শেষ রাতে মাঝারি কুয়াশায় বরিশাল ও সংলগ্ন মেঘনা অববাহিকা ঢেকে যাবার পরে, দুপুরে তাপমাত্রার পারদ স্বাভাবিকের সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ওপরে উঠে যাচ্ছে। এই অবস্থায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় চরম দুর্ভোগে আছে সাধারণ মানুষ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও স্বাভাবিকের ওপরে রয়েছে। বরিশাল সন্নিহিত উত্তর বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের বর্ধিতাংশ অবস্থান করছে। আবহাওয়া বিভাগ বরিশালসহ সন্নিহিত এলাকায় বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার কথা জানিয়ে আজ তাপমাত্রার পারদ আরও ওপরে ওঠার পরে আগামীকাল তা কিছুটা হ্রাসের কথা বলেছে।
শুক্রবার, (০৯ মে ২০২৫) বরিশালে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৭.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের ৪.৫ ডিগ্রী বেশি বলে আবহাওয়া বিভাগের পরিসংখ্যান বলছে। এমনকি এ দিন সকাল ৬টায় বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৫ ডিগ্রী বেশি অর্থাৎ ২৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গত অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ উপকূল অতিক্রমের পর থেকে বরিশাল অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের ব্যাপক ঘাটতিতে পরিবেশসহ কৃষি ও জনস্বাস্থ্যে নানা বিরূপ প্রভাব অব্যাহত ছিল। এমনকি গ্রীষ্ম মৌসুম শুরু হবার আগে থেকেই তাপমাত্রার পারদ স্বাভাবিকের ওপরে রয়েছে। এমনকি এ সময়কালে বরিশালে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল স্বাভাবিকের ৯০-৯৫% কম। তবে এপ্রিলে কিছু বৃষ্টি হলেও তা স্বাভাবিকের নিচেই ছিল। ফলে এবার বোরো মৌসুমে বাড়তি সেচ দিতে গিয়ে ধানের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেছে।
চলতি মে মাসে আবহাওয়া বিভাগের দীর্ঘ মেয়াদি বুলেটিনে বরিশালে সামগ্রিকভাবে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের কথা জানিয়ে ২৪৫ থেকে ৩১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের কথা বলা হয়েছে। তবে প্রতিদিনই দুপুরের পর থেকে আকাশ কালোকরা মেঘের সঙ্গে ব্যাপক গর্জনে জনজীবনে ভীতির সঞ্চার হলেও বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এখনও কাক্সিক্ষত মাত্রায় নয়। শুক্রবার শেষ রাতের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় বরিশালসহ মেঘনা অববাহিকা ঢেকে গেছে। তবে দুপুরের আগেই তাপমাত্রার পারদ স্বাভাবিকের ওপরে উঠে যাওয়ায় জনজীবনে দুর্ভোগ যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। বিগত শীত মৌসুমেও বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে যায়। আবার গ্রীষ্ম শুরু হবার সঙ্গে তা স্বাভাবিকের ওপরে উঠে যাওয়ায় জনস্বাস্থ্যে ব্যাপক বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
বছরের প্রথম ৪ মাসেই বরিশালে সরকারি হাসপাতালগুলোতে ৩৫ হাজরেরও বেশি মানুষ ডায়রিয়াসহ পেটের পীড়া নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। গত বছরও বরিশালে অন্তত ৬৫ হাজার ডায়রিয়াসহ পেটের পীড়ার রোগী সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
শুক্রবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বরিশালের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে ছিল।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
শেষ রাতে মাঝারি কুয়াশায় বরিশাল ও সংলগ্ন মেঘনা অববাহিকা ঢেকে যাবার পরে, দুপুরে তাপমাত্রার পারদ স্বাভাবিকের সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ওপরে উঠে যাচ্ছে। এই অবস্থায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় চরম দুর্ভোগে আছে সাধারণ মানুষ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও স্বাভাবিকের ওপরে রয়েছে। বরিশাল সন্নিহিত উত্তর বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের বর্ধিতাংশ অবস্থান করছে। আবহাওয়া বিভাগ বরিশালসহ সন্নিহিত এলাকায় বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার কথা জানিয়ে আজ তাপমাত্রার পারদ আরও ওপরে ওঠার পরে আগামীকাল তা কিছুটা হ্রাসের কথা বলেছে।
শুক্রবার, (০৯ মে ২০২৫) বরিশালে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৭.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের ৪.৫ ডিগ্রী বেশি বলে আবহাওয়া বিভাগের পরিসংখ্যান বলছে। এমনকি এ দিন সকাল ৬টায় বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৫ ডিগ্রী বেশি অর্থাৎ ২৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গত অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ উপকূল অতিক্রমের পর থেকে বরিশাল অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের ব্যাপক ঘাটতিতে পরিবেশসহ কৃষি ও জনস্বাস্থ্যে নানা বিরূপ প্রভাব অব্যাহত ছিল। এমনকি গ্রীষ্ম মৌসুম শুরু হবার আগে থেকেই তাপমাত্রার পারদ স্বাভাবিকের ওপরে রয়েছে। এমনকি এ সময়কালে বরিশালে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল স্বাভাবিকের ৯০-৯৫% কম। তবে এপ্রিলে কিছু বৃষ্টি হলেও তা স্বাভাবিকের নিচেই ছিল। ফলে এবার বোরো মৌসুমে বাড়তি সেচ দিতে গিয়ে ধানের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেছে।
চলতি মে মাসে আবহাওয়া বিভাগের দীর্ঘ মেয়াদি বুলেটিনে বরিশালে সামগ্রিকভাবে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের কথা জানিয়ে ২৪৫ থেকে ৩১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের কথা বলা হয়েছে। তবে প্রতিদিনই দুপুরের পর থেকে আকাশ কালোকরা মেঘের সঙ্গে ব্যাপক গর্জনে জনজীবনে ভীতির সঞ্চার হলেও বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এখনও কাক্সিক্ষত মাত্রায় নয়। শুক্রবার শেষ রাতের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় বরিশালসহ মেঘনা অববাহিকা ঢেকে গেছে। তবে দুপুরের আগেই তাপমাত্রার পারদ স্বাভাবিকের ওপরে উঠে যাওয়ায় জনজীবনে দুর্ভোগ যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। বিগত শীত মৌসুমেও বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে যায়। আবার গ্রীষ্ম শুরু হবার সঙ্গে তা স্বাভাবিকের ওপরে উঠে যাওয়ায় জনস্বাস্থ্যে ব্যাপক বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
বছরের প্রথম ৪ মাসেই বরিশালে সরকারি হাসপাতালগুলোতে ৩৫ হাজরেরও বেশি মানুষ ডায়রিয়াসহ পেটের পীড়া নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। গত বছরও বরিশালে অন্তত ৬৫ হাজার ডায়রিয়াসহ পেটের পীড়ার রোগী সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
শুক্রবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বরিশালের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে ছিল।