নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে দুই তরুণ অপরাধী দলের মধ্যে বিরোধের জেরে আব্দুল্লাহ খান রায়হান নামে ১৬ বছর বয়সী এক তরুণকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় চারজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন সিদ্ধিরগঞ্জের নয়াপাড়ার আব্দুস সামাদের ছেলে মো. হৃদয় (৩০), একই এলাকার মো. ফারুকের ছেলে মো. সাব্বির, দক্ষিণ কদমতলী নাভানা সিটি এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে মো. জাহিদ এবং নোয়াখালীর মাইজদীর মনির হোসেনের ছেলে আল আমিন (২০)।
নিহত রায়হান সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল ধনকুন্ডা এলাকার মো. শামীমের ছেলে।
শনিবার,(২৪ মে ২০২৫) সকালে নিহতের বাবা শামীম বাদী হয়ে গ্রেপ্তার চারজনসহ আটজনের নাম উল্লেখ করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলায় ৭ থেকে ৮ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
তবে, এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার প্রয়াত আলী আহাম্মদেও ছেলে হৃদয় ওরফে পাইটু হৃদয় (১৫) এখনও পলাতক রয়েছে বলে জানান পুলিশ পরিদর্শক রহমান।
নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পুরোনো দ্বন্দ্বের জেরে দুই তরুণ অপরাধী দলের (কিশোর গ্যাং) মধ্যে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রতিপক্ষের একজনের ছুরির আঘাতে গুরুতর জখম হন রায়হান। খবর পেয়ে নিহতের স্বজন ও বন্ধুরা তাকে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাবার পরামর্শ দেয়। ঢামেকে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসক পরীক্ষা করে রায়হানকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান নিহতের পিতা শামীম।
শামীমের তিন সন্তানের মধ্যে ছোট রায়হান বাবার সঙ্গে ঢাকায় একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতো।
পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘তরুণ বয়সী দু’টি গ্রুপের মধ্যে পুরোনো বিরোধের জেরে হাতাহাতির সময় ছুরিকাঘাতের এই ঘটনা ঘটেছে। এর আগেও তাদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। হত্যাকা-ের পর পুলিশ ও র্যাবের অভিযানে ইতোমধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।’
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে দুই তরুণ অপরাধী দলের মধ্যে বিরোধের জেরে আব্দুল্লাহ খান রায়হান নামে ১৬ বছর বয়সী এক তরুণকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় চারজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন সিদ্ধিরগঞ্জের নয়াপাড়ার আব্দুস সামাদের ছেলে মো. হৃদয় (৩০), একই এলাকার মো. ফারুকের ছেলে মো. সাব্বির, দক্ষিণ কদমতলী নাভানা সিটি এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে মো. জাহিদ এবং নোয়াখালীর মাইজদীর মনির হোসেনের ছেলে আল আমিন (২০)।
নিহত রায়হান সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল ধনকুন্ডা এলাকার মো. শামীমের ছেলে।
শনিবার,(২৪ মে ২০২৫) সকালে নিহতের বাবা শামীম বাদী হয়ে গ্রেপ্তার চারজনসহ আটজনের নাম উল্লেখ করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলায় ৭ থেকে ৮ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
তবে, এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার প্রয়াত আলী আহাম্মদেও ছেলে হৃদয় ওরফে পাইটু হৃদয় (১৫) এখনও পলাতক রয়েছে বলে জানান পুলিশ পরিদর্শক রহমান।
নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পুরোনো দ্বন্দ্বের জেরে দুই তরুণ অপরাধী দলের (কিশোর গ্যাং) মধ্যে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রতিপক্ষের একজনের ছুরির আঘাতে গুরুতর জখম হন রায়হান। খবর পেয়ে নিহতের স্বজন ও বন্ধুরা তাকে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাবার পরামর্শ দেয়। ঢামেকে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসক পরীক্ষা করে রায়হানকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান নিহতের পিতা শামীম।
শামীমের তিন সন্তানের মধ্যে ছোট রায়হান বাবার সঙ্গে ঢাকায় একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতো।
পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘তরুণ বয়সী দু’টি গ্রুপের মধ্যে পুরোনো বিরোধের জেরে হাতাহাতির সময় ছুরিকাঘাতের এই ঘটনা ঘটেছে। এর আগেও তাদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। হত্যাকা-ের পর পুলিশ ও র্যাবের অভিযানে ইতোমধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।’