আগামী জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পুলিশকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত সোমবার মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সভায় অংশ নিয়ে তাদের সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অবহিত হন।
বুধবার প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় পুলিশ সদস্যদের কল্যাণে বেশকিছু বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পুলিশের প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে এখন থেকেই উদ্যোগ নিতে হবে।”
রাজনৈতিক দলগুলো অল্প সংস্কারের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে একমত হলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে সংস্কার কার্যক্রম প্রসারিত হলে নির্বাচন আরও ছয় মাস পিছিয়ে যেতে পারে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
পুলিশ সদস্যদের কল্যাণে যেসব বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো:
- ঝুঁকি ভাতার প্রচলিত সিলিং তুলে দেওয়া।
- পুলিশের জন্য নতুন ৩৬৪টি পিকআপ ও ১৪০টি প্রিজন ভ্যান কেনা।
- পুলিশের চলমান নির্মাণ প্রকল্পে যেগুলোর কাজ ৭০% এর নিচে রয়েছে, সেগুলোতে অর্থ ছাড় করা।
- ভাড়াকৃত ভবনে অবস্থিত ৬৫টি থানার জমি অধিগ্রহণের জন্য অর্থ ছাড় করা।
- পুলিশের এসআই ও এএসআই র্যাংকের সদস্যদের মোটরসাইকেল কেনার জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করা।
আলোচনা সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কর্ম সম্পাদনের ফলাফলের ভিত্তিতে জেলা পুলিশকে শ্রেণিভুক্ত করে যাদের পারফর্মেন্স অপেক্ষাকৃত কম, তাদের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
আগামী জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পুলিশকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত সোমবার মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সভায় অংশ নিয়ে তাদের সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অবহিত হন।
বুধবার প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় পুলিশ সদস্যদের কল্যাণে বেশকিছু বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পুলিশের প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে এখন থেকেই উদ্যোগ নিতে হবে।”
রাজনৈতিক দলগুলো অল্প সংস্কারের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে একমত হলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে সংস্কার কার্যক্রম প্রসারিত হলে নির্বাচন আরও ছয় মাস পিছিয়ে যেতে পারে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
পুলিশ সদস্যদের কল্যাণে যেসব বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো:
- ঝুঁকি ভাতার প্রচলিত সিলিং তুলে দেওয়া।
- পুলিশের জন্য নতুন ৩৬৪টি পিকআপ ও ১৪০টি প্রিজন ভ্যান কেনা।
- পুলিশের চলমান নির্মাণ প্রকল্পে যেগুলোর কাজ ৭০% এর নিচে রয়েছে, সেগুলোতে অর্থ ছাড় করা।
- ভাড়াকৃত ভবনে অবস্থিত ৬৫টি থানার জমি অধিগ্রহণের জন্য অর্থ ছাড় করা।
- পুলিশের এসআই ও এএসআই র্যাংকের সদস্যদের মোটরসাইকেল কেনার জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করা।
আলোচনা সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কর্ম সম্পাদনের ফলাফলের ভিত্তিতে জেলা পুলিশকে শ্রেণিভুক্ত করে যাদের পারফর্মেন্স অপেক্ষাকৃত কম, তাদের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে।