পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব ‘বৈসাবি’ উদযাপনে আগামী ১৩ এপ্রিল তিন পার্বত্য জেলায় ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, ১৩ এপ্রিল চৈত্র সংক্রান্তিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় ছুটি থাকবে। সাধারণত পহেলা বৈশাখে সরকারি ছুটি থাকলেও এবার পার্বত্য অঞ্চলের চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বর্ষবরণ উপলক্ষে এই বিশেষ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
চাকমাদের ‘বৈসু’, মারমাদের ‘সাংগ্রাই’ এবং ত্রিপুরাদের ‘বিহু’— এই তিন সম্প্রদায়ের উৎসবের সংমিশ্রণেই বৈসাবি উৎসব পালিত হয়। প্রতিবছর ১২ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় রীতি-নীতি অনুসারে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী এই উৎসব উদযাপন করে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, এই ছুটি শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের জন্যই প্রযোজ্য হবে। একই সঙ্গে তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, ভবিষ্যতে এই ছুটির ধারা অব্যাহত থাকবে।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব ‘বৈসাবি’ উদযাপনে আগামী ১৩ এপ্রিল তিন পার্বত্য জেলায় ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, ১৩ এপ্রিল চৈত্র সংক্রান্তিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় ছুটি থাকবে। সাধারণত পহেলা বৈশাখে সরকারি ছুটি থাকলেও এবার পার্বত্য অঞ্চলের চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বর্ষবরণ উপলক্ষে এই বিশেষ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
চাকমাদের ‘বৈসু’, মারমাদের ‘সাংগ্রাই’ এবং ত্রিপুরাদের ‘বিহু’— এই তিন সম্প্রদায়ের উৎসবের সংমিশ্রণেই বৈসাবি উৎসব পালিত হয়। প্রতিবছর ১২ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় রীতি-নীতি অনুসারে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী এই উৎসব উদযাপন করে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, এই ছুটি শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের জন্যই প্রযোজ্য হবে। একই সঙ্গে তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, ভবিষ্যতে এই ছুটির ধারা অব্যাহত থাকবে।