বাংলাদেশে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যেই একটি জাতীয় ঐকমত্য গঠনের আশা প্রকাশ করেছে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ ।
শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে খেলাফত মজলিসের সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “আমরা মনে করি, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা একটি জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে পারব।”
তিনি জানান, সময় স্বল্পতার মধ্যেও রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্তরিকভাবে মতামত দিয়েছে, তা কমিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টে সংঘটিত গণ-আন্দোলনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রীয় সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে সংবিধান, নির্বাচন, বিচার বিভাগ, প্রশাসন, দুর্নীতি দমন ও পুলিশসংক্রান্ত কমিশন ইতোমধ্যে তাদের সুপারিশ জমা দিয়েছে।
সংস্কার প্রস্তাবগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত জানতে ৩৮টি দলকে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। এ পর্যন্ত যেসব দল কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিয়েছে বা মতামত দিয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে:
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, এনডিএম, আম জনতার দল, রাষ্ট্রসংস্কার আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, এবি পার্টি এবং নাগরিক ঐক্য।
গত বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করেছে ঐকমত্য কমিশন। প্রথম দিন এলডিপির সঙ্গে বৈঠক হয়। শনিবার অনুষ্ঠিত হয় খেলাফত মজলিসের সঙ্গে বৈঠক।
আলোচনার শুরুতে অধ্যাপক আলী রীয়াজ কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর অংশগ্রহণের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বলেন, “মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আলোচনার মাধ্যমে আমরা একটি গ্রহণযোগ্য কাঠামোর দিকে এগিয়ে যেতে পারি।”
তবে কমিশনের অনুরোধে এখনও অর্ধেকেরও বেশি দল তাদের মতামত জমা দেয়নি বলে জানা গেছে।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যেই একটি জাতীয় ঐকমত্য গঠনের আশা প্রকাশ করেছে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ ।
শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে খেলাফত মজলিসের সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “আমরা মনে করি, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা একটি জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে পারব।”
তিনি জানান, সময় স্বল্পতার মধ্যেও রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্তরিকভাবে মতামত দিয়েছে, তা কমিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টে সংঘটিত গণ-আন্দোলনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রীয় সংস্কারের লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে সংবিধান, নির্বাচন, বিচার বিভাগ, প্রশাসন, দুর্নীতি দমন ও পুলিশসংক্রান্ত কমিশন ইতোমধ্যে তাদের সুপারিশ জমা দিয়েছে।
সংস্কার প্রস্তাবগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত জানতে ৩৮টি দলকে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। এ পর্যন্ত যেসব দল কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিয়েছে বা মতামত দিয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে:
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, এনডিএম, আম জনতার দল, রাষ্ট্রসংস্কার আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, এবি পার্টি এবং নাগরিক ঐক্য।
গত বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করেছে ঐকমত্য কমিশন। প্রথম দিন এলডিপির সঙ্গে বৈঠক হয়। শনিবার অনুষ্ঠিত হয় খেলাফত মজলিসের সঙ্গে বৈঠক।
আলোচনার শুরুতে অধ্যাপক আলী রীয়াজ কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর অংশগ্রহণের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বলেন, “মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আলোচনার মাধ্যমে আমরা একটি গ্রহণযোগ্য কাঠামোর দিকে এগিয়ে যেতে পারি।”
তবে কমিশনের অনুরোধে এখনও অর্ধেকেরও বেশি দল তাদের মতামত জমা দেয়নি বলে জানা গেছে।