রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একটি ‘সরকারি পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রে’ রহমতউল্লাহ (১২) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার,(২০ মে ২০২৫) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রহমতউল্লাহ মুগদার মান্ডা এলাকার মাসুম খানের ছেলে বলে জানা যায়। তবে সন্ধ্যা পর্যন্ত মৃতের কেউ হাসপাতাল কিংবা থানায় আসেনি।
পুনর্বাসন কেন্দ্রের আবাসিক কর্মী সরজিত কুমার বিশ্বাস জানান, দুই মাস আগে রহমতউল্লাহকে রাস্তা থেকে কুড়িয়ে এনে পুনর্বাসন কেন্দ্রে রাখা হয়। সেখানে আরও ৬০ জনের বেশি শিশু রয়েছে। সকালে রহমতউল্লাহর শ্বাসকষ্ট ও খিঁচুনি শুরু হলে দ্রুত তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক জানান শিশু রহমতুল্লাহ আর বেঁচে নেই।
খবর পেয়ে সেখানে যায় তেজগাঁও থানা পুলিশের একটি টিম। এরপর মৃতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। প্রতিবেদনে শিশুটির শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তেজগাঁও থানা পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
হাসপাতালে পুনর্বাসন কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও পুলিশ শিশুটির একটি ভিডিও দেখায়, এতে দেখা যায়, শিশুটির শরীরে বার বার খিঁচুনি হচ্ছে। মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্চে। ধারণা করা হচ্ছে, আগে সড়কের পাশে নেশাদ্রব্য ড্যান্ডি খেতো শিশুটি। ফলে তার মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিল। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। তেজগাঁও থানা পুলিশ এসে এ বিষয়ে জেনে গেছে।
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একটি ‘সরকারি পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রে’ রহমতউল্লাহ (১২) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার,(২০ মে ২০২৫) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রহমতউল্লাহ মুগদার মান্ডা এলাকার মাসুম খানের ছেলে বলে জানা যায়। তবে সন্ধ্যা পর্যন্ত মৃতের কেউ হাসপাতাল কিংবা থানায় আসেনি।
পুনর্বাসন কেন্দ্রের আবাসিক কর্মী সরজিত কুমার বিশ্বাস জানান, দুই মাস আগে রহমতউল্লাহকে রাস্তা থেকে কুড়িয়ে এনে পুনর্বাসন কেন্দ্রে রাখা হয়। সেখানে আরও ৬০ জনের বেশি শিশু রয়েছে। সকালে রহমতউল্লাহর শ্বাসকষ্ট ও খিঁচুনি শুরু হলে দ্রুত তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক জানান শিশু রহমতুল্লাহ আর বেঁচে নেই।
খবর পেয়ে সেখানে যায় তেজগাঁও থানা পুলিশের একটি টিম। এরপর মৃতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। প্রতিবেদনে শিশুটির শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তেজগাঁও থানা পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
হাসপাতালে পুনর্বাসন কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও পুলিশ শিশুটির একটি ভিডিও দেখায়, এতে দেখা যায়, শিশুটির শরীরে বার বার খিঁচুনি হচ্ছে। মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্চে। ধারণা করা হচ্ছে, আগে সড়কের পাশে নেশাদ্রব্য ড্যান্ডি খেতো শিশুটি। ফলে তার মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিল। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। তেজগাঁও থানা পুলিশ এসে এ বিষয়ে জেনে গেছে।