বাংলাদেশে স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক পুরোদমে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।
রোববার (৭ এপ্রিল) ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিনিয়োগ সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “স্টারলিংক এখন শুধু ‘নন-জিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও)’ লাইসেন্স পেলেই বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। তারা আজই এ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবে বলে জানিয়েছে।”
তিনি জানান, “সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি রয়েছে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরুর উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার। লাইসেন্স পেলে পরদিন থেকেই তারা বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যেতে পারবে।”
বিডা চেয়ারম্যান আরও জানান, আগামী ৯ এপ্রিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিনিয়োগ সম্মেলনের তৃতীয় দিনে পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংকের সেবা চালু হবে। সেই অনুষ্ঠানেই স্টারলিংক সংযোগ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন উপস্থিত অতিথিরা।
এর আগে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এবং স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের মধ্যে ফোনালাপের মাধ্যমে এই উদ্যোগের গতি পায়।
৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার টেলিযোগাযোগ–বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছিলেন, স্টারলিংকের হয়ে স্থানীয় কিছু প্রতিষ্ঠান ‘গ্রাউন্ড আর্থ স্টেশন’ স্থাপন কার্যক্রম শুরু করেছে।
তবে ইলন মাস্কের সম্মেলনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত করেননি বিডা চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, “এটা রাষ্ট্রীয় প্রোগ্রাম হয়ে যাবে, তাই এখন সহজে আনার মতো নয়।”
এদিকে স্টারলিংকের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ভূমি বরাদ্দ, অবকাঠামো সহায়তা ও বিভিন্ন চুক্তি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন, ৯০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশে স্টারলিংকের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করতে হবে।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশে স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক পুরোদমে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।
রোববার (৭ এপ্রিল) ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিনিয়োগ সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “স্টারলিংক এখন শুধু ‘নন-জিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও)’ লাইসেন্স পেলেই বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। তারা আজই এ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবে বলে জানিয়েছে।”
তিনি জানান, “সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি রয়েছে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরুর উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার। লাইসেন্স পেলে পরদিন থেকেই তারা বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যেতে পারবে।”
বিডা চেয়ারম্যান আরও জানান, আগামী ৯ এপ্রিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিনিয়োগ সম্মেলনের তৃতীয় দিনে পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংকের সেবা চালু হবে। সেই অনুষ্ঠানেই স্টারলিংক সংযোগ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন উপস্থিত অতিথিরা।
এর আগে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এবং স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের মধ্যে ফোনালাপের মাধ্যমে এই উদ্যোগের গতি পায়।
৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার টেলিযোগাযোগ–বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছিলেন, স্টারলিংকের হয়ে স্থানীয় কিছু প্রতিষ্ঠান ‘গ্রাউন্ড আর্থ স্টেশন’ স্থাপন কার্যক্রম শুরু করেছে।
তবে ইলন মাস্কের সম্মেলনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত করেননি বিডা চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, “এটা রাষ্ট্রীয় প্রোগ্রাম হয়ে যাবে, তাই এখন সহজে আনার মতো নয়।”
এদিকে স্টারলিংকের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ভূমি বরাদ্দ, অবকাঠামো সহায়তা ও বিভিন্ন চুক্তি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন, ৯০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশে স্টারলিংকের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করতে হবে।