এবার সারাদেশে এসএসসি ও সমমানে মোট পরীক্ষার্থী মোট ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় অংশ নেবে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন; যার মধ্যে ছাত্র সাত লাখ এক হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী সাত লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। পরীক্ষা চলাকালীন পুরো সময় দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
সভায় জানানো হয়, এবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দুই লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে ছাত্র এক লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ছাত্রী এক লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এক লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র এক লাখ আট হাজার ৩৮৫ জন ও ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।
রবিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ তথ্য জানানো হয়। এবার সারাদেশের ১৮ হাজার ৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থী দুই হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ও সুশৃঙ্খলভাবে গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে।
এসএসসি পরীক্ষা নেয়াকে একটি ‘বিশাল কর্মযজ্ঞ’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘যার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করাসহ পরীক্ষার সময়ে যেকোনো সম্ভাব্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পরিবর্তিত বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে
হবে।’ ‘ন্যাচারাল আবহাওয়া’ এবং বর্তমান পারিপার্শ্বিক অস্থিরতা মোকাবেলা করতে হবে মন্তব্য করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘এছাড়াও অসাধু চক্রের যেকোনো অপতৎপরতার প্রতি নজর রাখতে হবে। এ বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংবেদনশীল আচরণ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য প্রাপ্ত নম্বর নিশ্চিতকরণ করতে হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেছেন, প্রশ্ন ফাঁসের গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষা চলাকালীন দিনগুলোতে পরীক্ষা কেন্দ্রের আশেপাশে ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে।
পরীক্ষা শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত দেশের সর্বত্র সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, আগাম বন্যাপ্রবণ এলাকায় পরীক্ষা গ্রহণে ব্যাঘাত সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বোর্ডগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে।
পরীক্ষার সময় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎতের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বিদ্যুৎ বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আগামী ১০ এপ্রিল মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শুরু হবে। প্রথমদিনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
তবে এই পরীক্ষার সময়সূচিতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর তারিখ (১০ এপ্রিল) ঠিক থাকলেও সূচিতে কিছু জায়গায় পরিবর্তন এনেছে সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মোর্চা ‘আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি।’
প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়ে আগামী ৮ মে পর্যন্ত চলবে। এরপর আগামী ১০ মে থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। আগামী ১৮ মে’র মধ্যে সবাইকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ করতে হবে।
রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
এবার সারাদেশে এসএসসি ও সমমানে মোট পরীক্ষার্থী মোট ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় অংশ নেবে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন; যার মধ্যে ছাত্র সাত লাখ এক হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী সাত লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। পরীক্ষা চলাকালীন পুরো সময় দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
সভায় জানানো হয়, এবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দুই লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে ছাত্র এক লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ছাত্রী এক লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এক লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র এক লাখ আট হাজার ৩৮৫ জন ও ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।
রবিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ তথ্য জানানো হয়। এবার সারাদেশের ১৮ হাজার ৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থী দুই হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ও সুশৃঙ্খলভাবে গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে।
এসএসসি পরীক্ষা নেয়াকে একটি ‘বিশাল কর্মযজ্ঞ’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘যার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করাসহ পরীক্ষার সময়ে যেকোনো সম্ভাব্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পরিবর্তিত বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে
হবে।’ ‘ন্যাচারাল আবহাওয়া’ এবং বর্তমান পারিপার্শ্বিক অস্থিরতা মোকাবেলা করতে হবে মন্তব্য করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘এছাড়াও অসাধু চক্রের যেকোনো অপতৎপরতার প্রতি নজর রাখতে হবে। এ বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংবেদনশীল আচরণ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য প্রাপ্ত নম্বর নিশ্চিতকরণ করতে হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেছেন, প্রশ্ন ফাঁসের গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষা চলাকালীন দিনগুলোতে পরীক্ষা কেন্দ্রের আশেপাশে ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে।
পরীক্ষা শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত দেশের সর্বত্র সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, আগাম বন্যাপ্রবণ এলাকায় পরীক্ষা গ্রহণে ব্যাঘাত সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বোর্ডগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে।
পরীক্ষার সময় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎতের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বিদ্যুৎ বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আগামী ১০ এপ্রিল মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শুরু হবে। প্রথমদিনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
তবে এই পরীক্ষার সময়সূচিতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর তারিখ (১০ এপ্রিল) ঠিক থাকলেও সূচিতে কিছু জায়গায় পরিবর্তন এনেছে সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মোর্চা ‘আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি।’
প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়ে আগামী ৮ মে পর্যন্ত চলবে। এরপর আগামী ১০ মে থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। আগামী ১৮ মে’র মধ্যে সবাইকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ করতে হবে।