ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কাছে বিক্ষোভ হওয়ায় দূতাবাস এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে এলাকাটিতে পুলিশের পাশাপাশি কঠোর অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, এপিবিএন, এসবি, সিআইডি, পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়াও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে গুলশান এলাকায় থাকা অন্যান্য দূতাবাসগুলোতেও।
আজ সোমবার সকাল ১০টার পর থেকে ঢাকায় অবস্থিত আমেরিকার দূতাবাসের বিপরীতে রাজধানীর নতুন বাজার (গুলশানসংলগ্ন সড়ক) এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, দূতাবাসের বিপরীতে নতুন বাজার সড়ক এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তাঁরা কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সড়কে জড়ো হয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে স্লোগান দেন। তার ঠিক বিপরীতে ব্যারিকেড দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন সেনাবাহিনী, পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা। তার কয়েক হাত সামনেই অবস্থান নিয়েছিলেন বিজিবি সদস্যরা।
বিক্ষোভ মিছিল থেকে ‘ফ্রি, ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘বয়কট ইসরায়েল’, ‘ইসরায়েলের কালো হাত ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ইসরায়েল উইল বি সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’, ‘নিউইয়র্ক উইল বি সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়। বেলা দুটার পর বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়ক থেকে সরে যান শিক্ষার্থীরা।
এই বিক্ষোভ ঘিরে কূটনৈতিক এলাকায় নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশের গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আলী আহমেদ মাসুদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশের জনগণ। সে জন্য এখানে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখানে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, সিআইডি, এসবি, গোয়েন্দা সংস্থা এবং ডিপ্লোমেটিক জোনের নিরাপত্তাকর্মীরা কাজ করছেন।
এছাড়া নতুন বাজার থেকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস সংলগ্ন সড়ক দিয়ে গুলশানগামী সড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। সেখান দিয়ে জনসাধারণের চলাচলেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কাছে বিক্ষোভ হওয়ায় দূতাবাস এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে এলাকাটিতে পুলিশের পাশাপাশি কঠোর অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, এপিবিএন, এসবি, সিআইডি, পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়াও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে গুলশান এলাকায় থাকা অন্যান্য দূতাবাসগুলোতেও।
আজ সোমবার সকাল ১০টার পর থেকে ঢাকায় অবস্থিত আমেরিকার দূতাবাসের বিপরীতে রাজধানীর নতুন বাজার (গুলশানসংলগ্ন সড়ক) এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, দূতাবাসের বিপরীতে নতুন বাজার সড়ক এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তাঁরা কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সড়কে জড়ো হয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে স্লোগান দেন। তার ঠিক বিপরীতে ব্যারিকেড দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন সেনাবাহিনী, পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা। তার কয়েক হাত সামনেই অবস্থান নিয়েছিলেন বিজিবি সদস্যরা।
বিক্ষোভ মিছিল থেকে ‘ফ্রি, ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘বয়কট ইসরায়েল’, ‘ইসরায়েলের কালো হাত ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ইসরায়েল উইল বি সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’, ‘নিউইয়র্ক উইল বি সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়। বেলা দুটার পর বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়ক থেকে সরে যান শিক্ষার্থীরা।
এই বিক্ষোভ ঘিরে কূটনৈতিক এলাকায় নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশের গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আলী আহমেদ মাসুদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশের জনগণ। সে জন্য এখানে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখানে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, সিআইডি, এসবি, গোয়েন্দা সংস্থা এবং ডিপ্লোমেটিক জোনের নিরাপত্তাকর্মীরা কাজ করছেন।
এছাড়া নতুন বাজার থেকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস সংলগ্ন সড়ক দিয়ে গুলশানগামী সড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। সেখান দিয়ে জনসাধারণের চলাচলেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা।