নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে দুর্বৃত্তদের গণপিটুনিতে আবদুল কাদের মিলন (৩৬) নামে এক যুবলীগ নেতা নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে তাকে মারধর করা হয়। শনিবার ১২ এপ্রিল সকালে ঢাকায় নেয়ার পথে কাঁচপুর এলাকায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত মিলন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি ওই ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইলের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফেরেন মিলন। পরিবারের সঙ্গে দেখা করতেই তিনি বাড়ি আসেন। শুক্রবার রাতে চর পার্বতী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের হাজারী হাটের পূর্ব পাশে আছিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় দুর্বৃত্তরা তার গতিরোধ করে। এ সময় তাকে প্রকাশ্যে গণপিটুনি দিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাকে উদ্ধার করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা তাকে দ্রুত ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেন। পরে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা নেয়ার পথে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কাঁচপুর এলাকায় তার মৃত্যু হয়।
চর পার্বতী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান
ও ইউনিয়ন জামায়াতের আমির কাজী হানিফ বলেন, ‘এ ধরনের মৃত্যুর ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। তবে এ ঘটনায় জামায়াতের কেউ জড়িত নয়। কেউ জড়িত থাকলে তদন্ত করে তার বিচার হওয়া উচিত।’
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এখনো কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে দুর্বৃত্তদের গণপিটুনিতে আবদুল কাদের মিলন (৩৬) নামে এক যুবলীগ নেতা নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে তাকে মারধর করা হয়। শনিবার ১২ এপ্রিল সকালে ঢাকায় নেয়ার পথে কাঁচপুর এলাকায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত মিলন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি ওই ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইলের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফেরেন মিলন। পরিবারের সঙ্গে দেখা করতেই তিনি বাড়ি আসেন। শুক্রবার রাতে চর পার্বতী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের হাজারী হাটের পূর্ব পাশে আছিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় দুর্বৃত্তরা তার গতিরোধ করে। এ সময় তাকে প্রকাশ্যে গণপিটুনি দিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাকে উদ্ধার করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা তাকে দ্রুত ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেন। পরে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা নেয়ার পথে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কাঁচপুর এলাকায় তার মৃত্যু হয়।
চর পার্বতী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান
ও ইউনিয়ন জামায়াতের আমির কাজী হানিফ বলেন, ‘এ ধরনের মৃত্যুর ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। তবে এ ঘটনায় জামায়াতের কেউ জড়িত নয়। কেউ জড়িত থাকলে তদন্ত করে তার বিচার হওয়া উচিত।’
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এখনো কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’