‘দোকান খোলার পর কয়েকজন এসে রুহুল আমিনকে জিম্মি করে। চোখ বেঁধে দুই হাতের রগ কেটে দেয়। পায়ে ও বুকেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম করে
রাজধানীর শান্তিবাগ এলাকায় এক মুদি দোকানে ঢুকে দোকানি রুহুল আমিনকে চোখ বেঁধে কোপানোর পাশাপাশি দুই হাতের রগ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রবিবার সকাল ৬টার দিকে পানির পাম্প সংলগ্ন বাসার নিচতলায় দোকান খোলার পর পরই হামলার শিকার হন তিনি। রুহুল আমিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
গুরুতর আহত অবস্থায় সকাল ৮টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ওসি মো. ফারুক। তিনি বলেন, ‘৫৫ বছর বয়সী আহত ব্যবসায়ী রুহুল আমিন জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছে, তার অবস্থা গুরুতর।’
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া দোকানির শ্যালক আমানউল্লাহ বলেন, ‘দোকান খোলার পর কয়েকজন এসে রুহুল আমিনকে জিম্মি করে তার চোখ বেঁধে ছুরি দিয়ে দুই হাতের রগ কেটে দেয়। পায়ে ও বুকেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম করে। ‘আমরা খবর পেয়ে সেখান থেকে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি।’
আমানউল্লাহ বলেন, ‘দোকান থেকে নগদ টাকা বা অন্যকিছু নিয়ে গেছে কিনা, তা বাসায় না গিয়ে এবং ভগ্নিপতি কিছুটা সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না।’
শাহজাহানপুর থানার ওসি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘ভোরবেলা ওই দোকানি দোকান খোলার পর কে বা কারা এসে স্টেপ করে চলে গেছে। বড় ধরনের স্টেপ করা হয়েছে। ‘পূর্বশত্রুতা নাকি অন্য কোনো কারণ ছিল- আমরা এখনও বুঝতে পারছি না। এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। সিআইডির ফরেনসিক টিম ও ডিবির টিম কাজ করছে।’
‘দোকান খোলার পর কয়েকজন এসে রুহুল আমিনকে জিম্মি করে। চোখ বেঁধে দুই হাতের রগ কেটে দেয়। পায়ে ও বুকেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম করে
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর শান্তিবাগ এলাকায় এক মুদি দোকানে ঢুকে দোকানি রুহুল আমিনকে চোখ বেঁধে কোপানোর পাশাপাশি দুই হাতের রগ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রবিবার সকাল ৬টার দিকে পানির পাম্প সংলগ্ন বাসার নিচতলায় দোকান খোলার পর পরই হামলার শিকার হন তিনি। রুহুল আমিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
গুরুতর আহত অবস্থায় সকাল ৮টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ওসি মো. ফারুক। তিনি বলেন, ‘৫৫ বছর বয়সী আহত ব্যবসায়ী রুহুল আমিন জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছে, তার অবস্থা গুরুতর।’
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া দোকানির শ্যালক আমানউল্লাহ বলেন, ‘দোকান খোলার পর কয়েকজন এসে রুহুল আমিনকে জিম্মি করে তার চোখ বেঁধে ছুরি দিয়ে দুই হাতের রগ কেটে দেয়। পায়ে ও বুকেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম করে। ‘আমরা খবর পেয়ে সেখান থেকে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি।’
আমানউল্লাহ বলেন, ‘দোকান থেকে নগদ টাকা বা অন্যকিছু নিয়ে গেছে কিনা, তা বাসায় না গিয়ে এবং ভগ্নিপতি কিছুটা সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না।’
শাহজাহানপুর থানার ওসি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘ভোরবেলা ওই দোকানি দোকান খোলার পর কে বা কারা এসে স্টেপ করে চলে গেছে। বড় ধরনের স্টেপ করা হয়েছে। ‘পূর্বশত্রুতা নাকি অন্য কোনো কারণ ছিল- আমরা এখনও বুঝতে পারছি না। এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। সিআইডির ফরেনসিক টিম ও ডিবির টিম কাজ করছে।’