টানা ৩৪ দিন কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ
আগামী ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। এই পরীক্ষা উপলক্ষে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরমধ্যে প্রশ্ন ফাঁস ও গুজব রোধে নজরদারি জোরদার ও উত্তর সরবরাহে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেলা প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ রয়েছে।
এছাড়া পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি, ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখা এবং পরীক্ষা চলাকালীন টানা ৩৪ দিন (আগামী ১০ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত) দেশে সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
এবার এসএসসি ও সমমানে মোট পরীক্ষার্থী ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন; যার মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন।
সারাদেশের ১৮ হাজার ৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থী দুই হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন ও ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।
গত ১৬ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার বলেন, এবারের এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে নানামুখী চ্যালেঞ্জ
রয়েছে। ওই চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে আসন্ন এসএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে শিক্ষা বোর্ডসহ সংশ্লিষ্টরা।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার সোমবার সংবাদকে বলেন, সারাদেশে পরীক্ষার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সব কেন্দ্রে প্রশ্নপত্র চলে গেছে। কোনো ধরনের ‘অপ্রীতিকর’ ঘটনার সম্ভাবনা নেই।
পরিপত্রে একগুচ্ছ নির্দেশনা :
পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে সব পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করে আসন গ্রহণ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিটের পর পরীক্ষাকেন্দ্র্রে এলে রেজিস্টারে নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময় ও বিলম্বের কারণ উল্লেখ করতে হবে। বিলম্বে আসা পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রতিদিন কেন্দ্রসচিব সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে অবহিত করবে।
কেন্দ্রসচিব ছাড়া পরীক্ষাকেন্দ্রে অন্য কেউ মুঠোফোন ও মুঠোফোনের সুবিধাযুক্ত ঘড়ি, কলম বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্রসচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন-ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত হতে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীরা কোনো মুঠোফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহনের কাজে কালো কাঁচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এরূপ কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না।
প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট-কর্মকর্তা (ট্যাগ অফিসার) নিয়োগ দিতে হবে। ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত হতে কেন্দ্রসচিব বা তার মনোনীত উপযুক্ত প্রতিনিধি ট্যাগ অফিসারসহ প্রশ্নপত্র গ্রহণ করে পুলিশ প্রহরায় কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট-কর্মকর্তার উপস্থিতি ব্যতীত প্রশ্নপত্র ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত থেকে বের করা যাবে না বা বহন করা যাবে না।
ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে বহুমুখী নির্বাচনী প্রশ্নসহ রচনামূলক-সৃজনশীলের সব সেট প্রশ্নই নিতে হবে। প্রশ্নের সেট কোড পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে জানানো হবে। সে অনুযায়ী নির্ধারিত সেট কোডে পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। ট্যাগ অফিসার, কেন্দ্রসচিব এবং পুলিশ কর্মকর্তার উপস্থিতি ও স্বাক্ষরে নির্ধারিত সেট কোড নিশ্চিত হয়ে বিধি অনুযায়ী প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলতে হবে।
পরীক্ষা চলাকালীন বা এর আগে বা পরে কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিগণ ব্যতীত অন্যদের প্রবেশ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে। এ সময়ে কেন্দ্রে প্রবেশকারী অননুমোদিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
অনিবার্য কারণবশত কোনো পরীক্ষা বিলম্বে শুরু করতে হলে যত মিনিট পর পরীক্ষা শুরু হবে, পরীক্ষার্থীদের সে সময় থেকে যথারীতি প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত নির্ধারিত সময় দিতে হবে।
পরীক্ষাকেন্দ্রে ও প্রশ্ন পরিবহনে দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের কাছে উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেলা প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসসংক্রান্ত গুজব কিংবা এ কাজে তৎপর চক্রগুলোর কার্যক্রমের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নজরদারি জোরদার করবে। কেন্দ্রের আশপাশে সব ফটোকপি মেশিন পরীক্ষা চলাকালীন বন্ধ থাকবে।
প্রতিটি বিষয়ের পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব উত্তরপত্র নিকটস্থ ডাক বিভাগে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বোর্ডগুলো পরীক্ষাকেন্দ্রগুলোকে নির্দেশনা প্রদান করবে।
বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার মাধ্যমে এবারের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। এ পরীক্ষা আগামী ১৩ মে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
টানা ৩৪ দিন কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
আগামী ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। এই পরীক্ষা উপলক্ষে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরমধ্যে প্রশ্ন ফাঁস ও গুজব রোধে নজরদারি জোরদার ও উত্তর সরবরাহে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেলা প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ রয়েছে।
এছাড়া পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি, ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখা এবং পরীক্ষা চলাকালীন টানা ৩৪ দিন (আগামী ১০ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত) দেশে সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
এবার এসএসসি ও সমমানে মোট পরীক্ষার্থী ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন; যার মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন।
সারাদেশের ১৮ হাজার ৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থী দুই হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন ও ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।
গত ১৬ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার বলেন, এবারের এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে নানামুখী চ্যালেঞ্জ
রয়েছে। ওই চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে আসন্ন এসএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে শিক্ষা বোর্ডসহ সংশ্লিষ্টরা।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার সোমবার সংবাদকে বলেন, সারাদেশে পরীক্ষার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সব কেন্দ্রে প্রশ্নপত্র চলে গেছে। কোনো ধরনের ‘অপ্রীতিকর’ ঘটনার সম্ভাবনা নেই।
পরিপত্রে একগুচ্ছ নির্দেশনা :
পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে সব পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করে আসন গ্রহণ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিটের পর পরীক্ষাকেন্দ্র্রে এলে রেজিস্টারে নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময় ও বিলম্বের কারণ উল্লেখ করতে হবে। বিলম্বে আসা পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রতিদিন কেন্দ্রসচিব সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে অবহিত করবে।
কেন্দ্রসচিব ছাড়া পরীক্ষাকেন্দ্রে অন্য কেউ মুঠোফোন ও মুঠোফোনের সুবিধাযুক্ত ঘড়ি, কলম বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্রসচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন-ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত হতে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীরা কোনো মুঠোফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহনের কাজে কালো কাঁচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এরূপ কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না।
প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট-কর্মকর্তা (ট্যাগ অফিসার) নিয়োগ দিতে হবে। ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত হতে কেন্দ্রসচিব বা তার মনোনীত উপযুক্ত প্রতিনিধি ট্যাগ অফিসারসহ প্রশ্নপত্র গ্রহণ করে পুলিশ প্রহরায় কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট-কর্মকর্তার উপস্থিতি ব্যতীত প্রশ্নপত্র ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত থেকে বের করা যাবে না বা বহন করা যাবে না।
ট্রেজারি-থানা-নিরাপত্তা হেফাজত থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে বহুমুখী নির্বাচনী প্রশ্নসহ রচনামূলক-সৃজনশীলের সব সেট প্রশ্নই নিতে হবে। প্রশ্নের সেট কোড পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে জানানো হবে। সে অনুযায়ী নির্ধারিত সেট কোডে পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। ট্যাগ অফিসার, কেন্দ্রসচিব এবং পুলিশ কর্মকর্তার উপস্থিতি ও স্বাক্ষরে নির্ধারিত সেট কোড নিশ্চিত হয়ে বিধি অনুযায়ী প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলতে হবে।
পরীক্ষা চলাকালীন বা এর আগে বা পরে কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিগণ ব্যতীত অন্যদের প্রবেশ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে। এ সময়ে কেন্দ্রে প্রবেশকারী অননুমোদিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
অনিবার্য কারণবশত কোনো পরীক্ষা বিলম্বে শুরু করতে হলে যত মিনিট পর পরীক্ষা শুরু হবে, পরীক্ষার্থীদের সে সময় থেকে যথারীতি প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত নির্ধারিত সময় দিতে হবে।
পরীক্ষাকেন্দ্রে ও প্রশ্ন পরিবহনে দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের কাছে উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেলা প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসসংক্রান্ত গুজব কিংবা এ কাজে তৎপর চক্রগুলোর কার্যক্রমের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নজরদারি জোরদার করবে। কেন্দ্রের আশপাশে সব ফটোকপি মেশিন পরীক্ষা চলাকালীন বন্ধ থাকবে।
প্রতিটি বিষয়ের পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব উত্তরপত্র নিকটস্থ ডাক বিভাগে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বোর্ডগুলো পরীক্ষাকেন্দ্রগুলোকে নির্দেশনা প্রদান করবে।
বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার মাধ্যমে এবারের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। এ পরীক্ষা আগামী ১৩ মে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।