বান্দরবানে একটি মামলায় হাজিরা দিতে এসে আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (আরসা)-এর প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি সাংবাদিকদের বলেন, "রোহিঙ্গারা আরাকানে জমি পাবে। আমরাই পাব ইনশাল্লাহ। আরাকানের জমিন আমাদের।" এ সময় তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের মানুষ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
জুনুনিকে সোমবার নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় হাজির করা হয়। তার আইনজীবী জামিনের জন্য আবেদন করলেও আদালত তা নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) বিশ্বজিৎ সিংহ জানান, মামলার তদন্ত শেষে অপরাধের প্রমাণ পাওয়ায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
২০২২ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ৫০ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়, যেখানে জুনুনি প্রধান আসামি ছিলেন।
গ্রেপ্তারের সময় জুনুনি লুঙ্গি ও ছাই রঙের টি-শার্ট পরিহিত ছিলেন, সঙ্গে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট ছিল। আদালত প্রাঙ্গণে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে তাকে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে পুলিশ হাতকড়া লাগিয়ে তাকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।
১৬ ও ১৭ মার্চ নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও ময়মনসিংহের নতুন বাজার এলাকা থেকে আরসার ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়, যাদের মধ্যে জুনুনিও ছিলেন। পরে তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
বান্দরবানে একটি মামলায় হাজিরা দিতে এসে আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (আরসা)-এর প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি সাংবাদিকদের বলেন, "রোহিঙ্গারা আরাকানে জমি পাবে। আমরাই পাব ইনশাল্লাহ। আরাকানের জমিন আমাদের।" এ সময় তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের মানুষ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
জুনুনিকে সোমবার নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় হাজির করা হয়। তার আইনজীবী জামিনের জন্য আবেদন করলেও আদালত তা নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) বিশ্বজিৎ সিংহ জানান, মামলার তদন্ত শেষে অপরাধের প্রমাণ পাওয়ায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
২০২২ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ৫০ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়, যেখানে জুনুনি প্রধান আসামি ছিলেন।
গ্রেপ্তারের সময় জুনুনি লুঙ্গি ও ছাই রঙের টি-শার্ট পরিহিত ছিলেন, সঙ্গে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট ছিল। আদালত প্রাঙ্গণে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে তাকে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে পুলিশ হাতকড়া লাগিয়ে তাকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।
১৬ ও ১৭ মার্চ নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও ময়মনসিংহের নতুন বাজার এলাকা থেকে আরসার ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়, যাদের মধ্যে জুনুনিও ছিলেন। পরে তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।