রাজধানীর মুগদায় গ্রীন মডেল টাউন সোসাইটির একটি ভবনের চারটি ফ্ল্যাটে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।রোববার গভীর রাতে ডাকাতদল অস্ত্রের মুখে ফ্ল্যাটের লোকজনকে জিম্মি করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে।
ডাকাতদলের হামলায় ফ্ল্যাট মালিকসহ ৪ জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
আহতদের মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এদিকে ডাকাতির ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ এনে বিক্ষোভ কর্মসূচি দেয় ভুক্তভোগীসহ ওই সোসাইটির বাসিন্দারা। অনেকের অভিযোগ ঈদের আগে পরে পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেয়ার কথা থাকলেও মুগদায় টহল পুলিশও ছিল না বলে অভিযোগ রয়েছে।
ডাকাতদল চলে যাওয়ার পর বাড়ির মালিকসহ অন্য ভাড়াটিয়াদের শোর-চিৎকারে আশপাশের বাড়ির লোকজন ছুটে যায়। আহতাবস্থায় ৪ জনকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সোসাইটির লোকজন জানান, মুগদা থানার অদূরে গ্রীন মডেল টাউটের প্রধান গেট। সন্ধ্যার পর ওই এলাকায় বিভিন্ন অপরাধীর আনাগোনা থাকে। কিন্তু পুলিশকে কখনো গ্রীন মডেল টাউনের ভেতরে এসে টহল বা তল্লাশি করতে দেখা যায় না।
গ্রীন মডেল টাউন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক এজাজ খান সাংবাদিকদের বলেন, সোসাইটিতে
অস্ত্রসহ ২০ থেকে ২৫ জন ডাকাতদল ঢুকছে। তাদের মধ্যে ৭ থেকে ৮ জন ভবনের ভেতরে ঢুকে ঘণ্টাব্যাপী তা-ব চালিয়েছে। অন্যরা ভবনের বাইরে অবস্থান করছিল। সবার কাছে দেশি আগ্নেয়াস্ত্র ছিল।
মুগদা থানার ওসি মো. সাজেদুর রহমান সোমবার সাংবাদিকদের জানান, রোববার রাত ৩টা থেকে ৩টা ৪০ মিনিটের মধ্যে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
ডাকাত দলে সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫-১৭ জনের মতো। তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ডাকাতি করেছে। ডাকাতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন। সেখানে নিরাপত্তাকর্মীও ছিল। ভবন নির্মাণের কাজও চলছে। রাতে ওই এলাকায় পুলিশ টহল ছিল। এরপরও পুলিশ আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে খোঁজখবর নিচ্ছে।
ধারণা করা হচ্ছে, বাড়িটির দ্বিতীয় তলায় অসম্পূর্ণ কাজ হওয়ায় সেই তলা দিয়ে ঢুকে তারা নিচতলার গেট কেটেছে। এরপর সবাই ঢুকে বাড়ির লোকজনকে জিম্মি করে ডাকাতি করেছে। তবে এই ঘটনায় পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থা ডাকাতির ঘটনা তদন্ত করছে। খুব শিগগিরই জড়িতদের শনাক্ত এবং গ্রেফতার করতে পারবে বলে আশাবাদী পুলিশ।
সোমবার রাতে ওসি সংবাদকে জানান, মামলা প্রক্রিয়াধীন। ডাকাতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টিম কাজ করছে।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানীর মুগদায় গ্রীন মডেল টাউন সোসাইটির একটি ভবনের চারটি ফ্ল্যাটে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।রোববার গভীর রাতে ডাকাতদল অস্ত্রের মুখে ফ্ল্যাটের লোকজনকে জিম্মি করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে।
ডাকাতদলের হামলায় ফ্ল্যাট মালিকসহ ৪ জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
আহতদের মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এদিকে ডাকাতির ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ এনে বিক্ষোভ কর্মসূচি দেয় ভুক্তভোগীসহ ওই সোসাইটির বাসিন্দারা। অনেকের অভিযোগ ঈদের আগে পরে পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেয়ার কথা থাকলেও মুগদায় টহল পুলিশও ছিল না বলে অভিযোগ রয়েছে।
ডাকাতদল চলে যাওয়ার পর বাড়ির মালিকসহ অন্য ভাড়াটিয়াদের শোর-চিৎকারে আশপাশের বাড়ির লোকজন ছুটে যায়। আহতাবস্থায় ৪ জনকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সোসাইটির লোকজন জানান, মুগদা থানার অদূরে গ্রীন মডেল টাউটের প্রধান গেট। সন্ধ্যার পর ওই এলাকায় বিভিন্ন অপরাধীর আনাগোনা থাকে। কিন্তু পুলিশকে কখনো গ্রীন মডেল টাউনের ভেতরে এসে টহল বা তল্লাশি করতে দেখা যায় না।
গ্রীন মডেল টাউন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক এজাজ খান সাংবাদিকদের বলেন, সোসাইটিতে
অস্ত্রসহ ২০ থেকে ২৫ জন ডাকাতদল ঢুকছে। তাদের মধ্যে ৭ থেকে ৮ জন ভবনের ভেতরে ঢুকে ঘণ্টাব্যাপী তা-ব চালিয়েছে। অন্যরা ভবনের বাইরে অবস্থান করছিল। সবার কাছে দেশি আগ্নেয়াস্ত্র ছিল।
মুগদা থানার ওসি মো. সাজেদুর রহমান সোমবার সাংবাদিকদের জানান, রোববার রাত ৩টা থেকে ৩টা ৪০ মিনিটের মধ্যে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
ডাকাত দলে সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫-১৭ জনের মতো। তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ডাকাতি করেছে। ডাকাতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন। সেখানে নিরাপত্তাকর্মীও ছিল। ভবন নির্মাণের কাজও চলছে। রাতে ওই এলাকায় পুলিশ টহল ছিল। এরপরও পুলিশ আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে খোঁজখবর নিচ্ছে।
ধারণা করা হচ্ছে, বাড়িটির দ্বিতীয় তলায় অসম্পূর্ণ কাজ হওয়ায় সেই তলা দিয়ে ঢুকে তারা নিচতলার গেট কেটেছে। এরপর সবাই ঢুকে বাড়ির লোকজনকে জিম্মি করে ডাকাতি করেছে। তবে এই ঘটনায় পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থা ডাকাতির ঘটনা তদন্ত করছে। খুব শিগগিরই জড়িতদের শনাক্ত এবং গ্রেফতার করতে পারবে বলে আশাবাদী পুলিশ।
সোমবার রাতে ওসি সংবাদকে জানান, মামলা প্রক্রিয়াধীন। ডাকাতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টিম কাজ করছে।