২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা মামলায় হাইকোর্টে খালাসপ্রাপ্ত ৪৯ আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিলের আবেদন আগামী মঙ্গলবার (৭ মে) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছে।
রোববার (৫ মে) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন বিচারকের বেঞ্চে শুনানির জন্য আবেদনটি তালিকায় থাকলেও তা শুনানি না করে মঙ্গলবারের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত। ওইদিন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল জব্বার ভুইয়া এবং খালাসপ্রাপ্তদের পক্ষে আইনজীবী এসএম শাহজাহান, কায়সার কামাল ও শিশির মনির আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এ মামলায় রায় দেন। তাতে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ জন পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শেষে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ রায় দিয়ে সকল আসামিকে খালাস দেন। তবে হাইকোর্টের সেই রায়ে ‘সুষ্ঠু তদন্তের অভাব’ উল্লেখ করে মামলাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুনঃতদন্তের জন্য পাঠানোর সুপারিশ করেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষ ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে এবং হাইকোর্টের রায় বাতিলের আবেদন জানায়। সেই আপিলেরই শুনানি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের নারী বিষয়ক সম্পাদক আইভী রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন এবং শেখ হাসিনা গুরুতর আহত হন।
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা মামলায় হাইকোর্টে খালাসপ্রাপ্ত ৪৯ আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিলের আবেদন আগামী মঙ্গলবার (৭ মে) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছে।
রোববার (৫ মে) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন বিচারকের বেঞ্চে শুনানির জন্য আবেদনটি তালিকায় থাকলেও তা শুনানি না করে মঙ্গলবারের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত। ওইদিন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল জব্বার ভুইয়া এবং খালাসপ্রাপ্তদের পক্ষে আইনজীবী এসএম শাহজাহান, কায়সার কামাল ও শিশির মনির আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এ মামলায় রায় দেন। তাতে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ জন পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শেষে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ রায় দিয়ে সকল আসামিকে খালাস দেন। তবে হাইকোর্টের সেই রায়ে ‘সুষ্ঠু তদন্তের অভাব’ উল্লেখ করে মামলাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুনঃতদন্তের জন্য পাঠানোর সুপারিশ করেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষ ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে এবং হাইকোর্টের রায় বাতিলের আবেদন জানায়। সেই আপিলেরই শুনানি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের নারী বিষয়ক সম্পাদক আইভী রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন এবং শেখ হাসিনা গুরুতর আহত হন।