যশোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় এক পুলিশ সদস্যসহ দু’জন নিহত ও ১০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার,(২৪ মে ২০২৫) সকালে যশোর-ঝিনাইদহ সড়কে সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলায় দু’টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ও দুপুরে যশোর-নড়াইল মহাসড়কে সদরের ফতেপুর ইউনিয়নের বিজলী পেট্রোল পাম্পের সামনে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এর মধ্যে ছাতিয়ানতলার ঘটনায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের আটরা ফাঁড়িতে কর্মরত কনস্টেবল ফজলুল হক ঘটনাস্থলে মারা যান। তিনি ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার ক্ষুদ্র রয়রা গ্রামের বাসিন্দা। নিহত অন্যজন ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার কাশিপুর গ্রামের ইমান উদ্দিনের ছেলে রিয়াল হাসান। আর আহত ব্যক্তি হলেন ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার কাশিপুর গ্রামের শামসুল হকের ছেলে মামুন হোসেন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত জানান, পুলিশ কনস্টেবল ফজলুল হক মোটর সাইকেলযোগে ঝিনাইদহের দিকে যাচ্ছিলেন। চুড়ামনকাটি ছাতিয়ানতলায় পৌঁছলে যশোরমুখী মামুনের মোটরসাইকেলের সঙ্গে তার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেন। এ সময় জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কনস্টেবল ফজলুল হককে মৃত ঘোষণা করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত রিয়ালও মারা যান। এছাড়া আহত মামুনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে তিনি জানান।
তিনি আরও জানান, একই দিন দুপুরে ভাটিয়াপাড়া থেকে যশোরের দিকে আসা লোকাল বাস ও যশোর থেকে নড়াইলের দিকে যাওয়ার সময় একটি ট্রাক সদর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের যশোর-নড়াইল হাইওয়ে রাস্তার বিজলী পেট্রোল পাম্পের সামনে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে উভয়গাড়ির চালক ও তাদের সহকারী এবং যাত্রীসহ অন্তত ৯ জন গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাদেরকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে গুরুতররা হলেন যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ধলগা এলাকার মোস্তফা, বুধোপুর গ্রামের অনিক, ঋত্বিক, করিমপুর গ্রামের রিয়াজুল, ছয়বাড়িয়া গ্রামের জুয়েল ও চাড়াভিটা গ্রামের সাকিব।
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
যশোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় এক পুলিশ সদস্যসহ দু’জন নিহত ও ১০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার,(২৪ মে ২০২৫) সকালে যশোর-ঝিনাইদহ সড়কে সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলায় দু’টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ও দুপুরে যশোর-নড়াইল মহাসড়কে সদরের ফতেপুর ইউনিয়নের বিজলী পেট্রোল পাম্পের সামনে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এর মধ্যে ছাতিয়ানতলার ঘটনায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের আটরা ফাঁড়িতে কর্মরত কনস্টেবল ফজলুল হক ঘটনাস্থলে মারা যান। তিনি ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার ক্ষুদ্র রয়রা গ্রামের বাসিন্দা। নিহত অন্যজন ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার কাশিপুর গ্রামের ইমান উদ্দিনের ছেলে রিয়াল হাসান। আর আহত ব্যক্তি হলেন ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার কাশিপুর গ্রামের শামসুল হকের ছেলে মামুন হোসেন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত জানান, পুলিশ কনস্টেবল ফজলুল হক মোটর সাইকেলযোগে ঝিনাইদহের দিকে যাচ্ছিলেন। চুড়ামনকাটি ছাতিয়ানতলায় পৌঁছলে যশোরমুখী মামুনের মোটরসাইকেলের সঙ্গে তার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেন। এ সময় জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কনস্টেবল ফজলুল হককে মৃত ঘোষণা করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত রিয়ালও মারা যান। এছাড়া আহত মামুনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে তিনি জানান।
তিনি আরও জানান, একই দিন দুপুরে ভাটিয়াপাড়া থেকে যশোরের দিকে আসা লোকাল বাস ও যশোর থেকে নড়াইলের দিকে যাওয়ার সময় একটি ট্রাক সদর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের যশোর-নড়াইল হাইওয়ে রাস্তার বিজলী পেট্রোল পাম্পের সামনে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে উভয়গাড়ির চালক ও তাদের সহকারী এবং যাত্রীসহ অন্তত ৯ জন গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাদেরকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে গুরুতররা হলেন যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ধলগা এলাকার মোস্তফা, বুধোপুর গ্রামের অনিক, ঋত্বিক, করিমপুর গ্রামের রিয়াজুল, ছয়বাড়িয়া গ্রামের জুয়েল ও চাড়াভিটা গ্রামের সাকিব।