রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলায় চীন সরকারের উপহারে প্রস্তাবিত এক হাজার শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান হিসেবে দাড়োয়ানী সুতাকলের পরিত্যক্ত জমিকে ‘প্রথম পছন্দ’ বলে উল্লেখ করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মো. হারুন অর রশিদ।
মঙ্গলবার সকালে তিনি জেলার উত্তরা ইপিজেড সংলগ্ন দাড়োয়ানীতে অবস্থিত ২৫ একরের পরিত্যক্ত জায়গা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, “রংপুরের অন্য জায়গাগুলোর তুলনায় এটি অনেক বেশি উপযুক্ত। জায়গা পরিদর্শনের পর আমরা খুবই পজিটিভ অবস্থানে আছি।”
১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত দাড়োয়ানী টেক্সটাইল মিলস বর্তমানে অকার্যকর। মিলটির পাশে বিজিবির একটি ক্যাম্প, নিকটে উত্তরা ইপিজেড এবং বিমানবন্দর থাকায় নিরাপত্তা ও যাতায়াতে বাড়তি সুবিধা মিলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
স্বাস্থ্য পরিচালক জানান, “চীন সরকারের প্রস্তাবিত এই হাসপাতাল নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনা হলেও আমরা যথাযথ দিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। ১০-১২ একরের জায়গার প্রয়োজন থাকলেও এখানে রয়েছে ২০-২৫ একর জমি। ফলে আরও পরিসরে হাসপাতালের অবকাঠামো নির্মাণ করা যাবে।”
এ সময় পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, সিভিল সার্জন আবদুর রাজ্জাক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলাম, ডব্লিউএইচও প্রতিনিধি জুবায়ের আল মামুনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক জানান, “এটি একটি রেডি প্লট। কাউকে উচ্ছেদের প্রয়োজন নেই, নিরাপত্তা ও যোগাযোগব্যবস্থা যথেষ্ট ভালো। সব মিলিয়ে হাসপাতাল স্থাপনের জন্য এটি সর্বোত্তম স্থান।”
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলায় চীন সরকারের উপহারে প্রস্তাবিত এক হাজার শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান হিসেবে দাড়োয়ানী সুতাকলের পরিত্যক্ত জমিকে ‘প্রথম পছন্দ’ বলে উল্লেখ করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মো. হারুন অর রশিদ।
মঙ্গলবার সকালে তিনি জেলার উত্তরা ইপিজেড সংলগ্ন দাড়োয়ানীতে অবস্থিত ২৫ একরের পরিত্যক্ত জায়গা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, “রংপুরের অন্য জায়গাগুলোর তুলনায় এটি অনেক বেশি উপযুক্ত। জায়গা পরিদর্শনের পর আমরা খুবই পজিটিভ অবস্থানে আছি।”
১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত দাড়োয়ানী টেক্সটাইল মিলস বর্তমানে অকার্যকর। মিলটির পাশে বিজিবির একটি ক্যাম্প, নিকটে উত্তরা ইপিজেড এবং বিমানবন্দর থাকায় নিরাপত্তা ও যাতায়াতে বাড়তি সুবিধা মিলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
স্বাস্থ্য পরিচালক জানান, “চীন সরকারের প্রস্তাবিত এই হাসপাতাল নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনা হলেও আমরা যথাযথ দিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। ১০-১২ একরের জায়গার প্রয়োজন থাকলেও এখানে রয়েছে ২০-২৫ একর জমি। ফলে আরও পরিসরে হাসপাতালের অবকাঠামো নির্মাণ করা যাবে।”
এ সময় পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, সিভিল সার্জন আবদুর রাজ্জাক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলাম, ডব্লিউএইচও প্রতিনিধি জুবায়ের আল মামুনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক জানান, “এটি একটি রেডি প্লট। কাউকে উচ্ছেদের প্রয়োজন নেই, নিরাপত্তা ও যোগাযোগব্যবস্থা যথেষ্ট ভালো। সব মিলিয়ে হাসপাতাল স্থাপনের জন্য এটি সর্বোত্তম স্থান।”