‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ বিবেচনায় এবার ৬ সহস্রাধিক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাঠ পর্যায়ের কমিটি থেকে উপস্থাপিত ৬২৯৫টি মামলা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় কমিটি ৬২০২টি মামলা ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক বিবেচিত হওয়ায়’ প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে।
মাঠ পর্যায়ের কমিটিগুলো থেকে পাওয়া প্রস্তাব বিবেচনার জন্য কেন্দ্রীয় কমিটি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে আটটি সভা করেছে। এসব সভায় ৬২৯৫টি মামলা প্রত্যাহারের প্রস্তাব কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হয়। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য কারণে রাজনৈতিক নেতাকর্মী, নিরীহ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ‘হয়রানিমূলক সব মামলা প্রত্যাহারের’ সুপারিশ করার জন্য দুটি কমিটি গঠন করেছে সরকার।
এর মধ্যে একটি জেলা পর্যায়ের কমিটি, আরেকটি মন্ত্রণালয়ের। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চার সদস্যের জেলা কমিটিতে সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। এই কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন পুলিশ সুপার (মহানগর এলাকার জন্য পুলিশের একজন ডেপুটি কমিশনার), পাবলিক প্রসিকিউটর (মহানগর এলাকার মামলাসমূহের জন্য মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর)।
আইন উপদেষ্টার নেতৃত্বে মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটি ৬ সদস্যের। এই কমিটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। সদস্য হিসেবে কমিটিতে আছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব (আইন ও শৃঙ্খলা), যুগ্মসচিব (আইন) এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্ম-সচিব পর্যায়ের নিচে নয়)।
কমিটির সদস্য-সচিব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের আইন-১ শাখার উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব/সহকারী সচিব।
মাঠপর্যায়ের কমিটি যাচাই বাছাইয়ের পর মামলা প্রত্যাহারের প্রস্তাব কেন্দ্রীয় কমিটির বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়। সেখান থেকেই ৬২০২টি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হলো। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিরপরাধ ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের অনর্থক হয়রানি থেকে পরিত্রাণ দেয়ার লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে গৃহীত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ বিবেচনায় এবার ৬ সহস্রাধিক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাঠ পর্যায়ের কমিটি থেকে উপস্থাপিত ৬২৯৫টি মামলা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় কমিটি ৬২০২টি মামলা ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক বিবেচিত হওয়ায়’ প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে।
মাঠ পর্যায়ের কমিটিগুলো থেকে পাওয়া প্রস্তাব বিবেচনার জন্য কেন্দ্রীয় কমিটি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে আটটি সভা করেছে। এসব সভায় ৬২৯৫টি মামলা প্রত্যাহারের প্রস্তাব কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হয়। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য কারণে রাজনৈতিক নেতাকর্মী, নিরীহ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ‘হয়রানিমূলক সব মামলা প্রত্যাহারের’ সুপারিশ করার জন্য দুটি কমিটি গঠন করেছে সরকার।
এর মধ্যে একটি জেলা পর্যায়ের কমিটি, আরেকটি মন্ত্রণালয়ের। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চার সদস্যের জেলা কমিটিতে সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। এই কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন পুলিশ সুপার (মহানগর এলাকার জন্য পুলিশের একজন ডেপুটি কমিশনার), পাবলিক প্রসিকিউটর (মহানগর এলাকার মামলাসমূহের জন্য মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর)।
আইন উপদেষ্টার নেতৃত্বে মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটি ৬ সদস্যের। এই কমিটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। সদস্য হিসেবে কমিটিতে আছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব (আইন ও শৃঙ্খলা), যুগ্মসচিব (আইন) এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্ম-সচিব পর্যায়ের নিচে নয়)।
কমিটির সদস্য-সচিব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের আইন-১ শাখার উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব/সহকারী সচিব।
মাঠপর্যায়ের কমিটি যাচাই বাছাইয়ের পর মামলা প্রত্যাহারের প্রস্তাব কেন্দ্রীয় কমিটির বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়। সেখান থেকেই ৬২০২টি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হলো। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিরপরাধ ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের অনর্থক হয়রানি থেকে পরিত্রাণ দেয়ার লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে গৃহীত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।’