জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
রোববার সন্ধ্যায় ঢাকা সেনানিবাসের সেনা মালঞ্চে আহতদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
আহতদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, ‘আপনারা কখনো মনোবল হারাবেন না। আপনারা জাতির কৃতী সন্তান। দেশ ও জাতির জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করেছেন। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
তিনি জানান, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আহতদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৪,২০০-এর বেশি আহত ব্যক্তিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং এই সহায়তা অব্যাহত থাকবে। সেনাবাহিনী তাঁদের পুনর্বাসনের জন্যও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
আহতদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার অনুষ্ঠানে তাঁদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর পাশাপাশি ব্যবসায়ী, ব্যাংক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও সহযোগিতা করছে। প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই) ও বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (এসএসএফ) থেকে পাওয়া অর্থ আহতদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
ইফতার অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান আহতদের সঙ্গে কথা বলেন, তাঁদের খোঁজখবর নেন এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ঈদ উপহার তুলে দেন।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
রোববার সন্ধ্যায় ঢাকা সেনানিবাসের সেনা মালঞ্চে আহতদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
আহতদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, ‘আপনারা কখনো মনোবল হারাবেন না। আপনারা জাতির কৃতী সন্তান। দেশ ও জাতির জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করেছেন। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
তিনি জানান, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আহতদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৪,২০০-এর বেশি আহত ব্যক্তিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং এই সহায়তা অব্যাহত থাকবে। সেনাবাহিনী তাঁদের পুনর্বাসনের জন্যও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
আহতদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার অনুষ্ঠানে তাঁদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর পাশাপাশি ব্যবসায়ী, ব্যাংক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও সহযোগিতা করছে। প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই) ও বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (এসএসএফ) থেকে পাওয়া অর্থ আহতদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
ইফতার অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান আহতদের সঙ্গে কথা বলেন, তাঁদের খোঁজখবর নেন এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ঈদ উপহার তুলে দেন।