এ বছর প্রথমবারের মতো বাংলা নববর্ষ উদযাপনে বাঙালিদের পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারোসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে একটি সার্বজনীন উৎসব আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এ উপলক্ষে পহেলা বৈশাখের সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে বের হওয়া মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথাও উঠে এসেছে। সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, শোভাযাত্রার নতুন নাম নির্ধারণে আলোচনা চলছে এবং সোমবার একটি বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
তিনি বলেন, ‘আগে এটি আনন্দ শোভাযাত্রা নামে পরিচিত ছিল, পরে পরিবর্তন হয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা হয়েছে। এবারও সর্বসম্মতিক্রমে পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে তা করা হবে।’
নববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সম্মান জানাতে আলাদা ব্লক থাকবে, যেখানে চাকমারা ‘বিজু’, মারমারা ‘সাংগ্রাই’ ও গারোরা ‘ওয়াংগালা’ নামে নিজেদের অংশ তুলে ধরবেন।
চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে ১৩ এপ্রিল শিল্পকলা একাডেমিতে ‘রক কনসার্ট’ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে চাকমা, গারো, মারমা ও বাংলা ব্যান্ড দল অংশ নেবে। একই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলার বাউল ও ফকিরদের পরিবেশনার আয়োজন থাকবে।
১৪ এপ্রিল জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও চীনা দূতাবাসের সহযোগিতায় একটি ড্রোন শো অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে আকাশে বিভিন্ন চিত্র ফুটিয়ে তোলা হবে।
এবারের নববর্ষ উদযাপন আরও জাঁকজমকপূর্ণ করতে দেশের সব জেলা ও উপজেলায় বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হয়েছে। বিশেষ করে যেখানে জাতিগোষ্ঠীগুলোর জনসংখ্যা বেশি, সেসব এলাকায় অতিরিক্ত বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হবে।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
এ বছর প্রথমবারের মতো বাংলা নববর্ষ উদযাপনে বাঙালিদের পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারোসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে একটি সার্বজনীন উৎসব আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এ উপলক্ষে পহেলা বৈশাখের সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে বের হওয়া মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথাও উঠে এসেছে। সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, শোভাযাত্রার নতুন নাম নির্ধারণে আলোচনা চলছে এবং সোমবার একটি বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
তিনি বলেন, ‘আগে এটি আনন্দ শোভাযাত্রা নামে পরিচিত ছিল, পরে পরিবর্তন হয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা হয়েছে। এবারও সর্বসম্মতিক্রমে পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে তা করা হবে।’
নববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সম্মান জানাতে আলাদা ব্লক থাকবে, যেখানে চাকমারা ‘বিজু’, মারমারা ‘সাংগ্রাই’ ও গারোরা ‘ওয়াংগালা’ নামে নিজেদের অংশ তুলে ধরবেন।
চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে ১৩ এপ্রিল শিল্পকলা একাডেমিতে ‘রক কনসার্ট’ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে চাকমা, গারো, মারমা ও বাংলা ব্যান্ড দল অংশ নেবে। একই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলার বাউল ও ফকিরদের পরিবেশনার আয়োজন থাকবে।
১৪ এপ্রিল জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও চীনা দূতাবাসের সহযোগিতায় একটি ড্রোন শো অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে আকাশে বিভিন্ন চিত্র ফুটিয়ে তোলা হবে।
এবারের নববর্ষ উদযাপন আরও জাঁকজমকপূর্ণ করতে দেশের সব জেলা ও উপজেলায় বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হয়েছে। বিশেষ করে যেখানে জাতিগোষ্ঠীগুলোর জনসংখ্যা বেশি, সেসব এলাকায় অতিরিক্ত বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হবে।