সাবেক এমপি সাদেক খান পরিবারের ২১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
জেমকন গ্রুপের ৩৬ কোম্পানির ৪ কোটি ২৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮টি শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছে আদালত। যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬০ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, আবেদনটি করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক রেজাউল করিম। আবেদনে বলা হয়েছে, জেমকন গ্রুপের মালিকপক্ষ কাজী নাবিল আহমেদ, কাজী আনিস আহমেদ, কাজী ইনাম আহমেদ, মৃত কাজী শাহেদ আহমেদ ও তার স্ত্রী আমিনা আহমেদসহ পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন কোম্পানির ৪ কোটির ২৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮ শেয়ারের মালিক। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ৬০ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। তাদের বিরুদ্ধে আর্থিক অপরাধের অভিযোগ অনুসন্ধানের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে। অনুসন্ধান ও মামলা করার স্বার্থে এসব শেয়ার অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
অবরুদ্ধ শেয়ারের মধ্যে রয়েছে- ক্যাস্টল কনস্ট্রাকশনের ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকার ১১৮০টি শেয়ার, জেমকন লিমিটেডের ৫০ লাখ টাকার ৫ লাখ শেয়ার, চরকা এসপিসি পোলসের ৪৫ লাখ টাকার ৪ হাজার ৫০০ শেয়ার, কাজী অ্যান্ড কাজী টি স্টেটের ৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ৪৭ হাজার ৫০০ শেয়ার, চরকা স্টিল লিমিটেডের ২ কোটি টাকার ২০ হাজার শেয়ার, করতোয়া টি স্টেটের ১ কোটি টাকার ১০ হাজার শেয়ার, রওশনপুর টি ফ্রন্টিয়ারের ১ কোটি টাকার ১০ হাজার শেয়ার,
জেমকন টি স্টেটের ১ কোটি টাকার ১০ হাজার শেয়ার, পাথর লিমিটেডের ২ কোটি ৭০ লাখ টাকার ২৭ হাজার শেয়ার, জেমকন ফুডের ১ কোটি ৯০ লাখ টাকার ১৯ হাজার শেয়ার, জেমকন সিটির ১ কোটি ৩২ লাখ ৫০ হাজার টাকার ২৩ হাজার ২৫০টি শেয়ার, জেম জুটের ২০ কোটি টাকার ২ কোটি শেয়ার, বেঙ্গল হারবাল গার্ডেনের ২০ লাখ টাকার ২ হাজার শেয়ার, জেমকন সি ফুডের ২০ লাখ টাকার ২০ হাজার শেয়ার, মিনা সুইটসের ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার ১৫ লাখ শেয়ার, মিনা রিটেইলসের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার। এছাড়া আজকের কাগজের ১০ লাখ টাকার ১ হাজার শেয়ার, খবরের কাগজের ৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকার ৪৩৮ শেয়ার, জেমকন স্পোর্টসের ৬ কোটি টাকার ৬ লাখ শেয়ার, জেমিনি এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্টের ৩০ লাখ টাকার ৩ লাখ শেয়ার, জেম গ্লোবাল ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনের ৩০ লাখ টাকার ৩ লাখ শেয়ার, জেমকন রিনিউএবল এনার্জির ৩০ লাখ টাকার ৩ লাখ শেয়ার,
বাংলা ট্রিবিউনের ১৫ লাখ টাকার সব শেয়ার, পাপায়ার্স কমিউনিকেশনের ৬ লাখ টাকার ৬ হাজার শেয়ার, ক্যাস্টল ইউনিভার্সালের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, মীনা এডভান্স রিটেইলস ট্রেডিংয়ের ৩ কোটি টাকার ৩০ লাখ শেয়ার, পাপায়ার্স ডিজিকমের ৬০ লাখ টাকার ৬ লাখ শেয়ার, মীনা ক্লিকের ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার ১৫ লাখ শেয়ার, জেমকন অ্যাগ্রোর ৪ লাখ টাকার ৪০ লাখ টাকার ৪ লাখ শেয়ার, জেমকন কনস্ট্রাকশনের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন ব্রিডার্সের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন হাইওয়েজ অ্যান্ড রোডস ডেভেলপমেন্টের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন কানেক্টেভিটি ডেভেলপমেন্টের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার এবং অর্গানিক লিমিটেডের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার।
সাদেক খান পরিবারের ২১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ
সদস্য সাদেক খান, তার স্ত্রী ফেরদৌসী খান ও ছেলে ফাহিম সাদেক খানের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছে আদালত। এসব হিসাবে ৪ কোটি ২০ লাখ ৭ হাজার ৬৮৬ টাকা রয়েছে। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব।
তাদের ২১টি হিসাবের মধ্যে ফেরদৌসী খানের ১৪টি, সাদেক খানের পাঁচটি ও ফাহিম সাদেক খানের দুটি হিসাব রয়েছে। এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক কে এম মর্তুজা আলী সাগর তিনটি আবেদনে অবরুদ্ধ আদেশ চান। পরে বিচারক সেটি মঞ্জুর করেন। আবেদনে বলা হয়, সাদেক খান ও তার স্ত্রী মিসেস ফেরদৌসী খান এবং সাবেক সংসদ সদস্য মো. সাদেক খানের বিরুদ্ধে অসৎ উদ্দেশে নিজ স্বার্থে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তার স্বামীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধ উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ ৫ কোটি ৯৮ লাখ ৩২ হাজার ৫২১ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনপূর্বক তা নিজ দখলে রাখে।
সাবেক এমপি সাদেক খান পরিবারের ২১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
জেমকন গ্রুপের ৩৬ কোম্পানির ৪ কোটি ২৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮টি শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছে আদালত। যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬০ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, আবেদনটি করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক রেজাউল করিম। আবেদনে বলা হয়েছে, জেমকন গ্রুপের মালিকপক্ষ কাজী নাবিল আহমেদ, কাজী আনিস আহমেদ, কাজী ইনাম আহমেদ, মৃত কাজী শাহেদ আহমেদ ও তার স্ত্রী আমিনা আহমেদসহ পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন কোম্পানির ৪ কোটির ২৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮ শেয়ারের মালিক। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ৬০ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। তাদের বিরুদ্ধে আর্থিক অপরাধের অভিযোগ অনুসন্ধানের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে। অনুসন্ধান ও মামলা করার স্বার্থে এসব শেয়ার অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
অবরুদ্ধ শেয়ারের মধ্যে রয়েছে- ক্যাস্টল কনস্ট্রাকশনের ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকার ১১৮০টি শেয়ার, জেমকন লিমিটেডের ৫০ লাখ টাকার ৫ লাখ শেয়ার, চরকা এসপিসি পোলসের ৪৫ লাখ টাকার ৪ হাজার ৫০০ শেয়ার, কাজী অ্যান্ড কাজী টি স্টেটের ৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ৪৭ হাজার ৫০০ শেয়ার, চরকা স্টিল লিমিটেডের ২ কোটি টাকার ২০ হাজার শেয়ার, করতোয়া টি স্টেটের ১ কোটি টাকার ১০ হাজার শেয়ার, রওশনপুর টি ফ্রন্টিয়ারের ১ কোটি টাকার ১০ হাজার শেয়ার,
জেমকন টি স্টেটের ১ কোটি টাকার ১০ হাজার শেয়ার, পাথর লিমিটেডের ২ কোটি ৭০ লাখ টাকার ২৭ হাজার শেয়ার, জেমকন ফুডের ১ কোটি ৯০ লাখ টাকার ১৯ হাজার শেয়ার, জেমকন সিটির ১ কোটি ৩২ লাখ ৫০ হাজার টাকার ২৩ হাজার ২৫০টি শেয়ার, জেম জুটের ২০ কোটি টাকার ২ কোটি শেয়ার, বেঙ্গল হারবাল গার্ডেনের ২০ লাখ টাকার ২ হাজার শেয়ার, জেমকন সি ফুডের ২০ লাখ টাকার ২০ হাজার শেয়ার, মিনা সুইটসের ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার ১৫ লাখ শেয়ার, মিনা রিটেইলসের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার। এছাড়া আজকের কাগজের ১০ লাখ টাকার ১ হাজার শেয়ার, খবরের কাগজের ৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকার ৪৩৮ শেয়ার, জেমকন স্পোর্টসের ৬ কোটি টাকার ৬ লাখ শেয়ার, জেমিনি এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্টের ৩০ লাখ টাকার ৩ লাখ শেয়ার, জেম গ্লোবাল ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনের ৩০ লাখ টাকার ৩ লাখ শেয়ার, জেমকন রিনিউএবল এনার্জির ৩০ লাখ টাকার ৩ লাখ শেয়ার,
বাংলা ট্রিবিউনের ১৫ লাখ টাকার সব শেয়ার, পাপায়ার্স কমিউনিকেশনের ৬ লাখ টাকার ৬ হাজার শেয়ার, ক্যাস্টল ইউনিভার্সালের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, মীনা এডভান্স রিটেইলস ট্রেডিংয়ের ৩ কোটি টাকার ৩০ লাখ শেয়ার, পাপায়ার্স ডিজিকমের ৬০ লাখ টাকার ৬ লাখ শেয়ার, মীনা ক্লিকের ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার ১৫ লাখ শেয়ার, জেমকন অ্যাগ্রোর ৪ লাখ টাকার ৪০ লাখ টাকার ৪ লাখ শেয়ার, জেমকন কনস্ট্রাকশনের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন ব্রিডার্সের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন হাইওয়েজ অ্যান্ড রোডস ডেভেলপমেন্টের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন কানেক্টেভিটি ডেভেলপমেন্টের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার, জেমকন মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার এবং অর্গানিক লিমিটেডের ১ কোটি টাকার ১০ লাখ শেয়ার।
সাদেক খান পরিবারের ২১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ
সদস্য সাদেক খান, তার স্ত্রী ফেরদৌসী খান ও ছেলে ফাহিম সাদেক খানের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছে আদালত। এসব হিসাবে ৪ কোটি ২০ লাখ ৭ হাজার ৬৮৬ টাকা রয়েছে। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব।
তাদের ২১টি হিসাবের মধ্যে ফেরদৌসী খানের ১৪টি, সাদেক খানের পাঁচটি ও ফাহিম সাদেক খানের দুটি হিসাব রয়েছে। এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক কে এম মর্তুজা আলী সাগর তিনটি আবেদনে অবরুদ্ধ আদেশ চান। পরে বিচারক সেটি মঞ্জুর করেন। আবেদনে বলা হয়, সাদেক খান ও তার স্ত্রী মিসেস ফেরদৌসী খান এবং সাবেক সংসদ সদস্য মো. সাদেক খানের বিরুদ্ধে অসৎ উদ্দেশে নিজ স্বার্থে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তার স্বামীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধ উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ ৫ কোটি ৯৮ লাখ ৩২ হাজার ৫২১ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনপূর্বক তা নিজ দখলে রাখে।