আসন্ন কোরবানির ঈদে চাহিদার তুলনায় প্রায় ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি গবাদিপশুর উদ্বৃত্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
রোববার সচিবালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, এবছর গবাদিপশু আমদানির প্রয়োজন নেই। দেশীয় খামারিরা যে গবাদিপশু উৎপাদন করেছেন, তা চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট।
ফরিদা আখতার বলেন, “এ বছরে কোরবানিযোগ্য হৃষ্টপুষ্ট গবাদিপশুর মধ্যে রয়েছে ৫৬ লাখ ২ হাজার ৯০৫টি গরু ও মহিষ, ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার ৯২০টি ছাগল ও ভেড়া এবং ৫ হাজার ৫১২টি অন্যান্য প্রজাতির পশু। সব মিলিয়ে মোট এক কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি পশুর প্রাপ্যতা আশা করা যাচ্ছে।”
পশুবাহী ট্রাক যাতে ছিনতাইয়ের শিকার না হয়, সেজন্য পুলিশ, বিজিবি, জেলা প্রশাসন এবং জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সমন্বয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান উপদেষ্টা। এ বিষয়ে সহায়তার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে ১৬৩৫৮ নম্বরে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু থাকবে।
ব্রিফিংয়ে আরও জানানো হয়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ১৯টি পশুর হাটে থাকবে ২০টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম। এসব টিমের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে পাঁচটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিম এবং দুটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম দায়িত্ব পালন করবে।
পশু পরিবহনে বিশেষ ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থার কথাও জানান উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এ ট্রেন চালু থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
আসন্ন কোরবানির ঈদে চাহিদার তুলনায় প্রায় ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি গবাদিপশুর উদ্বৃত্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
রোববার সচিবালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, এবছর গবাদিপশু আমদানির প্রয়োজন নেই। দেশীয় খামারিরা যে গবাদিপশু উৎপাদন করেছেন, তা চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট।
ফরিদা আখতার বলেন, “এ বছরে কোরবানিযোগ্য হৃষ্টপুষ্ট গবাদিপশুর মধ্যে রয়েছে ৫৬ লাখ ২ হাজার ৯০৫টি গরু ও মহিষ, ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার ৯২০টি ছাগল ও ভেড়া এবং ৫ হাজার ৫১২টি অন্যান্য প্রজাতির পশু। সব মিলিয়ে মোট এক কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি পশুর প্রাপ্যতা আশা করা যাচ্ছে।”
পশুবাহী ট্রাক যাতে ছিনতাইয়ের শিকার না হয়, সেজন্য পুলিশ, বিজিবি, জেলা প্রশাসন এবং জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সমন্বয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান উপদেষ্টা। এ বিষয়ে সহায়তার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে ১৬৩৫৮ নম্বরে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু থাকবে।
ব্রিফিংয়ে আরও জানানো হয়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ১৯টি পশুর হাটে থাকবে ২০টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম। এসব টিমের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে পাঁচটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিম এবং দুটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম দায়িত্ব পালন করবে।
পশু পরিবহনে বিশেষ ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থার কথাও জানান উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এ ট্রেন চালু থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।