পুলিশি ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় ৯৯ জন বাদ পড়ে
৪৩তম বিসিএস গেজেট থেকে বাদ পড়া ১৬২ জন প্রার্থীকে গেজেটভুক্ত করা হয়েছে। তাদের গেজেটভুক্ত করে মঙ্গলবার,(২০ মে ২০২৫) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এই ১৬২ জন প্রার্থী এখন বিসিএসের বিভিন্ন ক্যাডারে যোগদানের সুযোগ পাবেন।
বাদ পড়া প্রার্থীরা গেজেটভুক্তির দাবিতে গত জানুয়ারি থেকে একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও অনশন কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন।
গত ২৯ এপ্রিল থেকে কয়েকজন বাদপড়া প্রার্থী গেজেটভুক্তির পাশাপাশি ভেরিফিকেশন নীতিমালার দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেন। এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৬২ জনের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
৪৩তম বিসিএসে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের মধ্যে গত ১৫ জানুয়ারি প্রথম দফায় নিয়োগপ্রাপ্তরা চাকরিতে যোগ দেন। কিন্তু গেজেটে স্থান না পাওয়ায় ২২৭ জন প্রার্থী ওই সময় যোগদান করতে পারেনি।
২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
এর পর প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর দুই হাজার ১৬৩ জন প্রার্থীকে নিয়োগের সুপারিশ করে কমিশন।
পরে ‘পুলিশি ভেরিফিকেশন’ প্রক্রিয়ায় ৯৯ জনকে বাদ দিয়ে গত বছরের ১৫ অক্টোবর দুই ৬৪ জনের প্রথম গেজেট প্রকাশ করা হয়।
পরবর্তীতে ৩০ ডিসেম্বরের প্রজ্ঞাপনে আগের সুপারিশ থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সাময়িকভাবে অনুপযুক্ত ২২৭ জনসহ মোট ২৬৭ জনকে বাদ দেয়া হয়। দ্বিতীয় দফায় গেজেটভুক্ত করা হয় এক হাজার ৮৯৬ জনকে। সেই ২২৭ জনের মধ্য থেকে এবার ১৬২ জনকে গেজেটভুক্ত করা হলো।
পুলিশি ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় ৯৯ জন বাদ পড়ে
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
৪৩তম বিসিএস গেজেট থেকে বাদ পড়া ১৬২ জন প্রার্থীকে গেজেটভুক্ত করা হয়েছে। তাদের গেজেটভুক্ত করে মঙ্গলবার,(২০ মে ২০২৫) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এই ১৬২ জন প্রার্থী এখন বিসিএসের বিভিন্ন ক্যাডারে যোগদানের সুযোগ পাবেন।
বাদ পড়া প্রার্থীরা গেজেটভুক্তির দাবিতে গত জানুয়ারি থেকে একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও অনশন কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন।
গত ২৯ এপ্রিল থেকে কয়েকজন বাদপড়া প্রার্থী গেজেটভুক্তির পাশাপাশি ভেরিফিকেশন নীতিমালার দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেন। এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৬২ জনের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
৪৩তম বিসিএসে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের মধ্যে গত ১৫ জানুয়ারি প্রথম দফায় নিয়োগপ্রাপ্তরা চাকরিতে যোগ দেন। কিন্তু গেজেটে স্থান না পাওয়ায় ২২৭ জন প্রার্থী ওই সময় যোগদান করতে পারেনি।
২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
এর পর প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর দুই হাজার ১৬৩ জন প্রার্থীকে নিয়োগের সুপারিশ করে কমিশন।
পরে ‘পুলিশি ভেরিফিকেশন’ প্রক্রিয়ায় ৯৯ জনকে বাদ দিয়ে গত বছরের ১৫ অক্টোবর দুই ৬৪ জনের প্রথম গেজেট প্রকাশ করা হয়।
পরবর্তীতে ৩০ ডিসেম্বরের প্রজ্ঞাপনে আগের সুপারিশ থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সাময়িকভাবে অনুপযুক্ত ২২৭ জনসহ মোট ২৬৭ জনকে বাদ দেয়া হয়। দ্বিতীয় দফায় গেজেটভুক্ত করা হয় এক হাজার ৮৯৬ জনকে। সেই ২২৭ জনের মধ্য থেকে এবার ১৬২ জনকে গেজেটভুক্ত করা হলো।