বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ওয়ারেন্টভুক্ত এক আসামিকে আটক করার সময় শাফায়েত তালুকদার (২৫) নামে এক মৎস্য ঘের ব্যবসায়ী মারা গেছেন। আরও দুজন আহত হয়েছেন। পরিবারের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে ‘পিটিয়ে হত্যার’ অভিযোগ তুলেছেন।
নিহত শাফায়েত নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে জিউধরা গ্রামের ফারুক হোসেন তালুকদারের ছেলে।
মঙ্গলবার,(৬ মে ২০২৫) সকাল ৮টার দিকে জিউধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সকাল ১০টার দিকে নিহত শাফায়েত হোসেনের মরদেহ, আহত তার চাচা শাহিন তালুকদার (৫৮) ও চাচাতো ভাই একই গ্রামের সোহেল তালুকদারকে থানা পুলিশ হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছে।
হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. আহাদ নাজমুল হাসান বলেন, পুলিশের গাড়িতে করে ৩ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। এদের মধ্যে শাফায়েত তালুকদারকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে। আরও ২ জন আহত অবস্থায় ভর্তি হয়েছে। নিহত
শাফায়েতের মা শাফিয়া বেগম ও স্ত্রী তন্বী বেগমের অভিযোগ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা শাফায়াতকে ‘বিনা অপরাধে পিটিয়ে হত্যা করেছে’।
পুলিশের একটি সূত্র বলছে, সোহেল নামে এক ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিকে আটকের জন্য পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেলে সেখানে ‘ডাকাত ডাকাত বলে পুলিশের ওপর কিছু লোক হামলা করে’। পরে পুলিশ তাদের জনবল বাড়িয়ে ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় শাফায়েত, শাহিন ও সোহেলকে আটক করে থানার উদ্দেশে রওয়ানা হলে পথে শাফায়েত মারা যান। সে চিংড়ি ঘের ব্যবসায়ী।
নিহতের চাচাতো ভাই ইউনিয়ন বিএনপি নেতা লোকমান হোসেন হাওলাদার বলেন, নিহত শাফায়েত হোসেন নিশানবাড়ীয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের একজন সক্রিয় কর্মী। আহত ২ জনের একজন বিএনপি সদস্য ও অপরজন পৌর শ্রমিক দলের সদস্য।
মোরেলগঞ্জ থানার ওসি মো. রাজিব আল রশিদ বলেন, ‘ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পুলিশের পৃথক টিম পাঠানো হয়েছে। ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে নিহত যুবকের লাশ এখনও হাসপাতালে রয়েছে।’
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ওয়ারেন্টভুক্ত এক আসামিকে আটক করার সময় শাফায়েত তালুকদার (২৫) নামে এক মৎস্য ঘের ব্যবসায়ী মারা গেছেন। আরও দুজন আহত হয়েছেন। পরিবারের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে ‘পিটিয়ে হত্যার’ অভিযোগ তুলেছেন।
নিহত শাফায়েত নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে জিউধরা গ্রামের ফারুক হোসেন তালুকদারের ছেলে।
মঙ্গলবার,(৬ মে ২০২৫) সকাল ৮টার দিকে জিউধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সকাল ১০টার দিকে নিহত শাফায়েত হোসেনের মরদেহ, আহত তার চাচা শাহিন তালুকদার (৫৮) ও চাচাতো ভাই একই গ্রামের সোহেল তালুকদারকে থানা পুলিশ হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছে।
হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. আহাদ নাজমুল হাসান বলেন, পুলিশের গাড়িতে করে ৩ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। এদের মধ্যে শাফায়েত তালুকদারকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে। আরও ২ জন আহত অবস্থায় ভর্তি হয়েছে। নিহত
শাফায়েতের মা শাফিয়া বেগম ও স্ত্রী তন্বী বেগমের অভিযোগ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা শাফায়াতকে ‘বিনা অপরাধে পিটিয়ে হত্যা করেছে’।
পুলিশের একটি সূত্র বলছে, সোহেল নামে এক ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিকে আটকের জন্য পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেলে সেখানে ‘ডাকাত ডাকাত বলে পুলিশের ওপর কিছু লোক হামলা করে’। পরে পুলিশ তাদের জনবল বাড়িয়ে ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় শাফায়েত, শাহিন ও সোহেলকে আটক করে থানার উদ্দেশে রওয়ানা হলে পথে শাফায়েত মারা যান। সে চিংড়ি ঘের ব্যবসায়ী।
নিহতের চাচাতো ভাই ইউনিয়ন বিএনপি নেতা লোকমান হোসেন হাওলাদার বলেন, নিহত শাফায়েত হোসেন নিশানবাড়ীয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের একজন সক্রিয় কর্মী। আহত ২ জনের একজন বিএনপি সদস্য ও অপরজন পৌর শ্রমিক দলের সদস্য।
মোরেলগঞ্জ থানার ওসি মো. রাজিব আল রশিদ বলেন, ‘ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পুলিশের পৃথক টিম পাঠানো হয়েছে। ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে নিহত যুবকের লাশ এখনও হাসপাতালে রয়েছে।’