পুলিশের ধারণা, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে’ বিএনপি কর্মী মুন্নার ওপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে
রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডের ভূতের গলিতে বিএনপি কর্মী এক যুবককে কোপানোর ভিডিও ফেইসবুকে ভাইরাল
রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডের ভূতের গলি এলাকার সড়কে এক যুবককে এলোপাতাড়ি কোপানোর একটি ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়েছে। হামলার ঘটনায় মামলা করেছেন তার বোন। এ ভিডিও দেখে পুলিশ বলেছে, গত রোববার রাতে এই ঘটনা ঘটেছে। হামলার শিকার ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবকের নাম সাইফ হোসেন মুন্না, তিনি বিএনপির কর্মী। গুরুতর আহত হয়ে বর্তমানে তিনি জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশের ধারণা, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে’ বিএনপি কর্মী মুন্নার ওপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে।
গতকাল সোমবার রাতে মুন্নার বোন জামিলা কবির লাবনী নিউমার্কেট থানায় ৫ জনের নামে মামলা করেছেন। আসামিরা হলেন শুভ (৩৫), মামুন (৩২), রানা (৩৩), শামীম (৩১) ও মোবারক (৩৩)। মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন নিউমার্কেট থানার ওসি একে এম মাহফুজুল হক।
তিনি বলেন, এজাহারে পাঁচজনের নাম দেয়া ছাড়াও অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে মামলায়। কারণ ঘটনার সময় হামলাকারী ছাড়াও আশপাশে কয়েকজন ছিল। ‘এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি ভালো খবর দিতে পারব।’
সেন্ট্রাল রোডের সুমাইয়া হোটেলের সামনের রাস্তায় গত রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই হামলার ঘটনার যে ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়েছে সেখানে দেখা যায়, সাইফ হোসেন মুন্নার গতিরোধ করে একজন উঁচু করে রাস্তায় ফেলে দেয়। এ সময় দুইটি মোটরসাইকেলে চেপে ঘটনাস্থলে আসেন আরও তিনজন। এরমধ্যে দুইজন মোটরসাইকেল থেকে নেমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি মুন্নাকে কোপানো শুরু করেন ও লাথি মারতে থাকেন। মিনিট দুয়েক পর হামলাকারীরা আবার মোটরসাইকেলে করে চলে যান। এ সময় রাস্তায় গাড়ি ও রিকশায় এবং পথচারীসহ অন্যান্য মানুষজনের চলাচল থাকলেও কেউ এগিয়ে এসে বাধা দেননি।
পুলিশ জানিয়েছে, পরে স্থানীয়দের সহায়তায় পরিবারের লোকজন মুন্নাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যান। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মুন্নার হাত ও পায়ে জখম হয়েছেন। তার শরীরে বেশ কয়েকটি কোপের দাগ রয়েছে। গত ১০ জানুয়ারি একই থানা এলাকার এলিফ্যান্ট রোডে ‘মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের’ সামনে কম্পিউটার ব্যবসায়ী এহতেসামুল হক ও ওয়াহিদুল হাসান দিপুকে ১০ থেকে ১২ জনের একটি গ্রুপ এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে। যে ঘটনার ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনা হয়।
পুলিশের ধারণা, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে’ বিএনপি কর্মী মুন্নার ওপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে
রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডের ভূতের গলিতে বিএনপি কর্মী এক যুবককে কোপানোর ভিডিও ফেইসবুকে ভাইরাল
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডের ভূতের গলি এলাকার সড়কে এক যুবককে এলোপাতাড়ি কোপানোর একটি ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়েছে। হামলার ঘটনায় মামলা করেছেন তার বোন। এ ভিডিও দেখে পুলিশ বলেছে, গত রোববার রাতে এই ঘটনা ঘটেছে। হামলার শিকার ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবকের নাম সাইফ হোসেন মুন্না, তিনি বিএনপির কর্মী। গুরুতর আহত হয়ে বর্তমানে তিনি জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশের ধারণা, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে’ বিএনপি কর্মী মুন্নার ওপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে।
গতকাল সোমবার রাতে মুন্নার বোন জামিলা কবির লাবনী নিউমার্কেট থানায় ৫ জনের নামে মামলা করেছেন। আসামিরা হলেন শুভ (৩৫), মামুন (৩২), রানা (৩৩), শামীম (৩১) ও মোবারক (৩৩)। মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন নিউমার্কেট থানার ওসি একে এম মাহফুজুল হক।
তিনি বলেন, এজাহারে পাঁচজনের নাম দেয়া ছাড়াও অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে মামলায়। কারণ ঘটনার সময় হামলাকারী ছাড়াও আশপাশে কয়েকজন ছিল। ‘এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি ভালো খবর দিতে পারব।’
সেন্ট্রাল রোডের সুমাইয়া হোটেলের সামনের রাস্তায় গত রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই হামলার ঘটনার যে ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়েছে সেখানে দেখা যায়, সাইফ হোসেন মুন্নার গতিরোধ করে একজন উঁচু করে রাস্তায় ফেলে দেয়। এ সময় দুইটি মোটরসাইকেলে চেপে ঘটনাস্থলে আসেন আরও তিনজন। এরমধ্যে দুইজন মোটরসাইকেল থেকে নেমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি মুন্নাকে কোপানো শুরু করেন ও লাথি মারতে থাকেন। মিনিট দুয়েক পর হামলাকারীরা আবার মোটরসাইকেলে করে চলে যান। এ সময় রাস্তায় গাড়ি ও রিকশায় এবং পথচারীসহ অন্যান্য মানুষজনের চলাচল থাকলেও কেউ এগিয়ে এসে বাধা দেননি।
পুলিশ জানিয়েছে, পরে স্থানীয়দের সহায়তায় পরিবারের লোকজন মুন্নাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যান। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মুন্নার হাত ও পায়ে জখম হয়েছেন। তার শরীরে বেশ কয়েকটি কোপের দাগ রয়েছে। গত ১০ জানুয়ারি একই থানা এলাকার এলিফ্যান্ট রোডে ‘মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের’ সামনে কম্পিউটার ব্যবসায়ী এহতেসামুল হক ও ওয়াহিদুল হাসান দিপুকে ১০ থেকে ১২ জনের একটি গ্রুপ এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে। যে ঘটনার ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনা হয়।