ঈদযাত্রায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, এবার ঈদযাত্রা ভালোভাবে চলছে এবং ট্রেনের টিকিট নিয়ে কোনো ধরনের কালোবাজারি হয়নি। রোববার সকালে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, "আমি স্টেশন ঘুরে দেখেছি, ট্রেনগুলো যে সময়ে ছাড়ার কথা, ঠিক সময়েই ছেড়েছে। কোনো ট্রেন ছাড়তে দেরি হয়নি। এখানে কোনো কালোবাজারি হচ্ছে না এবং টিকিট পেতেও কারও কোনো সমস্যা হচ্ছে না।"
তিনি আরও জানান, ঈদ উপলক্ষে ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যা অনেক সময় যাত্রীদের মনে প্রশ্ন তৈরি করে। তবে ঈদের সময় বাড়তি যাত্রী পরিবহনের জন্যই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ছাদে যাত্রী পরিবহনের বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, "অনেকে শেষ মুহূর্তে ছাদে উঠে যায়। তাদের নামাতে গেলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই অনেকেই ছাদে যাতায়াত করছে।"
ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয় নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, "সিডিউল বিপর্যয় রোধে আমাদের ছিল জিরো টলারেন্স। কোনো ধরনের দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়া হয়নি। রেলের কর্মকর্তাদের সঠিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।"
তিনি আরও বলেন, "আল্লাহর রহমতে এবার কোনো রেল কর্মকর্তা কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ছিল না।"
এ সময় রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন এবং রেলওয়ে ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ৩০ মার্চ ২০২৫
ঈদযাত্রায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, এবার ঈদযাত্রা ভালোভাবে চলছে এবং ট্রেনের টিকিট নিয়ে কোনো ধরনের কালোবাজারি হয়নি। রোববার সকালে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, "আমি স্টেশন ঘুরে দেখেছি, ট্রেনগুলো যে সময়ে ছাড়ার কথা, ঠিক সময়েই ছেড়েছে। কোনো ট্রেন ছাড়তে দেরি হয়নি। এখানে কোনো কালোবাজারি হচ্ছে না এবং টিকিট পেতেও কারও কোনো সমস্যা হচ্ছে না।"
তিনি আরও জানান, ঈদ উপলক্ষে ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যা অনেক সময় যাত্রীদের মনে প্রশ্ন তৈরি করে। তবে ঈদের সময় বাড়তি যাত্রী পরিবহনের জন্যই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ছাদে যাত্রী পরিবহনের বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, "অনেকে শেষ মুহূর্তে ছাদে উঠে যায়। তাদের নামাতে গেলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই অনেকেই ছাদে যাতায়াত করছে।"
ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয় নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, "সিডিউল বিপর্যয় রোধে আমাদের ছিল জিরো টলারেন্স। কোনো ধরনের দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়া হয়নি। রেলের কর্মকর্তাদের সঠিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।"
তিনি আরও বলেন, "আল্লাহর রহমতে এবার কোনো রেল কর্মকর্তা কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ছিল না।"
এ সময় রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন এবং রেলওয়ে ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।