এবারের পহেলা বৈশাখের আয়োজনকে ‘স্বজনপ্রীতিদুষ্ট ও রাজনৈতিক স্বার্থান্বেষী’ আখ্যা দিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। তারা জানিয়েছেন, এবারের আয়োজন শিক্ষার্থীদের সম্মতি ও সম্পৃক্ততা ছাড়াই শুধুমাত্র শিক্ষকদের সিদ্ধান্তে পরিচালিত হচ্ছে, যা পূর্বাপর রীতির ব্যতিক্রম।
বুধবার এক বিবৃতিতে ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বলেছেন, প্রতি বছর নির্দিষ্ট ব্যাচের তত্ত্বাবধানে বৈশাখের আয়োজন হয়ে থাকে, যেখানে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি সম্পন্ন হয়। তবে এবার তাদের কোনো মতামত না নিয়ে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শিক্ষকদের নিয়ন্ত্রণে আয়োজনটি করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, এটি একাডেমিক আয়োজন হলেও তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ছাত্র প্রতিনিধি বা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম চঞ্চল জানিয়েছেন, ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এখন প্রাক্তন এবং বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিয়ে যথানিয়মেই মঙ্গল শোভাযাত্রার কাজ চলছে। তিনি অভিযোগ করেন, যারা বিবৃতি দিয়েছেন, তারা বিভ্রান্তি তৈরি করতে চাইছেন এবং তাদের অন্য কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।
এদিকে, এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ছিল ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। শোভাযাত্রায় রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের আদলে একটি মোটিফ তৈরি করার পরিকল্পনার বিষয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়। তবে চারুকলার ডিন জানিয়েছেন, এটি প্রাথমিক আলোচনার অংশ ছিল, কিন্তু পরে সেটি বাতিল করা হয়েছে।
২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা আরও জানিয়েছেন, এবারের আয়োজনের স্ট্রাকচার ডিজাইন এবং আইডিয়া সম্পূর্ণ শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে, যেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো ভূমিকা নেই। তারা অনলাইন প্রতিক্রিয়ার দায়ও চারুকলার শিক্ষার্থীদের ওপর না চাপিয়ে আয়োজক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের ওপর বর্তানোর কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
এবারের পহেলা বৈশাখের আয়োজনকে ‘স্বজনপ্রীতিদুষ্ট ও রাজনৈতিক স্বার্থান্বেষী’ আখ্যা দিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। তারা জানিয়েছেন, এবারের আয়োজন শিক্ষার্থীদের সম্মতি ও সম্পৃক্ততা ছাড়াই শুধুমাত্র শিক্ষকদের সিদ্ধান্তে পরিচালিত হচ্ছে, যা পূর্বাপর রীতির ব্যতিক্রম।
বুধবার এক বিবৃতিতে ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বলেছেন, প্রতি বছর নির্দিষ্ট ব্যাচের তত্ত্বাবধানে বৈশাখের আয়োজন হয়ে থাকে, যেখানে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি সম্পন্ন হয়। তবে এবার তাদের কোনো মতামত না নিয়ে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শিক্ষকদের নিয়ন্ত্রণে আয়োজনটি করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, এটি একাডেমিক আয়োজন হলেও তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ছাত্র প্রতিনিধি বা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম চঞ্চল জানিয়েছেন, ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এখন প্রাক্তন এবং বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিয়ে যথানিয়মেই মঙ্গল শোভাযাত্রার কাজ চলছে। তিনি অভিযোগ করেন, যারা বিবৃতি দিয়েছেন, তারা বিভ্রান্তি তৈরি করতে চাইছেন এবং তাদের অন্য কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।
এদিকে, এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ছিল ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। শোভাযাত্রায় রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের আদলে একটি মোটিফ তৈরি করার পরিকল্পনার বিষয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়। তবে চারুকলার ডিন জানিয়েছেন, এটি প্রাথমিক আলোচনার অংশ ছিল, কিন্তু পরে সেটি বাতিল করা হয়েছে।
২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা আরও জানিয়েছেন, এবারের আয়োজনের স্ট্রাকচার ডিজাইন এবং আইডিয়া সম্পূর্ণ শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে, যেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো ভূমিকা নেই। তারা অনলাইন প্রতিক্রিয়ার দায়ও চারুকলার শিক্ষার্থীদের ওপর না চাপিয়ে আয়োজক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের ওপর বর্তানোর কথা বলেন।