‘বিশেষ এক চক্রের যোগসাজশে’ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সব ওয়ার্ডে ‘প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগ’-সংক্রান্ত একটি ফেইসবুক পোস্ট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার এক পর্যায়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া নিজের ফেইসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘প্রশাসক নিয়োগ হবার আগে আমাকেও একটু দয়া করে জানাবেন। যেহেতু সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছি, এতটুকু জানার অধিকার আমারও আছে।’
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিআরডি) উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনেই চলে দেশের সব সিটি করপোরেশন। পাশাপাশি তিনি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্বও সামলাচ্ছেন।
আলোচনা শুরু যেভাবে
মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের (সামি) নিজের ফেইসবুকে সৈয়দ সামির ফাইয়াজ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষার্থীর একটি পোস্ট শেয়ার করেন।
শেয়ার করা পোস্টে জুলকারনাইন সায়ের নিজে লিখেছেন, ‘ঢাকা মহানগরীর ১২৯টি ওয়ার্ডেই বিশেষ একটি চক্রের যোগসাজশে প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগের পাঁয়তারা চলছে।’
ফাইয়াজের যে পোস্টটি জুলকারনাইন শেয়ার করেছেন সেখানে ফাইয়াজ কয়েকটি স্ক্রিনশট যুক্ত করেছেন। ফাইয়াজ ওই পোস্টে লিখেছেন, ‘একটি দল নিজেদের জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সংগঠক হিসেবে দাবি করছেন, আগে তারা জাতীয় নাগরিক কমিটিতে ছিলেন। এখন তারা ওয়ার্ডের অসচ্ছলদের তালিকা নিচ্ছেন ও একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য চাচ্ছেন।’
‘অনুদান দেবে’ সিটি করপোরেশন
ফাইয়াজের ওই পোস্টে আরও লিখেছেন, “তারা (এনসিপির সংগঠক দাবিদার) এও বলছেন যে ঈদ সামনে রেখে সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় এনসিপির সহযোগিতায় অসচ্ছল ভোটারদের ঈদ উপলক্ষে অনুদান দেয়া হবে; ‘সিটি কর্পোরেশন বরাদ্দ দিবে, অর্থায়ন করবে। বাস্তবায়ন করবে নাগরিক পার্টি’।”
ফাইয়াজের পোস্ট শেয়ার করে জুলকারনাইন সায়ের এটাও লিখেছেন যে ‘যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে এভাবে নিজ পছন্দের লোক ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বসালে দেশে একটা নতুন অস্থিরতার ক্ষেত্র তৈরি হবে।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি সমানে আসার পর বুধবার সকালে এলজিআরডি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ‘বিষয়টি তাকে জানানোর অনুরোধ করে’ ফেইসবুকে পোস্টটি দেন। যে ফেইসবুক আইডি থেকে আসিফ মাহমুদ এই পোস্ট দিয়েছেন সেটি তিনি নিজে এবং তার অ্যাডমিন প্যানেল ব্যবহার করে থাকেন বলে নিশ্চিত করেছেন তার মন্ত্রণালয়ের (যুব ও ক্রীড়া) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. নূর আলম।
এনসিপি জড়িত নয়
‘বিশেষ এক চক্রের যোগসাজশে প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগের পাঁয়তারা’ প্রসঙ্গে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মো. আরিফুর রহমানের (তুহিন) দাবি, পুরো বিষয়টি ‘মিডিয়া ট্রায়াল’। তিনি এ বিষয়টিকে ‘ষড়যন্ত্রের অংশ’ হিসেবে দেখছেন।
আরিফুর রহমান বলেন, ‘প্রশাসক নিয়োগের বিষয়টি পুরোপুরি সরকারের এখতিয়ার। কাকে বসাবে না বসাবে এটা তাদের ব্যাপার। দল হিসেবে এনসিপি এ ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নয়। যদি কেউ প্রমাণ দেখাতে পারে, ওপেন চ্যালেঞ্জ আমাদের পক্ষ থেকে। এনসিপির এত সময় নাই কোথায়, কাকে নিয়োগ দেবে, এটা দেখবে। সামাজিক মাধ্যমে কেউ একজন বলল, অনেক কথাই তো বলতে পারে..., ফেইসবুকে কে কী
বলল, এটা বিষয় না। সত্য তথ্য নিয়ে হাজির হোক কেউ, যে এর সঙ্গে এনসিপি জড়িত।”
এলজিআরডি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পোস্টে দেয়া ইঙ্গিতের বিষয়ে তিনি বলেন, “উপদেষ্টা কী ইঙ্গিত দিয়েছেন এটা উপদেষ্টাই বলতে পারবেন। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি স্যাটায়ার (ব্যঙ্গ করে) স্ট্যাটাস দিয়েছেন। যেহেতু কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য হচ্ছে বলে ইয়ে (অভিযোগ) করছে।”
ফাইয়াজের অভিযোগ
নিজের ফেইসবুক আইডিতে দেয়া পোস্টে ঢাবির শিক্ষার্থী সৈয়দ সামির ফাইয়াজ লেখেন, লিস্টে থাকা এনসিপির ভাইব্রাদারদের কাছে জানার জন্য একটা পোস্ট:
‘আমার নির্বাচনী এলাকায় গত ডিসেম্বরে জানাকের (জাতীয় নাগরিক কমিটি) একটা কমিটি হয়েছে। জুলাই-আগস্টে তাদের ভূমিকা কী ছিল কিংবা কাদের দ্বারা তারা নির্বাচিত হয়েছেন জানা নেই। বর্তমানে তারা এনসিপির সংগঠক হিসেবেও দাবি করছেন নিজেদের। তাদের একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও আছে যেখানে তারা এলাকার অনেককে অ্যাড করেছেন।’
ফাইয়াজের ভাষায়, ‘আজকে সে গ্রুপে দেখলাম তারা সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় এনসিপির সহযোগিতায় অসচ্ছল ভোটারদের ঈদ উপলক্ষে অনুদান দিবেন। একটু খটকা লাগলো। তাদের প্রশ্ন করলাম, এখানে এনসিপির ভূমিকা কী? তাদের নিজস্ব স্থানীয় উদ্যোগ নাকি তত্ত্বাবধান? তারা জানাল সিটি করপোরেশন বরাদ্দ দিবে, অর্থায়ন করবে। বাস্তবায়ন করবে নাগরিক পার্টি। ব্যাপারটা ঠিক বোধগম্য হলো না। সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ হলে তা রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে কেন? বাস্তবায়ন হলেও এই ক্যাশ ফ্লো-টা কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ হবে। কারা অসচ্ছল তা নির্ধারণ করবে কে? কতগুলো স্ক্রিনশট সংযুক্ত করলাম।’
এই পোস্টের পর মোহাম্মদপুর থেকেও একইরকম অভিযোগ পান বলে তিনি আরেকটি পোস্টে যুক্ত করেন।
ফাইয়াজ লেখেন, ‘আমি পোস্টটা দেয়ার পর মোহাম্মদপুরের এক ভাই ইনবক্সে জানালো তার নির্বাচনী এলাকাতেও একই ঘটনা। স্ক্রিনশট যুক্ত করলাম। যা বুঝলাম ঢাকা মহানগর উত্তরের অধীন সব ওয়ার্ড কমিটিতেই একই কাহিনী। এই ব্যাপারে ভাই বোনদের বক্তব্য কী?”
ফাইয়াজের এই পোস্টটি শেয়ার দিয়েই সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ‘প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগের’ বিষয়টি সামনে আনেন।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
‘বিশেষ এক চক্রের যোগসাজশে’ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সব ওয়ার্ডে ‘প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগ’-সংক্রান্ত একটি ফেইসবুক পোস্ট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার এক পর্যায়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া নিজের ফেইসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘প্রশাসক নিয়োগ হবার আগে আমাকেও একটু দয়া করে জানাবেন। যেহেতু সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছি, এতটুকু জানার অধিকার আমারও আছে।’
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিআরডি) উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনেই চলে দেশের সব সিটি করপোরেশন। পাশাপাশি তিনি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্বও সামলাচ্ছেন।
আলোচনা শুরু যেভাবে
মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের (সামি) নিজের ফেইসবুকে সৈয়দ সামির ফাইয়াজ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষার্থীর একটি পোস্ট শেয়ার করেন।
শেয়ার করা পোস্টে জুলকারনাইন সায়ের নিজে লিখেছেন, ‘ঢাকা মহানগরীর ১২৯টি ওয়ার্ডেই বিশেষ একটি চক্রের যোগসাজশে প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগের পাঁয়তারা চলছে।’
ফাইয়াজের যে পোস্টটি জুলকারনাইন শেয়ার করেছেন সেখানে ফাইয়াজ কয়েকটি স্ক্রিনশট যুক্ত করেছেন। ফাইয়াজ ওই পোস্টে লিখেছেন, ‘একটি দল নিজেদের জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সংগঠক হিসেবে দাবি করছেন, আগে তারা জাতীয় নাগরিক কমিটিতে ছিলেন। এখন তারা ওয়ার্ডের অসচ্ছলদের তালিকা নিচ্ছেন ও একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য চাচ্ছেন।’
‘অনুদান দেবে’ সিটি করপোরেশন
ফাইয়াজের ওই পোস্টে আরও লিখেছেন, “তারা (এনসিপির সংগঠক দাবিদার) এও বলছেন যে ঈদ সামনে রেখে সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় এনসিপির সহযোগিতায় অসচ্ছল ভোটারদের ঈদ উপলক্ষে অনুদান দেয়া হবে; ‘সিটি কর্পোরেশন বরাদ্দ দিবে, অর্থায়ন করবে। বাস্তবায়ন করবে নাগরিক পার্টি’।”
ফাইয়াজের পোস্ট শেয়ার করে জুলকারনাইন সায়ের এটাও লিখেছেন যে ‘যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে এভাবে নিজ পছন্দের লোক ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বসালে দেশে একটা নতুন অস্থিরতার ক্ষেত্র তৈরি হবে।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি সমানে আসার পর বুধবার সকালে এলজিআরডি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ‘বিষয়টি তাকে জানানোর অনুরোধ করে’ ফেইসবুকে পোস্টটি দেন। যে ফেইসবুক আইডি থেকে আসিফ মাহমুদ এই পোস্ট দিয়েছেন সেটি তিনি নিজে এবং তার অ্যাডমিন প্যানেল ব্যবহার করে থাকেন বলে নিশ্চিত করেছেন তার মন্ত্রণালয়ের (যুব ও ক্রীড়া) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. নূর আলম।
এনসিপি জড়িত নয়
‘বিশেষ এক চক্রের যোগসাজশে প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগের পাঁয়তারা’ প্রসঙ্গে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মো. আরিফুর রহমানের (তুহিন) দাবি, পুরো বিষয়টি ‘মিডিয়া ট্রায়াল’। তিনি এ বিষয়টিকে ‘ষড়যন্ত্রের অংশ’ হিসেবে দেখছেন।
আরিফুর রহমান বলেন, ‘প্রশাসক নিয়োগের বিষয়টি পুরোপুরি সরকারের এখতিয়ার। কাকে বসাবে না বসাবে এটা তাদের ব্যাপার। দল হিসেবে এনসিপি এ ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নয়। যদি কেউ প্রমাণ দেখাতে পারে, ওপেন চ্যালেঞ্জ আমাদের পক্ষ থেকে। এনসিপির এত সময় নাই কোথায়, কাকে নিয়োগ দেবে, এটা দেখবে। সামাজিক মাধ্যমে কেউ একজন বলল, অনেক কথাই তো বলতে পারে..., ফেইসবুকে কে কী
বলল, এটা বিষয় না। সত্য তথ্য নিয়ে হাজির হোক কেউ, যে এর সঙ্গে এনসিপি জড়িত।”
এলজিআরডি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পোস্টে দেয়া ইঙ্গিতের বিষয়ে তিনি বলেন, “উপদেষ্টা কী ইঙ্গিত দিয়েছেন এটা উপদেষ্টাই বলতে পারবেন। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি স্যাটায়ার (ব্যঙ্গ করে) স্ট্যাটাস দিয়েছেন। যেহেতু কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য হচ্ছে বলে ইয়ে (অভিযোগ) করছে।”
ফাইয়াজের অভিযোগ
নিজের ফেইসবুক আইডিতে দেয়া পোস্টে ঢাবির শিক্ষার্থী সৈয়দ সামির ফাইয়াজ লেখেন, লিস্টে থাকা এনসিপির ভাইব্রাদারদের কাছে জানার জন্য একটা পোস্ট:
‘আমার নির্বাচনী এলাকায় গত ডিসেম্বরে জানাকের (জাতীয় নাগরিক কমিটি) একটা কমিটি হয়েছে। জুলাই-আগস্টে তাদের ভূমিকা কী ছিল কিংবা কাদের দ্বারা তারা নির্বাচিত হয়েছেন জানা নেই। বর্তমানে তারা এনসিপির সংগঠক হিসেবেও দাবি করছেন নিজেদের। তাদের একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও আছে যেখানে তারা এলাকার অনেককে অ্যাড করেছেন।’
ফাইয়াজের ভাষায়, ‘আজকে সে গ্রুপে দেখলাম তারা সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় এনসিপির সহযোগিতায় অসচ্ছল ভোটারদের ঈদ উপলক্ষে অনুদান দিবেন। একটু খটকা লাগলো। তাদের প্রশ্ন করলাম, এখানে এনসিপির ভূমিকা কী? তাদের নিজস্ব স্থানীয় উদ্যোগ নাকি তত্ত্বাবধান? তারা জানাল সিটি করপোরেশন বরাদ্দ দিবে, অর্থায়ন করবে। বাস্তবায়ন করবে নাগরিক পার্টি। ব্যাপারটা ঠিক বোধগম্য হলো না। সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ হলে তা রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে কেন? বাস্তবায়ন হলেও এই ক্যাশ ফ্লো-টা কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ হবে। কারা অসচ্ছল তা নির্ধারণ করবে কে? কতগুলো স্ক্রিনশট সংযুক্ত করলাম।’
এই পোস্টের পর মোহাম্মদপুর থেকেও একইরকম অভিযোগ পান বলে তিনি আরেকটি পোস্টে যুক্ত করেন।
ফাইয়াজ লেখেন, ‘আমি পোস্টটা দেয়ার পর মোহাম্মদপুরের এক ভাই ইনবক্সে জানালো তার নির্বাচনী এলাকাতেও একই ঘটনা। স্ক্রিনশট যুক্ত করলাম। যা বুঝলাম ঢাকা মহানগর উত্তরের অধীন সব ওয়ার্ড কমিটিতেই একই কাহিনী। এই ব্যাপারে ভাই বোনদের বক্তব্য কী?”
ফাইয়াজের এই পোস্টটি শেয়ার দিয়েই সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ‘প্রশাসক/কমিশনার নিয়োগের’ বিষয়টি সামনে আনেন।