কয়েক ব্যবসায়ী হিমাগারগুলোতে আগে থেকেই চুক্তিতে কোঠা কিনে রেখেছে। বিভিন্ন জেলা থেকে আলু কিনে তারা সেখানে মজুদ রাখছে। এতে করে স্থানীয় আলুচাষিরা তাদের বাম্পার ফলন হিমাগারে রাখতে পারছেন না।
টঙ্গীবাড়ীতে হিমাগারে আলু রাখতে সড়কে গাড়ির লাইন -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে আলুর ফলন ভালো হলেও দাম না থাকায় হতাশ কৃষক। এসব আলু হিমাগারে মজুদ রাখতেও ভোগান্তিতে পড়ছেন তারা।
শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন হিমাগারে গিয়ে দেখা যায়, জায়গা না থাকায় সড়কের মধ্যেই ট্রাক, লরি, ট্রলি, অটো দীর্ঘ লাইন ধরে রয়েছে। কৃষক ও আলু ব্যবসায়ীরা হিমাগারের ভিতর আলু রাখার জন্য চেষ্টা করছেন।
কৃষকরা জানান, রংপুর, জয়পুরহাট, বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলার আলু এই উপজেলার হিমাগারগুলোতে মজুদ রাখা হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা হিমাগারগুলোতে আগে থেকেই চুক্তিতে কোঠা কিনে রেখেছেন। বিভিন্ন জেলা থেকে আলু ক্রয় করে তারা সেখানে মজুদ রাখছে। এতে করে কৃষক তাদের জমির আলু হিমাগারে রাখতে ভোগান্তিতে পড়ছেন।
সিদ্ধেশ্বরী কোল্ড স্টোরেজ ম্যানেজার ফখরুল জানান, তাদের ১৩ হাজার মেট্রিকটন আলু রাখার জায়গা রয়েছে। এরমধ্যে ৯ হাজার মেট্রিকটন আলু মজুদ হয়েছে। দুই-এক দিনের মধ্যে তাদের হিমাগার পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। প্রতি বস্তা আলুর ভাড়া ধরা হয়েছে তিনশত টাকা।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ২৭টি হিমাগার রয়েছে, এর মধ্যে ২৪টি হিমাগার সচল রয়েছে। এদের ধারণ ক্ষমতা হচ্ছে ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৯০ মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়নুল
আলম তালুকদার জানান, উপজেলায় ৯ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে আলু আবাদ হয়েছে। আলুর ফলন ভালো হওয়ায় ২ লক্ষ ৭৪ হাজার মেট্রিক টনের চেয়েও বেশি উৎপাদন হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। কিছু জমিতে এখনও আলু উত্তোলনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বিভিন্ন জেলা থেকে এ উপজেলার হিমাগারগুলোতে আলু রাখায় কৃষক ক্ষতিগস্ত হচ্ছে।
কয়েক ব্যবসায়ী হিমাগারগুলোতে আগে থেকেই চুক্তিতে কোঠা কিনে রেখেছে। বিভিন্ন জেলা থেকে আলু কিনে তারা সেখানে মজুদ রাখছে। এতে করে স্থানীয় আলুচাষিরা তাদের বাম্পার ফলন হিমাগারে রাখতে পারছেন না।
টঙ্গীবাড়ীতে হিমাগারে আলু রাখতে সড়কে গাড়ির লাইন -সংবাদ
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে আলুর ফলন ভালো হলেও দাম না থাকায় হতাশ কৃষক। এসব আলু হিমাগারে মজুদ রাখতেও ভোগান্তিতে পড়ছেন তারা।
শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন হিমাগারে গিয়ে দেখা যায়, জায়গা না থাকায় সড়কের মধ্যেই ট্রাক, লরি, ট্রলি, অটো দীর্ঘ লাইন ধরে রয়েছে। কৃষক ও আলু ব্যবসায়ীরা হিমাগারের ভিতর আলু রাখার জন্য চেষ্টা করছেন।
কৃষকরা জানান, রংপুর, জয়পুরহাট, বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলার আলু এই উপজেলার হিমাগারগুলোতে মজুদ রাখা হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা হিমাগারগুলোতে আগে থেকেই চুক্তিতে কোঠা কিনে রেখেছেন। বিভিন্ন জেলা থেকে আলু ক্রয় করে তারা সেখানে মজুদ রাখছে। এতে করে কৃষক তাদের জমির আলু হিমাগারে রাখতে ভোগান্তিতে পড়ছেন।
সিদ্ধেশ্বরী কোল্ড স্টোরেজ ম্যানেজার ফখরুল জানান, তাদের ১৩ হাজার মেট্রিকটন আলু রাখার জায়গা রয়েছে। এরমধ্যে ৯ হাজার মেট্রিকটন আলু মজুদ হয়েছে। দুই-এক দিনের মধ্যে তাদের হিমাগার পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। প্রতি বস্তা আলুর ভাড়া ধরা হয়েছে তিনশত টাকা।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ২৭টি হিমাগার রয়েছে, এর মধ্যে ২৪টি হিমাগার সচল রয়েছে। এদের ধারণ ক্ষমতা হচ্ছে ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৯০ মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়নুল
আলম তালুকদার জানান, উপজেলায় ৯ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে আলু আবাদ হয়েছে। আলুর ফলন ভালো হওয়ায় ২ লক্ষ ৭৪ হাজার মেট্রিক টনের চেয়েও বেশি উৎপাদন হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। কিছু জমিতে এখনও আলু উত্তোলনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বিভিন্ন জেলা থেকে এ উপজেলার হিমাগারগুলোতে আলু রাখায় কৃষক ক্ষতিগস্ত হচ্ছে।