তাপমাত্রার পারদ ছাড়ালো ৪১ ডিগ্রি
চুয়াডাঙ্গায় তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ কিশোরের দল সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করছে -সংবাদ
গত দুদিন ধরে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় বিরাজ করছে। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় জেলার ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪৬ শতাংশ। মাঝের কিছুদিন বিরতি দিয়ে আবারও তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে এ জনপদে। প্রচণ্ড গরমে পুড়ছে গোটা জনজীবন। বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে প্রাণিকুল।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ৮ মে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় শুক্রবার, (০৯ মে ২০২৫) দুপুরের পর রাস্তাঘাটে লোকজনের সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। সেই সঙ্গে এই গরমের কারণে অনেকে খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। অনেকটাই ফাঁকা দেখা গেছে শহরের বিভিন্ন এলাকা। তবে কাজের তাগিদে তীব্র গরম উপেক্ষা করে বের হয়েছেন শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষরা।
শহরের শহীদ হাসান চত্বর এলাকার রিকশাচালক জমির উদ্দীন বলেন, শুক্রবার সকালে বাজারে কিছু লোকজন ছিল। দুপুরের পর থেকে কোনো যাত্রী নেই। গাছের নিচে অলস বসে সময় পার করছি। ফুটপাতের ফল ব্যবসায়ী হারুন অর রশীদ বলেন, কয়দিনের গরমে বাজারে লোকজন কমেছে। বেচা-বিক্রিও অনেক কমে গেছে।
জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ সাময়িক হলেও এর তীব্রতা আরও কয়েকদিন থাকতে পারে।
গরম ও আর্দ্রতার সংমিশ্রণে বেড়ে গেছে হিট স্ট্রোকের আশঙ্কাও। এ অবস্থায় শিশু, বৃদ্ধ এবং অসুস্থদের সতর্ক থাকতে এবং যথাসম্ভব রোদ এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। ১৩ মে পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই।
তাপমাত্রার পারদ ছাড়ালো ৪১ ডিগ্রি
চুয়াডাঙ্গায় তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ কিশোরের দল সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করছে -সংবাদ
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
গত দুদিন ধরে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় বিরাজ করছে। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় জেলার ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪৬ শতাংশ। মাঝের কিছুদিন বিরতি দিয়ে আবারও তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে এ জনপদে। প্রচণ্ড গরমে পুড়ছে গোটা জনজীবন। বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে প্রাণিকুল।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ৮ মে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় শুক্রবার, (০৯ মে ২০২৫) দুপুরের পর রাস্তাঘাটে লোকজনের সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। সেই সঙ্গে এই গরমের কারণে অনেকে খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। অনেকটাই ফাঁকা দেখা গেছে শহরের বিভিন্ন এলাকা। তবে কাজের তাগিদে তীব্র গরম উপেক্ষা করে বের হয়েছেন শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষরা।
শহরের শহীদ হাসান চত্বর এলাকার রিকশাচালক জমির উদ্দীন বলেন, শুক্রবার সকালে বাজারে কিছু লোকজন ছিল। দুপুরের পর থেকে কোনো যাত্রী নেই। গাছের নিচে অলস বসে সময় পার করছি। ফুটপাতের ফল ব্যবসায়ী হারুন অর রশীদ বলেন, কয়দিনের গরমে বাজারে লোকজন কমেছে। বেচা-বিক্রিও অনেক কমে গেছে।
জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ সাময়িক হলেও এর তীব্রতা আরও কয়েকদিন থাকতে পারে।
গরম ও আর্দ্রতার সংমিশ্রণে বেড়ে গেছে হিট স্ট্রোকের আশঙ্কাও। এ অবস্থায় শিশু, বৃদ্ধ এবং অসুস্থদের সতর্ক থাকতে এবং যথাসম্ভব রোদ এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। ১৩ মে পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই।