ক্ষতিপূরণসহ চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিজিবি সদরদপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়েছেন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর চাকরিচ্যুত হওয়া বিডিআর সদস্যরা। রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার পর পিলখানার সামনের এলাকায় বিডিআর ও তাদের পরিবারের সদস্যরা জড়ো হতে থাকেন। পরে সব মিলিয়ে অন্তত তিন শতাধিক ব্যক্তি সেখানে অবস্থান নেন। আর এই অবস্থান ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ছাড়াও মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্য।
ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈনু বলেন, ‘তারা গেইটের বিপরীত পাশে লেকের দিকে সড়কের ফুটপাতে অবস্থান করছেন। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছি। তবে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’ তারেক আজিজ নামে চাকরিচ্যুত এক সদস্য বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি আহ্বান করেছি। আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা বা হাঙ্গামা করতে এখানে আসিনি। ‘আমাদের দাবি একটাই, ক্ষতিপূরণসহ আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেয়া হোক।’
আন্দোলনকারীরা বর্তমান বিজিবি মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ চেয়েছিলেন। কিন্তু সেটি না পেয়ে তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
রবিবার (৬ এপ্রিল) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পক্ষ থেকে পাঁচ প্রতিনিধি পিলখানার ৪ নম্বর গেটে যান স্মারকলিপি নিয়ে। তারা বিজিবি মহাপরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি চান। কিন্তু সেটি তাদের দেয়া হয়নি। স্মারকলিপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানোর আশ্বাস দিয়ে প্রতিনিধি দলকে ফেরত পাঠানো হয়।
সেখান থেকে ফিরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পক্ষে সাবেক হাবিলদার (তৎকালীন বিডিআর) মো. মাহাবুবুর রহমান ঘোষণা দেন- দাবি মেনে না নেয়া পর্যন্ত ও সশরীরে সাক্ষাৎ কিংবা বিজিবির ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তা অবস্থান কর্মসূচিতে এসে দেখা না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে।
স্মারকলিপিতে আন্দোলনকারীরা তাদের এক দফা দাবি তুলে ধরেছেন। দাবিতে লেখা হয়েছে পিলখানার ভেতরে ও বাইরের ইউনিটে মহাপরিচালকের বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্টের অবৈধ রায় বাতিল করে সব চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে ‘ক্ষতিপূরণসহ চাকরিতে পুনর্বহাল’ করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয় সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
ক্ষতিপূরণসহ চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিজিবি সদরদপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়েছেন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর চাকরিচ্যুত হওয়া বিডিআর সদস্যরা। রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার পর পিলখানার সামনের এলাকায় বিডিআর ও তাদের পরিবারের সদস্যরা জড়ো হতে থাকেন। পরে সব মিলিয়ে অন্তত তিন শতাধিক ব্যক্তি সেখানে অবস্থান নেন। আর এই অবস্থান ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ছাড়াও মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্য।
ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈনু বলেন, ‘তারা গেইটের বিপরীত পাশে লেকের দিকে সড়কের ফুটপাতে অবস্থান করছেন। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছি। তবে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’ তারেক আজিজ নামে চাকরিচ্যুত এক সদস্য বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি আহ্বান করেছি। আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা বা হাঙ্গামা করতে এখানে আসিনি। ‘আমাদের দাবি একটাই, ক্ষতিপূরণসহ আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেয়া হোক।’
আন্দোলনকারীরা বর্তমান বিজিবি মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ চেয়েছিলেন। কিন্তু সেটি না পেয়ে তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
রবিবার (৬ এপ্রিল) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পক্ষ থেকে পাঁচ প্রতিনিধি পিলখানার ৪ নম্বর গেটে যান স্মারকলিপি নিয়ে। তারা বিজিবি মহাপরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি চান। কিন্তু সেটি তাদের দেয়া হয়নি। স্মারকলিপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানোর আশ্বাস দিয়ে প্রতিনিধি দলকে ফেরত পাঠানো হয়।
সেখান থেকে ফিরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পক্ষে সাবেক হাবিলদার (তৎকালীন বিডিআর) মো. মাহাবুবুর রহমান ঘোষণা দেন- দাবি মেনে না নেয়া পর্যন্ত ও সশরীরে সাক্ষাৎ কিংবা বিজিবির ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তা অবস্থান কর্মসূচিতে এসে দেখা না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে।
স্মারকলিপিতে আন্দোলনকারীরা তাদের এক দফা দাবি তুলে ধরেছেন। দাবিতে লেখা হয়েছে পিলখানার ভেতরে ও বাইরের ইউনিটে মহাপরিচালকের বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্টের অবৈধ রায় বাতিল করে সব চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে ‘ক্ষতিপূরণসহ চাকরিতে পুনর্বহাল’ করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয় সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।