আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি সরকার ‘গুরুত্বের সঙ্গে’ বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। শুক্রবার দুপুরে এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনের বিষয়গুলোও আমলে নেওয়া হবে।
এ দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’র সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন একটি দল। সেখানে জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও সংহতি প্রকাশ করেছেন। শুক্রবার জুমার পর সেখানে বড় জমায়েতের ঘোষণা রয়েছে।
সরকার জানায়, “আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও স্বৈরতান্ত্রিক আচরণের অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।”
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “হত্যা মামলার আসামি ও সাবেক ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রপতির বিদেশ গমনে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে এবং আইনগত পদক্ষেপ নিচ্ছে।”
এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জামায়াত ও শিবির নিষিদ্ধ হলেও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার সে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়। এখন আইন সংশোধন করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেও একই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি সরকার ‘গুরুত্বের সঙ্গে’ বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। শুক্রবার দুপুরে এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনের বিষয়গুলোও আমলে নেওয়া হবে।
এ দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’র সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন একটি দল। সেখানে জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও সংহতি প্রকাশ করেছেন। শুক্রবার জুমার পর সেখানে বড় জমায়েতের ঘোষণা রয়েছে।
সরকার জানায়, “আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও স্বৈরতান্ত্রিক আচরণের অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।”
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “হত্যা মামলার আসামি ও সাবেক ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রপতির বিদেশ গমনে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে এবং আইনগত পদক্ষেপ নিচ্ছে।”
এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জামায়াত ও শিবির নিষিদ্ধ হলেও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার সে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়। এখন আইন সংশোধন করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেও একই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।