রাষ্ট্র পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে গঠিত স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে।
সোমবার (৫ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কমিশনের চেয়ারম্যান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান এ প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
কমিশনের মুখ্য সুপারিশে সংবিধান সংশোধন করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে।
সুপারিশে বলা হয়েছে, এই সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য একটি পৃথক ‘প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা আইন’ প্রণয়ন করতে হবে। যা বিনা মূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির ব্যাপারে নাগরিকদের অধিকার ও রাষ্ট্রের কর্তব্য নির্ধারণ করবে। স্বাস্থ্য খাতে দীর্ঘ মেয়াদে ন্যায্যতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করবে।
ডা. আজাদ খানের নেতৃত্বে গঠিত ১১ সদস্যের কমিশনে জনস্বাস্থ্য, ক্লিনিক্যাল চিকিৎসা, প্রশাসন ও শিক্ষাক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা ছাড়াও একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ছিলেন। এ কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক লিয়াকত আলী, ডা. সায়েবা আক্তার, ডা. নায়লা জামান খান, এম এম রেজা, ডা. মোজাহেরুল হক, ডা. আজহারুল ইসলাম, ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি উমায়ের আফিফ।
২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারে এগিয়ে গেলে প্রথম ধাপে ছয়টি এবং দ্বিতীয় ধাপে আরও পাঁচটি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের বাকি চারটি—শ্রম, নারী, স্থানীয় সরকার ও গণমাধ্যম—সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনও ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে জমা পড়েছে।
প্রথম ধাপের পুলিশ সংস্কার কমিশন ছাড়া বাকি পাঁচটি কমিশনের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
রাষ্ট্র পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে গঠিত স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে।
সোমবার (৫ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কমিশনের চেয়ারম্যান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান এ প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
কমিশনের মুখ্য সুপারিশে সংবিধান সংশোধন করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে।
সুপারিশে বলা হয়েছে, এই সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য একটি পৃথক ‘প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা আইন’ প্রণয়ন করতে হবে। যা বিনা মূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির ব্যাপারে নাগরিকদের অধিকার ও রাষ্ট্রের কর্তব্য নির্ধারণ করবে। স্বাস্থ্য খাতে দীর্ঘ মেয়াদে ন্যায্যতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করবে।
ডা. আজাদ খানের নেতৃত্বে গঠিত ১১ সদস্যের কমিশনে জনস্বাস্থ্য, ক্লিনিক্যাল চিকিৎসা, প্রশাসন ও শিক্ষাক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা ছাড়াও একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ছিলেন। এ কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক লিয়াকত আলী, ডা. সায়েবা আক্তার, ডা. নায়লা জামান খান, এম এম রেজা, ডা. মোজাহেরুল হক, ডা. আজহারুল ইসলাম, ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি উমায়ের আফিফ।
২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারে এগিয়ে গেলে প্রথম ধাপে ছয়টি এবং দ্বিতীয় ধাপে আরও পাঁচটি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের বাকি চারটি—শ্রম, নারী, স্থানীয় সরকার ও গণমাধ্যম—সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনও ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে জমা পড়েছে।
প্রথম ধাপের পুলিশ সংস্কার কমিশন ছাড়া বাকি পাঁচটি কমিশনের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।