ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ফেরাতে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই একটি বিশেষ আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, পাচারের অর্থ ফেরানোর বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্বেতপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে, যার মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পাচার হয়েছে।”
প্রেস সচিব জানান, “পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকেই কাজ করছে। অধ্যাপক ইউনূস এটি সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং যেকোনো উপায়ে এ অর্থ ফেরত আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।”
তিনি আরও জানান, গত ২৯ সেপ্টেম্বর ১১ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়, যার নেতৃত্বে রয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এই টাস্কফোর্সের কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য সম্প্রতি এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে দেড় ঘণ্টার ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে একটি বিশেষ আইন করা হবে। এ জন্য কয়েকটি আইনি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে টাস্কফোর্স আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
শফিকুল আলম বলেন, “আপনারা হয়তো আগামী সপ্তাহের মধ্যেই এই আইন দেখতে পাবেন, যা অধ্যাদেশের মাধ্যমে পাস করা হবে।”
প্রেস সচিব আরও জানান, দ্রুততম সময়ে অর্থ ফেরত আনার জন্য অধ্যাপক ইউনূস সভায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ফেরাতে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই একটি বিশেষ আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, পাচারের অর্থ ফেরানোর বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্বেতপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে, যার মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পাচার হয়েছে।”
প্রেস সচিব জানান, “পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকেই কাজ করছে। অধ্যাপক ইউনূস এটি সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং যেকোনো উপায়ে এ অর্থ ফেরত আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।”
তিনি আরও জানান, গত ২৯ সেপ্টেম্বর ১১ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়, যার নেতৃত্বে রয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এই টাস্কফোর্সের কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য সম্প্রতি এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে দেড় ঘণ্টার ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে একটি বিশেষ আইন করা হবে। এ জন্য কয়েকটি আইনি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে টাস্কফোর্স আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
শফিকুল আলম বলেন, “আপনারা হয়তো আগামী সপ্তাহের মধ্যেই এই আইন দেখতে পাবেন, যা অধ্যাদেশের মাধ্যমে পাস করা হবে।”
প্রেস সচিব আরও জানান, দ্রুততম সময়ে অর্থ ফেরত আনার জন্য অধ্যাপক ইউনূস সভায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করার নির্দেশ দিয়েছেন।