রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে এশীয় নেতাদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) চীনের হাইনানে অনুষ্ঠিত বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার (বিএফএ) বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য দেন তিনি। তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বক্তব্যে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, "বাংলাদেশ সাত বছরের বেশি সময় ধরে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আসছে। এতে বাংলাদেশকে উল্লেখযোগ্য সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত মূল্য বহন করতে হচ্ছে।"
তিনি আরও বলেন, "জাতিসংঘের মহাসচিব সম্প্রতি রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছেন। বিশ্বব্যাপী সংকট মোকাবিলার প্রচেষ্টা সংকুচিত হলেও এখনো অব্যাহত রয়েছে। এই সংকট নিরসনে এশীয় নেতাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।"
সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতি
সম্মেলনের উদ্বোধনী প্লেনারি সেশনে আরও বক্তব্য দেন- লাওসের প্রধানমন্ত্রী সোনেক্সাই সিফানডোন, চীনের স্টেট কাউন্সিলের নির্বাহী উপপ্রধানমন্ত্রী ডিং শুয়েশিয়াং, বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার চেয়ারম্যান বান কি-মুন, ফোরামের মহাসচিব ঝাং জুন।
চার দিনের সরকারি সফরে বুধবার (২৬ মার্চ) চীনে পৌঁছান মুহাম্মদ ইউনূস। আগামীকাল (২৮ মার্চ) বেইজিংয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন তিনি। বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।
এই সফরে তিনি বোয়াও ফোরামের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত ও চীনের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানির প্রধান নির্বাহীদের (সিইও) সঙ্গেও বৈঠক করবেন। সফর শেষে ২৯ মার্চ দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে এশীয় নেতাদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) চীনের হাইনানে অনুষ্ঠিত বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার (বিএফএ) বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য দেন তিনি। তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বক্তব্যে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, "বাংলাদেশ সাত বছরের বেশি সময় ধরে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আসছে। এতে বাংলাদেশকে উল্লেখযোগ্য সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত মূল্য বহন করতে হচ্ছে।"
তিনি আরও বলেন, "জাতিসংঘের মহাসচিব সম্প্রতি রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছেন। বিশ্বব্যাপী সংকট মোকাবিলার প্রচেষ্টা সংকুচিত হলেও এখনো অব্যাহত রয়েছে। এই সংকট নিরসনে এশীয় নেতাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।"
সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতি
সম্মেলনের উদ্বোধনী প্লেনারি সেশনে আরও বক্তব্য দেন- লাওসের প্রধানমন্ত্রী সোনেক্সাই সিফানডোন, চীনের স্টেট কাউন্সিলের নির্বাহী উপপ্রধানমন্ত্রী ডিং শুয়েশিয়াং, বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার চেয়ারম্যান বান কি-মুন, ফোরামের মহাসচিব ঝাং জুন।
চার দিনের সরকারি সফরে বুধবার (২৬ মার্চ) চীনে পৌঁছান মুহাম্মদ ইউনূস। আগামীকাল (২৮ মার্চ) বেইজিংয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন তিনি। বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।
এই সফরে তিনি বোয়াও ফোরামের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত ও চীনের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানির প্রধান নির্বাহীদের (সিইও) সঙ্গেও বৈঠক করবেন। সফর শেষে ২৯ মার্চ দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।