সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে আরও চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর (শ্যোন অ্যারেস্ট) আদেশ দিয়েছে একটি আদালত।
মঙ্গলবার,(৬ মে ২০২৫) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দীনের আদালতে শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে। ‘আসামির নিরাপত্তা ও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায়’ চিন্ময়কে এদিন জেলখানা থেকে ভার্চুয়ালি শুনানিতে যুক্ত করা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের সহকারী পিপি মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, গত বছরের ২৬ নভেম্বরের ঘটনায় পুলিশের করা তিনটি মামলায় এবং আইনজীবী আলিফের ভাইয়ের করা একটি মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা। এর আগে গতকাল সোমবার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেয় আদালত।
গত বছরের ২৫ নভেম্বর চট্টগ্রামে ফেরার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বহিষ্কৃত চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কোতোয়ালি থানায় হওয়া একটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হলে জামিন নামঞ্জুর করে আদালত। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজনভ্যানে তোলা হয়। তখন চিন্ময়ের অনুসারীরা প্রিজনভ্যান আটকে দেন। তারা এ সময় প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) লাঠিপেটা করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। পরে চট্টগ্রাম আদালত ভবনে প্রবেশপথের বিপরীতে রঙ্গম সিনেমা হলের গলিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার বাবা বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে নগরের কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। একইদিন আলিফের ভাই খানে আলম বাদী হয়ে ১১৬ জনকে এজাহারনামীয় করে বিস্ফোরণ আইনে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে আরও চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর (শ্যোন অ্যারেস্ট) আদেশ দিয়েছে একটি আদালত।
মঙ্গলবার,(৬ মে ২০২৫) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দীনের আদালতে শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে। ‘আসামির নিরাপত্তা ও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায়’ চিন্ময়কে এদিন জেলখানা থেকে ভার্চুয়ালি শুনানিতে যুক্ত করা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের সহকারী পিপি মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, গত বছরের ২৬ নভেম্বরের ঘটনায় পুলিশের করা তিনটি মামলায় এবং আইনজীবী আলিফের ভাইয়ের করা একটি মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা। এর আগে গতকাল সোমবার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেয় আদালত।
গত বছরের ২৫ নভেম্বর চট্টগ্রামে ফেরার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বহিষ্কৃত চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কোতোয়ালি থানায় হওয়া একটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হলে জামিন নামঞ্জুর করে আদালত। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজনভ্যানে তোলা হয়। তখন চিন্ময়ের অনুসারীরা প্রিজনভ্যান আটকে দেন। তারা এ সময় প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) লাঠিপেটা করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। পরে চট্টগ্রাম আদালত ভবনে প্রবেশপথের বিপরীতে রঙ্গম সিনেমা হলের গলিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার বাবা বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে নগরের কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। একইদিন আলিফের ভাই খানে আলম বাদী হয়ে ১১৬ জনকে এজাহারনামীয় করে বিস্ফোরণ আইনে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।