ক্ষমতার অপব্যবহার ও অনিয়মের মাধ্যমে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে ছয়টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, সোমবার অভিযোগপত্র অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যা শিগগিরই আদালতে দাখিল করা হবে।
মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন— সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), ছোট বোন শেখ রেহানা, ভাগ্নি ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক, ভাগ্নি আজমিনা সিদ্দিক ও ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল প্রকল্পের কূটনৈতিক এলাকায় ২৭ নম্বর সেক্টরের ২০৩ নম্বর রাস্তায় প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। অনুসন্ধানে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের তথ্য পাওয়ার পর মামলাগুলো করা হয়।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন শেখ হাসিনা, তার ছেলে-মেয়ে, ছোট বোন ও বোনের দুই ছেলে-মেয়ের নামে পূর্বাচলে ১০ কাঠা করে মোট ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। যদিও তাদের নামে ঢাকায় আবাসন সুবিধা থাকার তথ্য গোপন করা হয়েছিল, যা বরাদ্দ সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালার লঙ্ঘন।
১. শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। শেখ হাসিনার মামলায় আরও সাতজন এবং জয়ের মামলায় ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
২. শেখ রেহানা ও তার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে, যেখানে শেখ হাসিনাকেও আসামি করা হয়েছে।
3. শেখ রেহানার মামলায় তার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিককেও আসামি করা হয়েছে।
4. পুতুলের বিরুদ্ধে করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে।
5. রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর নামে পৃথক মামলায় শেখ হাসিনাসহ মোট ১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য শফি উল হক, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, অবসরপ্রাপ্ত মেজর (ইঞ্জিনিয়ার) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এবং উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, তন্ময় দাস, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, মো. কামরুল ইসলাম, মাজহারুল ইসলাম, নায়েব আলী শরীফ ও মো. নুরুল ইসলামসহ মোট ১৫ জন।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা ঢাকায় বাড়ি, ফ্ল্যাট ও আবাসন সুবিধা থাকার পরও সেই তথ্য গোপন রেখে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তিনি নিজ ক্ষমতার অপব্যবহার করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং রাজউকের কর্মকর্তাদের প্রভাবিত করেছেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুদক বলছে, শেখ রেহানার নামে পূর্বাচলে ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দে অনিয়ম হয়েছে। তার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকও খালা শেখ হাসিনাকে চাপ প্রয়োগ করেন, যাতে রেহানা ও তার সন্তানদের নামে প্লট বরাদ্দ নিশ্চিত হয়।
এছাড়া, রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর নামে প্লট বরাদ্দে বিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের মা, খালা ও বোনের পূর্বাচলে প্লট থাকার পরও নতুন করে প্লট বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হয় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। সেদিনই তিনি ভারতে পালিয়ে যান এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও দেশের বাইরে চলে যান।
২০২৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর দুদক শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের পাঁচ সদস্যের নামে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ছয়টি প্লট বরাদ্দের অনিয়মের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করে।
এর আগে, অক্টোবর মাসে শেখ হাসিনার পরিবারের ছয় সদস্যের নামে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে হাইকোর্ট। কমিটিকে আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে রাজউকের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শেখ হাসিনা, তার সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও দলের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা ও গণহত্যার শতাধিক মামলা হয়। শেখ হাসিনার ছেলে জয়, মেয়ে পুতুল, বোন শেখ রেহানা এবং ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি সহিংসতার মামলারও আসামি।
রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরের কূটনৈতিক জোনের ২০৩ নম্বর সড়কে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ছয় সদস্যের নামে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়।
শেখ হাসিনা: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০০৯)
সজীব ওয়াজেদ জয়: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৫)
সায়মা ওয়াজেদ পুতুল: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৭)
শেখ রেহানা: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৩)
রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১১)
আজমিনা সিদ্দিক: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৯)
দুদকের অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২ সালের আগস্ট থেকে নভেম্বরের মধ্যে এসব প্লট বরাদ্দপত্র ইস্যু ও মালিকানা সংক্রান্ত রেজিস্ট্রি সম্পন্ন করা হয়।
দুদকের তদন্ত অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। শিগগিরই এসব মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছে দুদক।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
ক্ষমতার অপব্যবহার ও অনিয়মের মাধ্যমে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে ছয়টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, সোমবার অভিযোগপত্র অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যা শিগগিরই আদালতে দাখিল করা হবে।
মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন— সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), ছোট বোন শেখ রেহানা, ভাগ্নি ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক, ভাগ্নি আজমিনা সিদ্দিক ও ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল প্রকল্পের কূটনৈতিক এলাকায় ২৭ নম্বর সেক্টরের ২০৩ নম্বর রাস্তায় প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। অনুসন্ধানে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের তথ্য পাওয়ার পর মামলাগুলো করা হয়।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন শেখ হাসিনা, তার ছেলে-মেয়ে, ছোট বোন ও বোনের দুই ছেলে-মেয়ের নামে পূর্বাচলে ১০ কাঠা করে মোট ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। যদিও তাদের নামে ঢাকায় আবাসন সুবিধা থাকার তথ্য গোপন করা হয়েছিল, যা বরাদ্দ সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালার লঙ্ঘন।
১. শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। শেখ হাসিনার মামলায় আরও সাতজন এবং জয়ের মামলায় ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
২. শেখ রেহানা ও তার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে, যেখানে শেখ হাসিনাকেও আসামি করা হয়েছে।
3. শেখ রেহানার মামলায় তার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিককেও আসামি করা হয়েছে।
4. পুতুলের বিরুদ্ধে করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে।
5. রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর নামে পৃথক মামলায় শেখ হাসিনাসহ মোট ১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য শফি উল হক, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, অবসরপ্রাপ্ত মেজর (ইঞ্জিনিয়ার) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এবং উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, তন্ময় দাস, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, মো. কামরুল ইসলাম, মাজহারুল ইসলাম, নায়েব আলী শরীফ ও মো. নুরুল ইসলামসহ মোট ১৫ জন।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা ঢাকায় বাড়ি, ফ্ল্যাট ও আবাসন সুবিধা থাকার পরও সেই তথ্য গোপন রেখে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তিনি নিজ ক্ষমতার অপব্যবহার করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং রাজউকের কর্মকর্তাদের প্রভাবিত করেছেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুদক বলছে, শেখ রেহানার নামে পূর্বাচলে ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দে অনিয়ম হয়েছে। তার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকও খালা শেখ হাসিনাকে চাপ প্রয়োগ করেন, যাতে রেহানা ও তার সন্তানদের নামে প্লট বরাদ্দ নিশ্চিত হয়।
এছাড়া, রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর নামে প্লট বরাদ্দে বিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের মা, খালা ও বোনের পূর্বাচলে প্লট থাকার পরও নতুন করে প্লট বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হয় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। সেদিনই তিনি ভারতে পালিয়ে যান এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও দেশের বাইরে চলে যান।
২০২৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর দুদক শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের পাঁচ সদস্যের নামে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ছয়টি প্লট বরাদ্দের অনিয়মের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করে।
এর আগে, অক্টোবর মাসে শেখ হাসিনার পরিবারের ছয় সদস্যের নামে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে হাইকোর্ট। কমিটিকে আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে রাজউকের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শেখ হাসিনা, তার সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও দলের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা ও গণহত্যার শতাধিক মামলা হয়। শেখ হাসিনার ছেলে জয়, মেয়ে পুতুল, বোন শেখ রেহানা এবং ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি সহিংসতার মামলারও আসামি।
রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরের কূটনৈতিক জোনের ২০৩ নম্বর সড়কে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ছয় সদস্যের নামে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়।
শেখ হাসিনা: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০০৯)
সজীব ওয়াজেদ জয়: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৫)
সায়মা ওয়াজেদ পুতুল: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৭)
শেখ রেহানা: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৩)
রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১১)
আজমিনা সিদ্দিক: ১০ কাঠার প্লট (প্লট নম্বর ০১৯)
দুদকের অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২ সালের আগস্ট থেকে নভেম্বরের মধ্যে এসব প্লট বরাদ্দপত্র ইস্যু ও মালিকানা সংক্রান্ত রেজিস্ট্রি সম্পন্ন করা হয়।
দুদকের তদন্ত অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। শিগগিরই এসব মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছে দুদক।