আগামী ডিসেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দুই সদস্যের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ তাগিদ দেন। বৈঠকটি প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সূত্র জানায়, বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ এবং সদস্য বদিউল আলম মজুমদার। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য গঠন) মনির হায়দারও বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে আলী রীয়াজ ও বদিউল আলম মজুমদার কমিশনের কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে চেয়ারম্যানকে অবহিত করেন। তাঁরা জানান, বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা চলছে। শনিবার পর্যন্ত মোট ৮টি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষ হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সঙ্গে আলোচনার সময়সূচি নির্ধারিত আছে।
তাঁরা আরও জানান, সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে জনমত যাচাই এবং জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ সময় কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা এবং সামগ্রিক সংস্কার প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
আগামী ডিসেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দুই সদস্যের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ তাগিদ দেন। বৈঠকটি প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সূত্র জানায়, বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ এবং সদস্য বদিউল আলম মজুমদার। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য গঠন) মনির হায়দারও বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে আলী রীয়াজ ও বদিউল আলম মজুমদার কমিশনের কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে চেয়ারম্যানকে অবহিত করেন। তাঁরা জানান, বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা চলছে। শনিবার পর্যন্ত মোট ৮টি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষ হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সঙ্গে আলোচনার সময়সূচি নির্ধারিত আছে।
তাঁরা আরও জানান, সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে জনমত যাচাই এবং জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ সময় কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা এবং সামগ্রিক সংস্কার প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।