এমবিবিএস বা বিডিএস ডিগ্রিপ্রাপ্ত ব্যতীত কেউ নামের আগে ‘ডাক্তার’ পদবি ব্যবহার করতে পারবেন না—এমন রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ‘ডিএমএফ’ (ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসক) ডিগ্রিধারীদের জন্য উপযুক্ত প্রিফিক্স নির্ধারণে ছয় মাসের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি সাথীকা হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি পৃথক দুটি রিটের শুনানি শেষে আজ রায়ের জন্য দিন ধার্য করা হয়েছিল।
রায়ের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ এম সাইফুল করিম জানান, এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া অন্য কেউ নামের আগে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করলে আইন অনুযায়ী শাস্তির মুখোমুখি হবেন। তবে পূর্বে যারা এ পদবি ব্যবহার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হবে না।
এর আগে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ ডিপ্লোমা মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে একটি রিট করা হয়, যেখানে ২০১০ সালের বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইনের ২৯ ধারার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে একই বিষয়ে আরেকটি রিট করা হয়। শুনানি শেষে আদালত প্রথম রিট খারিজ করে এবং দ্বিতীয় রিট নিষ্পত্তি করে এ রায় দেন।
বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইনের ২৯(১) ও ২৯(২) ধারায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন ছাড়া কেউ ডাক্তার পদবি ব্যবহার করলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এই বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছর কারাদণ্ড, এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হতে পারে। একই অপরাধ অব্যাহত থাকলে অতিরিক্ত ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য করা হবে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
এমবিবিএস বা বিডিএস ডিগ্রিপ্রাপ্ত ব্যতীত কেউ নামের আগে ‘ডাক্তার’ পদবি ব্যবহার করতে পারবেন না—এমন রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ‘ডিএমএফ’ (ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসক) ডিগ্রিধারীদের জন্য উপযুক্ত প্রিফিক্স নির্ধারণে ছয় মাসের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি সাথীকা হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি পৃথক দুটি রিটের শুনানি শেষে আজ রায়ের জন্য দিন ধার্য করা হয়েছিল।
রায়ের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ এম সাইফুল করিম জানান, এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া অন্য কেউ নামের আগে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করলে আইন অনুযায়ী শাস্তির মুখোমুখি হবেন। তবে পূর্বে যারা এ পদবি ব্যবহার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হবে না।
এর আগে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ ডিপ্লোমা মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে একটি রিট করা হয়, যেখানে ২০১০ সালের বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইনের ২৯ ধারার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে একই বিষয়ে আরেকটি রিট করা হয়। শুনানি শেষে আদালত প্রথম রিট খারিজ করে এবং দ্বিতীয় রিট নিষ্পত্তি করে এ রায় দেন।
বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইনের ২৯(১) ও ২৯(২) ধারায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন ছাড়া কেউ ডাক্তার পদবি ব্যবহার করলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এই বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছর কারাদণ্ড, এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হতে পারে। একই অপরাধ অব্যাহত থাকলে অতিরিক্ত ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য করা হবে।