গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশে বিভিন্ন স্থানে বাটা, কেএফসি ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের দোকানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসব ঘটনায় দায়ের হয়েছে দুটি মামলা এবং আরও মামলার প্রস্তুতি চলছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়, “গাজার সমর্থনে আয়োজিত মিছিল ও ধর্মঘট চলাকালে দেশের বিভিন্ন শহরে সহিংস ও বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের হামলা জননিরাপত্তা ও আইনের শাসনের প্রতি চরম অবমাননা।”
সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় অনুষ্ঠিত হয় বিক্ষোভ, ধর্মঘট ও সমাবেশ। তবে এ কর্মসূচির আড়ালে কয়েকটি শহরে কেএফসি, পিৎজা হাট, বাটা, কোকাকোলা ও সেভেন আপের মতো ব্র্যান্ডের বিক্রয় কেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়।
পুলিশ জানায়, অন্তত ছয় জেলায় ১৬টি রেস্তোরাঁ ও দোকানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে কক্সবাজারে পাঁচটি, চট্টগ্রামে তিনটি, সিলেটে পাঁচটি, গাজীপুরে চারটি, কুমিল্লায় একটি এবং বগুড়ায় একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কোথাও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এমন সময় এসব সহিংসতা ঘটেছে, যখন বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে চার দিনব্যাপী ইনভেস্টমেন্ট সামিট চলছে। সংশ্লিষ্ট মহল আশঙ্কা করছে, এসব ঘটনা দেশের বিনিয়োগ পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
মঙ্গলবার পুলিশের সদর দপ্তর জানায়, হামলা-ভাঙচুরে জড়িত সন্দেহে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং সিসিটিভি ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আরও জড়িতদের শনাক্তের কাজ চলছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “বিক্ষোভের নামে সংঘটিত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সহ্য করা হবে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এছাড়া তদন্তে সহযোগিতার জন্য সাধারণ জনগণকে আহ্বান জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, “যে কোনো তথ্য বা প্রমাণ থাকলে তা সংশ্লিষ্ট থানায় বা পুলিশের হটলাইনে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি।”
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশে বিভিন্ন স্থানে বাটা, কেএফসি ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের দোকানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসব ঘটনায় দায়ের হয়েছে দুটি মামলা এবং আরও মামলার প্রস্তুতি চলছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়, “গাজার সমর্থনে আয়োজিত মিছিল ও ধর্মঘট চলাকালে দেশের বিভিন্ন শহরে সহিংস ও বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের হামলা জননিরাপত্তা ও আইনের শাসনের প্রতি চরম অবমাননা।”
সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় অনুষ্ঠিত হয় বিক্ষোভ, ধর্মঘট ও সমাবেশ। তবে এ কর্মসূচির আড়ালে কয়েকটি শহরে কেএফসি, পিৎজা হাট, বাটা, কোকাকোলা ও সেভেন আপের মতো ব্র্যান্ডের বিক্রয় কেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়।
পুলিশ জানায়, অন্তত ছয় জেলায় ১৬টি রেস্তোরাঁ ও দোকানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে কক্সবাজারে পাঁচটি, চট্টগ্রামে তিনটি, সিলেটে পাঁচটি, গাজীপুরে চারটি, কুমিল্লায় একটি এবং বগুড়ায় একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কোথাও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এমন সময় এসব সহিংসতা ঘটেছে, যখন বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে চার দিনব্যাপী ইনভেস্টমেন্ট সামিট চলছে। সংশ্লিষ্ট মহল আশঙ্কা করছে, এসব ঘটনা দেশের বিনিয়োগ পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
মঙ্গলবার পুলিশের সদর দপ্তর জানায়, হামলা-ভাঙচুরে জড়িত সন্দেহে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং সিসিটিভি ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আরও জড়িতদের শনাক্তের কাজ চলছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “বিক্ষোভের নামে সংঘটিত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সহ্য করা হবে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এছাড়া তদন্তে সহযোগিতার জন্য সাধারণ জনগণকে আহ্বান জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, “যে কোনো তথ্য বা প্রমাণ থাকলে তা সংশ্লিষ্ট থানায় বা পুলিশের হটলাইনে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি।”