আগামী ডিসেম্বরে দেশে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আলোচনার মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে, তারা বাংলাদেশে একটি ‘আন্তর্জাতিক মানের’ নির্বাচন দেখতে চায়। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা দিয়ে সহায়তার পাশাপাশি আর্থিক বিষয়েও সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে ইইউ।
দেশে নিযুক্ত ইইউ’র রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রবিবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বাংলা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকের পর সিইসি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা আন্তর্জাতিক মানের ভোটের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন উনারা (ইইউ) দেখতে চান। আমরা তো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এখানে আমাদের দ্বিমত নাই। তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চান, যেটা আমাদেরও ওয়াদা। এটা আমরাও চাই। নিরপেক্ষভাবে আমরা কাজ করব, এটাতো আমরা ঘোষণা দিয়েছি। আমরা স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করছি।’
নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) তিন বার্তা দেয়া হয়েছে জানিয়ে ইইউ’র রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বলেছি যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী এই দেশে নির্বাচন পরিচালনাকে সমর্থন করবে।’ এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা দিয়ে সহায়তার পাশাপাশি আর্থিক বিষয়েও সহায়তার আশ্বাস দেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকে সিইসির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদও উপস্থিত ছিলেন।
টাকা পয়সা আছে কিনা
সিইসি বলেন, ‘উনারা মূলত জানতে চেয়েছিলেন যে আগামী নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি কী আছে। আমরা যা যা করছি তাদের জানিয়েছি। নির্বাচন সামনে রেখে প্রস্তুতির সব কিছু জানিয়েছি। উনারা সুসংবাদের মতোই জানিয়েছেন। জানতে চেয়েছিলেন ভোটের বাজেট কত, টাকা পয়সা ঠিক মত আছে কিনা, অসুবিধা কোনো রকম আছে কিনা। আমরা বলেছি আমাদের টাকা পয়সার কোনো অসুবিধা নাই। সরকারের কাছে বাজেট চেয়েছি। তবে উনারা আমাদের সাহায্য করতে চান।’
কী কী সহায়তা প্রয়োজন
নির্বাচন কমিশনের কী কী সহায়তা প্রয়োজন, সে বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমরা বলেছি ইউএনডিপি ইতোমধ্যে একটা নিড অ্যাসেসমেন্ট করেছে। একটা টিম পাঠিয়েছিল, কী কী সাহায্য প্রয়োজন হতে পারে, ইতোমধ্যে প্রজেক্টও বানিয়েছে। নির্বাচনের জন্য যে ধরনের সহায়তা প্রয়োজন হবে তা দিতে তারা (ইইউ) প্রস্তুত আছে। নির্বাচন কমিশন শুধু নয়, বাংলাদেশ উন্নয়নেও তারা (ইইউ) সহায়তা করতে চান।’
ইইউর সঙ্গে আলোচনা চলমান থাকবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘তারা আগামী মাসে একটা কর্মশালা করবেন। এতে ইসি সচিব ও প্রতিনিধিরা যাবে আমাদের। সেখানে সিভিল সোসাইটি থাকবে। আমরা জোর দিয়েছি...দলের পোলিং এজেন্ট, ভোটার অ্যাডুকেশন ও স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে চেয়েছেন।’
*দলীয় এজেন্টদের প্রশিক্ষণ*
ইসি নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ট্রেনিং দিতে পারে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘কিন্তু রাজনৈতিক দলের এজেন্টদের কীভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া যায় সে বিষয়ে সাহায্য চাওয়া হয়েছে। ভোটার অ্যাডুকেশন ও পর্যবেক্ষকদের ট্রেনিংয়ের ব্যাপারে সাহায্য করতে প্রস্তুত রয়েছেন তারা। আরো সহায়তা লাগলে জানানো হবে, সর্বোচ্চভাবে সহায়তায় প্রস্তুত রয়েছেন তারা।’
ইসি কোনো কিছু ‘লুকিয়ে ছাপিয়ে’ করছে না এবং ‘স্বচ্ছতার সঙ্গে’ কাজ চলছে বলে দাবি করেন সিইসি।
অতীতে দেখা গেছে এজেন্টরা কেন্দ্রে যেতে পারেননি, ভোটের রাতে এলাকাছাড়া হয়েছেন। আগামী নির্বাচনে ইসি এ বিষয়ে কী উদ্যোগ নেবে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘অতীতে যা হয়েছে ভুলে যান। এটা বর্তমান। দয়া করে কনফাইন টু দি কারেন্ট সিচুয়েশন...। সবাই যাতে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, সে পরিবেশ আমরা তৈরি করে দেব ইনশাআল্লাহ।’
*ইইউ’র তিন বার্তা*
এটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে তাদের দ্বিতীয় সভা জানিয়ে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আলোচনায় এসেছি এবং বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন বর্তমানে যে কাজ করছে তা সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে জানতে পেরেছি, যেহেতু বাংলাদেশ তার রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
বৈঠকে নির্বাচন কমিশনের সামনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের তিনটি মূল বার্তা তুলে ধরার কথা বলেন মিলার।
তিনি বলেন, ‘প্রথমত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই দেশের দৃঢ় অংশীদার এবং আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সময়ে আপনার পাশে আছি। দ্বিতীয়ত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের সঙ্গে তার অংশীদারত্বকে সব দিকে শক্তিশালী করতে চায় এবং আমরা এখানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচ্চাকাক্সক্ষাকে সমর্থন করতে এসেছি, যাতে আপনারা নাগরিকদের প্রকাশিত প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনা করতে পারেন। তৃতীয় বার্তাটি হলো, প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বলেছি যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী এই দেশে নির্বাচন পরিচালনাকে সমর্থন করবে।’
*ওআইসি মিশন প্রধানদের বৈঠক আজ*
বাংলাদেশে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থাভুক্ত (ওআইসি) দেশগুলোর মিশন প্রধানদের কাছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি তুলে ধরবে নির্বাচন কমিশন। আজ এ সংক্রান্ত বৈঠক হবে নির্বাচন ভবনে। ইসি সূত্র জানায়, বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার জন্য আফগানিস্তান, আলজেরিয়া, ব্রুনেই দারুসসালাম, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মরক্কো, ওমান, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন, কাতার, সৌদি আরব, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মিশন প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
আগামী ডিসেম্বরে দেশে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আলোচনার মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে, তারা বাংলাদেশে একটি ‘আন্তর্জাতিক মানের’ নির্বাচন দেখতে চায়। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা দিয়ে সহায়তার পাশাপাশি আর্থিক বিষয়েও সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে ইইউ।
দেশে নিযুক্ত ইইউ’র রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রবিবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বাংলা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকের পর সিইসি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা আন্তর্জাতিক মানের ভোটের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন উনারা (ইইউ) দেখতে চান। আমরা তো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এখানে আমাদের দ্বিমত নাই। তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চান, যেটা আমাদেরও ওয়াদা। এটা আমরাও চাই। নিরপেক্ষভাবে আমরা কাজ করব, এটাতো আমরা ঘোষণা দিয়েছি। আমরা স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করছি।’
নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) তিন বার্তা দেয়া হয়েছে জানিয়ে ইইউ’র রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বলেছি যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী এই দেশে নির্বাচন পরিচালনাকে সমর্থন করবে।’ এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা দিয়ে সহায়তার পাশাপাশি আর্থিক বিষয়েও সহায়তার আশ্বাস দেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকে সিইসির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদও উপস্থিত ছিলেন।
টাকা পয়সা আছে কিনা
সিইসি বলেন, ‘উনারা মূলত জানতে চেয়েছিলেন যে আগামী নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি কী আছে। আমরা যা যা করছি তাদের জানিয়েছি। নির্বাচন সামনে রেখে প্রস্তুতির সব কিছু জানিয়েছি। উনারা সুসংবাদের মতোই জানিয়েছেন। জানতে চেয়েছিলেন ভোটের বাজেট কত, টাকা পয়সা ঠিক মত আছে কিনা, অসুবিধা কোনো রকম আছে কিনা। আমরা বলেছি আমাদের টাকা পয়সার কোনো অসুবিধা নাই। সরকারের কাছে বাজেট চেয়েছি। তবে উনারা আমাদের সাহায্য করতে চান।’
কী কী সহায়তা প্রয়োজন
নির্বাচন কমিশনের কী কী সহায়তা প্রয়োজন, সে বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমরা বলেছি ইউএনডিপি ইতোমধ্যে একটা নিড অ্যাসেসমেন্ট করেছে। একটা টিম পাঠিয়েছিল, কী কী সাহায্য প্রয়োজন হতে পারে, ইতোমধ্যে প্রজেক্টও বানিয়েছে। নির্বাচনের জন্য যে ধরনের সহায়তা প্রয়োজন হবে তা দিতে তারা (ইইউ) প্রস্তুত আছে। নির্বাচন কমিশন শুধু নয়, বাংলাদেশ উন্নয়নেও তারা (ইইউ) সহায়তা করতে চান।’
ইইউর সঙ্গে আলোচনা চলমান থাকবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘তারা আগামী মাসে একটা কর্মশালা করবেন। এতে ইসি সচিব ও প্রতিনিধিরা যাবে আমাদের। সেখানে সিভিল সোসাইটি থাকবে। আমরা জোর দিয়েছি...দলের পোলিং এজেন্ট, ভোটার অ্যাডুকেশন ও স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে চেয়েছেন।’
*দলীয় এজেন্টদের প্রশিক্ষণ*
ইসি নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ট্রেনিং দিতে পারে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘কিন্তু রাজনৈতিক দলের এজেন্টদের কীভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া যায় সে বিষয়ে সাহায্য চাওয়া হয়েছে। ভোটার অ্যাডুকেশন ও পর্যবেক্ষকদের ট্রেনিংয়ের ব্যাপারে সাহায্য করতে প্রস্তুত রয়েছেন তারা। আরো সহায়তা লাগলে জানানো হবে, সর্বোচ্চভাবে সহায়তায় প্রস্তুত রয়েছেন তারা।’
ইসি কোনো কিছু ‘লুকিয়ে ছাপিয়ে’ করছে না এবং ‘স্বচ্ছতার সঙ্গে’ কাজ চলছে বলে দাবি করেন সিইসি।
অতীতে দেখা গেছে এজেন্টরা কেন্দ্রে যেতে পারেননি, ভোটের রাতে এলাকাছাড়া হয়েছেন। আগামী নির্বাচনে ইসি এ বিষয়ে কী উদ্যোগ নেবে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘অতীতে যা হয়েছে ভুলে যান। এটা বর্তমান। দয়া করে কনফাইন টু দি কারেন্ট সিচুয়েশন...। সবাই যাতে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, সে পরিবেশ আমরা তৈরি করে দেব ইনশাআল্লাহ।’
*ইইউ’র তিন বার্তা*
এটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে তাদের দ্বিতীয় সভা জানিয়ে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আলোচনায় এসেছি এবং বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন বর্তমানে যে কাজ করছে তা সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে জানতে পেরেছি, যেহেতু বাংলাদেশ তার রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
বৈঠকে নির্বাচন কমিশনের সামনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের তিনটি মূল বার্তা তুলে ধরার কথা বলেন মিলার।
তিনি বলেন, ‘প্রথমত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই দেশের দৃঢ় অংশীদার এবং আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সময়ে আপনার পাশে আছি। দ্বিতীয়ত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের সঙ্গে তার অংশীদারত্বকে সব দিকে শক্তিশালী করতে চায় এবং আমরা এখানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচ্চাকাক্সক্ষাকে সমর্থন করতে এসেছি, যাতে আপনারা নাগরিকদের প্রকাশিত প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনা করতে পারেন। তৃতীয় বার্তাটি হলো, প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বলেছি যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী এই দেশে নির্বাচন পরিচালনাকে সমর্থন করবে।’
*ওআইসি মিশন প্রধানদের বৈঠক আজ*
বাংলাদেশে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থাভুক্ত (ওআইসি) দেশগুলোর মিশন প্রধানদের কাছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি তুলে ধরবে নির্বাচন কমিশন। আজ এ সংক্রান্ত বৈঠক হবে নির্বাচন ভবনে। ইসি সূত্র জানায়, বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার জন্য আফগানিস্তান, আলজেরিয়া, ব্রুনেই দারুসসালাম, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মরক্কো, ওমান, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন, কাতার, সৌদি আরব, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মিশন প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।