বিকাশের মতো তৃতীয় পক্ষের অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল রিচার্জে অতিরিক্ত দাম আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রধান উপদেষ্টার আইসিটি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সোমবার গভীর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তৈয়্যব জানান, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক অনুমোদিত দামের তুলনায় বিকাশের মতো প্ল্যাটফর্মে মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তিনি ‘মোবাইল প্যাকেজ ওভার চার্জিং: এ কল ফর রেগুলেটরি অডিট অ্যান্ড কনজিউমার প্রোটেকশন’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানান, মোবাইল অপারেটরদের নিজস্ব অ্যাপে নির্ধারিত মূল্য এবং বাইরের চ্যানেলে বিক্রির দামে বড় ধরনের পার্থক্য রয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, প্যাকেজগুলোর দাম ২০ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি রাখা হয়েছে। তৈয়্যব বলেন, “মোবাইল অপারেটরের অ্যাপে ৩০ দিনের ৪৫ জিবি ডেটা প্যাকের মূল্য ৪৯৭ টাকা হলেও বিকাশে তা ৫৯৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। একইভাবে, ১৯৮ টাকায় ২৫ জিবির পরিবর্তে ২০ জিবি, এবং ২২৭ টাকায় ৪০ জিবির পরিবর্তে ৩৫ জিবি ইন্টারনেট প্যাক বিক্রি করা হয়েছে।”
তৈয়্যব আরও বলেন, “বিটিআরসির স্পষ্ট প্রাইসিং নীতিমালা রয়েছে। তা অমান্য করে অতিরিক্ত মূল্য আদায় গ্রাহকের স্বার্থ ও রাষ্ট্রীয় স্বার্থের পরিপন্থী। বিষয়টি প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর রেগুলেটরি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বিকাশের করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর প্রধান শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম জানান, বিকাশ কেবল পেমেন্ট সুবিধা দেয়। মোবাইল রিচার্জ সংক্রান্ত প্যাকেজ এবং মূল্য নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্ট টেলিকম কোম্পানিগুলো। বিকাশ অ্যাপে স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
বিকাশের মতো তৃতীয় পক্ষের অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল রিচার্জে অতিরিক্ত দাম আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রধান উপদেষ্টার আইসিটি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সোমবার গভীর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তৈয়্যব জানান, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক অনুমোদিত দামের তুলনায় বিকাশের মতো প্ল্যাটফর্মে মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তিনি ‘মোবাইল প্যাকেজ ওভার চার্জিং: এ কল ফর রেগুলেটরি অডিট অ্যান্ড কনজিউমার প্রোটেকশন’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানান, মোবাইল অপারেটরদের নিজস্ব অ্যাপে নির্ধারিত মূল্য এবং বাইরের চ্যানেলে বিক্রির দামে বড় ধরনের পার্থক্য রয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, প্যাকেজগুলোর দাম ২০ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি রাখা হয়েছে। তৈয়্যব বলেন, “মোবাইল অপারেটরের অ্যাপে ৩০ দিনের ৪৫ জিবি ডেটা প্যাকের মূল্য ৪৯৭ টাকা হলেও বিকাশে তা ৫৯৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। একইভাবে, ১৯৮ টাকায় ২৫ জিবির পরিবর্তে ২০ জিবি, এবং ২২৭ টাকায় ৪০ জিবির পরিবর্তে ৩৫ জিবি ইন্টারনেট প্যাক বিক্রি করা হয়েছে।”
তৈয়্যব আরও বলেন, “বিটিআরসির স্পষ্ট প্রাইসিং নীতিমালা রয়েছে। তা অমান্য করে অতিরিক্ত মূল্য আদায় গ্রাহকের স্বার্থ ও রাষ্ট্রীয় স্বার্থের পরিপন্থী। বিষয়টি প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর রেগুলেটরি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বিকাশের করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর প্রধান শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম জানান, বিকাশ কেবল পেমেন্ট সুবিধা দেয়। মোবাইল রিচার্জ সংক্রান্ত প্যাকেজ এবং মূল্য নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্ট টেলিকম কোম্পানিগুলো। বিকাশ অ্যাপে স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।