প্রতিষ্ঠার সাত বছর পরও নিজস্ব ক্যাম্পাসে যেতে না পারায় দেশের ১৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানকে পাঠানো এক চিঠিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ১২(১) ধারা অনুযায়ী ভর্তি ও শিক্ষাসংক্রান্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠি পাওয়ার পর ইউজিসি জানিয়েছে, তারা পর্যালোচনা করে দেখছে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায়। তবে এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না, যাতে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
সাময়িক অনুমতি নিয়ে চলা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে— ঢাকার মোহাম্মদপুরের দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, সাতমসজিদ রোডের ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, সিদ্ধেশ্বরীর স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, রাজারবাগের দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি, গুলশানের প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, বনানীর প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি, শ্যামলীর আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, পান্থপথের সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি এবং মিরপুরের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস।
এছাড়া সিলেটের নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, কিশোরগঞ্জের ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, খুলনার নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ফেনীর ফেনী ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লার ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রামের পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং চট্টগ্রামের ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটিও তালিকায় রয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম জানিয়েছেন, সাময়িক অনুমতির মেয়াদ শেষ হলেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো ভাড়া ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে। তাই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে ইউজিসিকে বলা হয়েছে। গত ৮ এপ্রিল এই চিঠি পাঠানো হয়।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠার পর সাত বছরের মধ্যে নিজস্ব জমিতে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণসহ নির্ধারিত শর্ত পূরণ করে সনদ নিতে হয়। শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে এবং সনদের জন্য আবেদন না করলে ভর্তি ও শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করতে হয়।
তবে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তথ্য যাচাই করে যারা ক্যাম্পাস নির্মাণে উদ্যোগ নিয়েছে তাদের সময় দেওয়া হবে, আর যারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত এমনভাবে নেওয়া হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
প্রতিষ্ঠার সাত বছর পরও নিজস্ব ক্যাম্পাসে যেতে না পারায় দেশের ১৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানকে পাঠানো এক চিঠিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ১২(১) ধারা অনুযায়ী ভর্তি ও শিক্ষাসংক্রান্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠি পাওয়ার পর ইউজিসি জানিয়েছে, তারা পর্যালোচনা করে দেখছে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায়। তবে এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না, যাতে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
সাময়িক অনুমতি নিয়ে চলা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে— ঢাকার মোহাম্মদপুরের দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, সাতমসজিদ রোডের ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, সিদ্ধেশ্বরীর স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, রাজারবাগের দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি, গুলশানের প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, বনানীর প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি, শ্যামলীর আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, পান্থপথের সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি এবং মিরপুরের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস।
এছাড়া সিলেটের নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, কিশোরগঞ্জের ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, খুলনার নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ফেনীর ফেনী ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লার ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রামের পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং চট্টগ্রামের ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটিও তালিকায় রয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম জানিয়েছেন, সাময়িক অনুমতির মেয়াদ শেষ হলেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো ভাড়া ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে। তাই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে ইউজিসিকে বলা হয়েছে। গত ৮ এপ্রিল এই চিঠি পাঠানো হয়।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠার পর সাত বছরের মধ্যে নিজস্ব জমিতে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণসহ নির্ধারিত শর্ত পূরণ করে সনদ নিতে হয়। শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে এবং সনদের জন্য আবেদন না করলে ভর্তি ও শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করতে হয়।
তবে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তথ্য যাচাই করে যারা ক্যাম্পাস নির্মাণে উদ্যোগ নিয়েছে তাদের সময় দেওয়া হবে, আর যারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত এমনভাবে নেওয়া হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।