রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সরকারি কর্ম কমিশনের সামনে প্রার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি -সংগৃহীত
৪৪ থেকে ৪৭তম বিসিএসের নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করার জন্য নির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রকাশের দাবি জানিয়েছে এসব বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেয়া চাকরিপ্রার্থীরা।
তারা রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে এই দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। পরে এক ব্যাচ থেকে তিনজন করে প্রতিনিধি পিএসসির চেয়ারম্যানের কাছে নিজেদের দাবির স্মারকলিপি দেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের আগেই ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়। এতে অনেক প্রার্থীকে বাধ্য হয়ে ৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার তারিখ ইতোমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, অধিকাংশ প্রার্থী তিনটি লিখিত পরীক্ষা দিয়ে আবার ৪৭তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, যা প্রার্থীদের জন্য রীতিমতো অমানবিক।
সেজন্য ৪৪তম বিসিএসের ‘ভাইভা’ (মোখিক পরীক্ষা) মে মাসের মধ্যে শেষ করে আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ এবং চলমান ৪৪ থেকে ৪৭তম বিসিএসের নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করার জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন প্রার্থীরা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, চাকরিপ্রার্থীদের অন্যান্য দাবির মধ্যে আছে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল শেষে ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষা দ্রুত শুরু করতে হবে এবং ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের আগে শেষ করতে হবে।
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ও ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার পর ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করার দাবি জানিয়ে প্রার্থীরা বলেন, এতে একই প্রার্থীর একাধিক বিসিএসে অংশ নেয়ার প্রয়োজন হ্রাস পাবে, যা ফলাফলের প্রক্রিয়া ও সার্বিক বিষয়ের অনুকূল।
৪৬তম বিসিএসের লিখিত
পরীক্ষার অন্তত দুই মাস পরে ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আয়োজনের দাবি জানিয়ে প্রার্থীরা বলেন, এ ধরনের পরিকল্পনার মাধ্যমে বিসিএসের বর্তমান জট কাটানো সম্ভব।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে জাতি এখন নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নে বিভোর। একই সঙ্গে বিভোর স্বপ্নবাজ একঝাঁক তরুণ, যারা আগামী বাংলাদেশের সেবায় নিয়োজিত হতে চান। তাই বিসিএস প্রার্থীদেরও যাতে বৈষম্য আর অবিচারের বলি না হতে হয়, সে বিবেচনা ও পরিকল্পনা করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশীদার হতে সহায়ক হোক পিএসসি।
চাকরিপ্রার্থীদের এসব দাবি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে প্রার্থীদের ‘হতাশামুক্ত ও অনিশ্চয়তা’ থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পিএসসির প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সরকারি কর্ম কমিশনের সামনে প্রার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি -সংগৃহীত
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
৪৪ থেকে ৪৭তম বিসিএসের নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করার জন্য নির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রকাশের দাবি জানিয়েছে এসব বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেয়া চাকরিপ্রার্থীরা।
তারা রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে এই দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। পরে এক ব্যাচ থেকে তিনজন করে প্রতিনিধি পিএসসির চেয়ারম্যানের কাছে নিজেদের দাবির স্মারকলিপি দেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের আগেই ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়। এতে অনেক প্রার্থীকে বাধ্য হয়ে ৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার তারিখ ইতোমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, অধিকাংশ প্রার্থী তিনটি লিখিত পরীক্ষা দিয়ে আবার ৪৭তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, যা প্রার্থীদের জন্য রীতিমতো অমানবিক।
সেজন্য ৪৪তম বিসিএসের ‘ভাইভা’ (মোখিক পরীক্ষা) মে মাসের মধ্যে শেষ করে আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ এবং চলমান ৪৪ থেকে ৪৭তম বিসিএসের নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করার জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন প্রার্থীরা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, চাকরিপ্রার্থীদের অন্যান্য দাবির মধ্যে আছে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল শেষে ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষা দ্রুত শুরু করতে হবে এবং ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের আগে শেষ করতে হবে।
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ও ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার পর ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করার দাবি জানিয়ে প্রার্থীরা বলেন, এতে একই প্রার্থীর একাধিক বিসিএসে অংশ নেয়ার প্রয়োজন হ্রাস পাবে, যা ফলাফলের প্রক্রিয়া ও সার্বিক বিষয়ের অনুকূল।
৪৬তম বিসিএসের লিখিত
পরীক্ষার অন্তত দুই মাস পরে ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আয়োজনের দাবি জানিয়ে প্রার্থীরা বলেন, এ ধরনের পরিকল্পনার মাধ্যমে বিসিএসের বর্তমান জট কাটানো সম্ভব।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে জাতি এখন নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নে বিভোর। একই সঙ্গে বিভোর স্বপ্নবাজ একঝাঁক তরুণ, যারা আগামী বাংলাদেশের সেবায় নিয়োজিত হতে চান। তাই বিসিএস প্রার্থীদেরও যাতে বৈষম্য আর অবিচারের বলি না হতে হয়, সে বিবেচনা ও পরিকল্পনা করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশীদার হতে সহায়ক হোক পিএসসি।
চাকরিপ্রার্থীদের এসব দাবি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে প্রার্থীদের ‘হতাশামুক্ত ও অনিশ্চয়তা’ থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পিএসসির প্রতি আহ্বান জানানো হয়।