বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীকে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা দিয়েছে সরকার।
সোমবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এতে বলা হয়, আশিক দায়িত্ব পালনকালে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন। আদেশটি তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।
আশিক চৌধুরীকে গত ১২ সেপ্টেম্বর বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য এ দায়িত্ব পান। এরপর ১৮ সেপ্টেম্বর তাকে বেজার দায়িত্বও দেওয়া হয়।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে আসার আগে আশিক যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশনের (এইচএসবিসি) সিঙ্গাপুর অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি রিয়েল অ্যাসেট ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী পরিচালক ছিলেন।
আশিক চৌধুরী ২০১২ সাল থেকে স্কাইডাইভিং চর্চা করে আসছেন। অনেকবারই বিভিন্ন উচ্চতা থেকে লাফ দিয়েছেন। গত বছরের ২৫ মে যুক্তরাষ্ট্রের মেমফিসে বিমানে ৪১ হাজার ৭৯৫ ফুট উচ্চতায় উঠে লাফ দেন। তার হাতে ছিল প্রায় ৭ বর্গফুট লম্বা লাল-সবুজের পতাকা।
চাঁদপুরের ছেলে আশিক বাবার চাকরির সুবাদে যশোরে বড় হয়েছেন। সিলেট ক্যাডেট কলেজ থেকে পাস করে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে (আইবিএ)। ২০০৭ সালে স্নাতক শেষ করে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে ছয়মাস চাকরি করেন। স্ট্যান্ডার্ড চ্যার্টেড ব্যাংকের ল্যান্ডিং স্ট্র্যাটেজি ও ফাইন্যান্সিয়াল প্লানিং বিভাগের ব্যবস্থাপক হিসেবে তিন বছর কাজ করেন তিনি।
এইচএসবিসিতে যোগ দেওয়ার আগে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ইউরোপ ও এশিয়া বিভাগের হেড অব ফাইন্যান্সের দায়িত্বও পালন করেন আশিক চৌধুরী। মাঝে ২০২০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসে ভিজিটিং অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর ছিলেন তিনি।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীকে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা দিয়েছে সরকার।
সোমবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এতে বলা হয়, আশিক দায়িত্ব পালনকালে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন। আদেশটি তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।
আশিক চৌধুরীকে গত ১২ সেপ্টেম্বর বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য এ দায়িত্ব পান। এরপর ১৮ সেপ্টেম্বর তাকে বেজার দায়িত্বও দেওয়া হয়।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে আসার আগে আশিক যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশনের (এইচএসবিসি) সিঙ্গাপুর অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি রিয়েল অ্যাসেট ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী পরিচালক ছিলেন।
আশিক চৌধুরী ২০১২ সাল থেকে স্কাইডাইভিং চর্চা করে আসছেন। অনেকবারই বিভিন্ন উচ্চতা থেকে লাফ দিয়েছেন। গত বছরের ২৫ মে যুক্তরাষ্ট্রের মেমফিসে বিমানে ৪১ হাজার ৭৯৫ ফুট উচ্চতায় উঠে লাফ দেন। তার হাতে ছিল প্রায় ৭ বর্গফুট লম্বা লাল-সবুজের পতাকা।
চাঁদপুরের ছেলে আশিক বাবার চাকরির সুবাদে যশোরে বড় হয়েছেন। সিলেট ক্যাডেট কলেজ থেকে পাস করে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে (আইবিএ)। ২০০৭ সালে স্নাতক শেষ করে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে ছয়মাস চাকরি করেন। স্ট্যান্ডার্ড চ্যার্টেড ব্যাংকের ল্যান্ডিং স্ট্র্যাটেজি ও ফাইন্যান্সিয়াল প্লানিং বিভাগের ব্যবস্থাপক হিসেবে তিন বছর কাজ করেন তিনি।
এইচএসবিসিতে যোগ দেওয়ার আগে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ইউরোপ ও এশিয়া বিভাগের হেড অব ফাইন্যান্সের দায়িত্বও পালন করেন আশিক চৌধুরী। মাঝে ২০২০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসে ভিজিটিং অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর ছিলেন তিনি।