মায়ানমারে ৭.৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ভূমিকম্পের প্রভাব থাইল্যান্ডেও দেখা গেছে, যেখানে কয়েকজনের মৃত্যু ও স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বাংলাদেশের ফায়ার সার্ভিস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশটিও একই মাত্রার ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে, বিশেষত চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকা অঞ্চল উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
ভূমিকম্প মোকাবিলায় ফায়ার সার্ভিস কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছে:
ভবন নির্মাণ ও সংস্কার: বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ অনুসারে ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ ও পুরোনো ভবনের সংস্কার করা।
অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা: বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা।
ইউটিলিটি লাইনের নিরাপত্তা: গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের সংযোগ সঠিকভাবে পরীক্ষা করা।
প্রস্তুতি ও মহড়া: ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ভূমিকম্পকালীন করণীয় সম্পর্কে নিয়মিত মহড়া চালানো।
জরুরি নম্বর সংরক্ষণ: ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, হাসপাতালের নম্বর দৃশ্যমান স্থানে রাখা।
স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষণ: ভূমিকম্পের সময় কার্যকর সহায়তা দিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া।
জরুরি সরঞ্জাম সংরক্ষণ: বাসায় টর্চলাইট, রেডিও, বাঁশি, হ্যামার, হেলমেট, শুকনো খাবার, পানি, ওষুধ, ফার্স্ট এইড বক্স রাখা, যাতে দুর্যোগের সময় কাজে আসে।
সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থাগুলোর কার্যক্রমে সহায়তা করা।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে সবাইকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
মায়ানমারে ৭.৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ভূমিকম্পের প্রভাব থাইল্যান্ডেও দেখা গেছে, যেখানে কয়েকজনের মৃত্যু ও স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বাংলাদেশের ফায়ার সার্ভিস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশটিও একই মাত্রার ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে, বিশেষত চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকা অঞ্চল উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
ভূমিকম্প মোকাবিলায় ফায়ার সার্ভিস কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছে:
ভবন নির্মাণ ও সংস্কার: বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ অনুসারে ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ ও পুরোনো ভবনের সংস্কার করা।
অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা: বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা।
ইউটিলিটি লাইনের নিরাপত্তা: গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের সংযোগ সঠিকভাবে পরীক্ষা করা।
প্রস্তুতি ও মহড়া: ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ভূমিকম্পকালীন করণীয় সম্পর্কে নিয়মিত মহড়া চালানো।
জরুরি নম্বর সংরক্ষণ: ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, হাসপাতালের নম্বর দৃশ্যমান স্থানে রাখা।
স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষণ: ভূমিকম্পের সময় কার্যকর সহায়তা দিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া।
জরুরি সরঞ্জাম সংরক্ষণ: বাসায় টর্চলাইট, রেডিও, বাঁশি, হ্যামার, হেলমেট, শুকনো খাবার, পানি, ওষুধ, ফার্স্ট এইড বক্স রাখা, যাতে দুর্যোগের সময় কাজে আসে।
সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থাগুলোর কার্যক্রমে সহায়তা করা।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে সবাইকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।