ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সব ওয়ার্ডে ‘বিশেষ একটি চক্রের প্রশাসক হয়ে ওঠা’ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ফেইসবুকে লিখেছেন, “প্রশাসক নিয়োগ হবার আগে আমাকেও একটু দয়া করে জানাবেন। যেহেতু সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছি, এতটুকু জানার অধিকার আমারও আছে।”
এই বিতর্ক সামনে আসে মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের (সামি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সৈয়দ সামির ফাইয়াজের একটি ফেইসবুক পোস্ট শেয়ার করার পর। ফাইয়াজের পোস্টে অভিযোগ করা হয়, একদল ব্যক্তি নিজেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সংগঠক হিসেবে দাবি করে ওয়ার্ডের অস্বচ্ছল নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করছেন এবং ঈদের অনুদানের কথা বলছেন।
ফাইয়াজ জানান, এই গোষ্ঠী বলছে, সিটি করপোরেশন অর্থায়ন করবে, কিন্তু বাস্তবায়ন করবে নাগরিক পার্টি। তার প্রশ্ন, সরকারি বরাদ্দের তহবিল রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে কেন?
এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মো. আরিফুর রহমান (তুহিন) দাবি করেছেন, “এটি একটি ষড়যন্ত্রের অংশ। প্রশাসক নিয়োগ সরকারের এখতিয়ার, এনসিপি কোনোভাবেই এর সঙ্গে জড়িত নয়। কেউ যদি প্রমাণ দেখাতে পারে, আমরা চ্যালেঞ্জ জানাই।”
এই বিষয়ে দলীয় তদন্তের কোনো আলোচনা হয়নি বলেও তিনি জানান। উপদেষ্টার পোস্টের ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, “উনি হয়তো স্যাটায়ার করেছেন। যেহেতু কোটি কোটি টাকার বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে, তাই হয়তো ইঙ্গিত দিয়েছেন।”
ফাইয়াজের পোস্টের পর মোহাম্মদপুর থেকেও একই অভিযোগ এসেছে বলে তিনি জানান। তিনি লিখেছেন, “আমার পোস্টের পর একজন জানান, তার নির্বাচনী এলাকাতেও একই ঘটনা ঘটছে।”
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে সৈয়দ সামির ফাইয়াজের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সব ওয়ার্ডে ‘বিশেষ একটি চক্রের প্রশাসক হয়ে ওঠা’ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ফেইসবুকে লিখেছেন, “প্রশাসক নিয়োগ হবার আগে আমাকেও একটু দয়া করে জানাবেন। যেহেতু সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছি, এতটুকু জানার অধিকার আমারও আছে।”
এই বিতর্ক সামনে আসে মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের (সামি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সৈয়দ সামির ফাইয়াজের একটি ফেইসবুক পোস্ট শেয়ার করার পর। ফাইয়াজের পোস্টে অভিযোগ করা হয়, একদল ব্যক্তি নিজেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সংগঠক হিসেবে দাবি করে ওয়ার্ডের অস্বচ্ছল নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করছেন এবং ঈদের অনুদানের কথা বলছেন।
ফাইয়াজ জানান, এই গোষ্ঠী বলছে, সিটি করপোরেশন অর্থায়ন করবে, কিন্তু বাস্তবায়ন করবে নাগরিক পার্টি। তার প্রশ্ন, সরকারি বরাদ্দের তহবিল রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে কেন?
এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মো. আরিফুর রহমান (তুহিন) দাবি করেছেন, “এটি একটি ষড়যন্ত্রের অংশ। প্রশাসক নিয়োগ সরকারের এখতিয়ার, এনসিপি কোনোভাবেই এর সঙ্গে জড়িত নয়। কেউ যদি প্রমাণ দেখাতে পারে, আমরা চ্যালেঞ্জ জানাই।”
এই বিষয়ে দলীয় তদন্তের কোনো আলোচনা হয়নি বলেও তিনি জানান। উপদেষ্টার পোস্টের ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, “উনি হয়তো স্যাটায়ার করেছেন। যেহেতু কোটি কোটি টাকার বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে, তাই হয়তো ইঙ্গিত দিয়েছেন।”
ফাইয়াজের পোস্টের পর মোহাম্মদপুর থেকেও একই অভিযোগ এসেছে বলে তিনি জানান। তিনি লিখেছেন, “আমার পোস্টের পর একজন জানান, তার নির্বাচনী এলাকাতেও একই ঘটনা ঘটছে।”
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে সৈয়দ সামির ফাইয়াজের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।