মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিলসহ কোথাও ময়লা পোড়ানো যাবে না বলে সতর্ক করেছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ঢাকা শহরে বায়ুদূষণ এখন স্বাস্থ্যঝুঁকির রূপ নিয়েছে।
শনিবার মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, “মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিলসহ কোনো জায়গাতেই কোনোভাবেই ময়লা পোড়ানো যাবে না। ময়লার ভাগাড় ও আশপাশের এলাকার মানুষের জীবনযাত্রা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হবে।”
মাতুয়াইল থেকে ময়লার ভাগাড় সরিয়ে নেওয়া অচিরেই সম্ভব নয় বলেও জানান তিনি। “আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি এখানকার পরিবেশ কিভাবে ঠিক রাখা যায়,” বলেন তিনি।
তিনি আরও জানান, পার্শ্ববর্তী দুটি স্টিলমিল বন্ধে নির্দেশ দেওয়া হবে। ব্যাটারি পোড়ানো বা ব্যাটারির সিসা আলাদা করা যাবে না। ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর ব্যবস্থা নিয়েছে। অভিযোগ পেলে আবারও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বায়ুদূষণ রোধে সিটি করপোরেশন, পরিবেশ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান রিজওয়ানা। এছাড়া, জনসচেতনতা বৃদ্ধির ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
“নিয়ম ভাঙলে জরিমানার কার্যকর প্রয়োগ করা হবে,” বলেন তিনি।
পরে যাত্রাবাড়ীর সামাদনগর, নরসিংদী রোড, চিটাগং রোড, কাঁচপুর, যাত্রাবাড়ী, শরীফপাড়াসহ বায়ুদূষণ প্রবণ এলাকাগুলো পরিদর্শন করেন পরিবেশ উপদেষ্টা। তিনি সেখানে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে গৃহীত উদ্যোগ পর্যবেক্ষণ করেন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া, পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পরিবেশ) রুবিনা ফেরদৌসী, বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক আরএসএম মুনিরুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
শনিবার, ০৫ এপ্রিল ২০২৫
মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিলসহ কোথাও ময়লা পোড়ানো যাবে না বলে সতর্ক করেছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ঢাকা শহরে বায়ুদূষণ এখন স্বাস্থ্যঝুঁকির রূপ নিয়েছে।
শনিবার মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, “মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিলসহ কোনো জায়গাতেই কোনোভাবেই ময়লা পোড়ানো যাবে না। ময়লার ভাগাড় ও আশপাশের এলাকার মানুষের জীবনযাত্রা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হবে।”
মাতুয়াইল থেকে ময়লার ভাগাড় সরিয়ে নেওয়া অচিরেই সম্ভব নয় বলেও জানান তিনি। “আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি এখানকার পরিবেশ কিভাবে ঠিক রাখা যায়,” বলেন তিনি।
তিনি আরও জানান, পার্শ্ববর্তী দুটি স্টিলমিল বন্ধে নির্দেশ দেওয়া হবে। ব্যাটারি পোড়ানো বা ব্যাটারির সিসা আলাদা করা যাবে না। ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর ব্যবস্থা নিয়েছে। অভিযোগ পেলে আবারও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বায়ুদূষণ রোধে সিটি করপোরেশন, পরিবেশ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান রিজওয়ানা। এছাড়া, জনসচেতনতা বৃদ্ধির ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
“নিয়ম ভাঙলে জরিমানার কার্যকর প্রয়োগ করা হবে,” বলেন তিনি।
পরে যাত্রাবাড়ীর সামাদনগর, নরসিংদী রোড, চিটাগং রোড, কাঁচপুর, যাত্রাবাড়ী, শরীফপাড়াসহ বায়ুদূষণ প্রবণ এলাকাগুলো পরিদর্শন করেন পরিবেশ উপদেষ্টা। তিনি সেখানে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে গৃহীত উদ্যোগ পর্যবেক্ষণ করেন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া, পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পরিবেশ) রুবিনা ফেরদৌসী, বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক আরএসএম মুনিরুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।