গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী বলে দাবি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খান আজ সোমবার সকালে বলেন, "যে সরকারকে তাঁরা বিদায় করেছেন, সেই সরকারের লোকজনই এই হামলায় জড়িত। তারা নানা ইস্যু তৈরি করতে এমন হামলা চালিয়েছে।"
তিনি জানান, হামলাকারীদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারে একাধিক দল কাজ করছে এবং আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় যানজটে আটকে থাকা অবস্থায় চার-পাঁচটি মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা চালায়। এতে গাড়ির গ্লাস ও উইন্ডশিল্ড ভেঙে যায় এবং তিনি কনুইয়ে আঘাত পান।
পুলিশ জানায়, হামলার পরপরই মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে যুবলীগ নেতা নিজাম উদ্দিন, শিশু কিশোর পরিষদের নেতা মাসুম আহমেদ ওরফে দিপুসহ মোট ৫৪ জনকে আটক করা হয়।
হামলার পর নিরাপত্তার কারণে হাসনাতকে আইইউটি ক্যাম্পাসে নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে পুলিশের সহায়তায় রাতে ঢাকায় পৌঁছে দেওয়া হয়। তবে সোমবার সকাল পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী বলে দাবি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খান আজ সোমবার সকালে বলেন, "যে সরকারকে তাঁরা বিদায় করেছেন, সেই সরকারের লোকজনই এই হামলায় জড়িত। তারা নানা ইস্যু তৈরি করতে এমন হামলা চালিয়েছে।"
তিনি জানান, হামলাকারীদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারে একাধিক দল কাজ করছে এবং আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় যানজটে আটকে থাকা অবস্থায় চার-পাঁচটি মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা চালায়। এতে গাড়ির গ্লাস ও উইন্ডশিল্ড ভেঙে যায় এবং তিনি কনুইয়ে আঘাত পান।
পুলিশ জানায়, হামলার পরপরই মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে যুবলীগ নেতা নিজাম উদ্দিন, শিশু কিশোর পরিষদের নেতা মাসুম আহমেদ ওরফে দিপুসহ মোট ৫৪ জনকে আটক করা হয়।
হামলার পর নিরাপত্তার কারণে হাসনাতকে আইইউটি ক্যাম্পাসে নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে পুলিশের সহায়তায় রাতে ঢাকায় পৌঁছে দেওয়া হয়। তবে সোমবার সকাল পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।