‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে’ চোখে গুরুতর আঘাত পাওয়া চারজন আহত ব্যক্তি চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিষ পান করেছেন।
রোববার (২৫ মে) দুপুর ২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁরা এই ঘটনা ঘটান। পরে তাঁদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে এবং হাসপাতালের পরিচালক ডা. শফিউর রহমান জানান, চারজনই এখন ঝুঁকিমুক্ত।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট সূত্র জানিয়েছে, চোখে গুরুতর আঘাত পাওয়া মোট ৫৫ জন এখনো সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আজকের বিষপান করা চারজনও সেই তালিকায় ছিলেন।
ইনস্টিটিউট সূত্রগুলো বলছে, কীভাবে এই চারজন বিষ পেলেন কিংবা কেন তারা বিষ পান করলেন—সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও স্পষ্ট কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ঘটনার পরপরই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নেয় এবং দ্রুততর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। তবে বিষপানের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫
‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে’ চোখে গুরুতর আঘাত পাওয়া চারজন আহত ব্যক্তি চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিষ পান করেছেন।
রোববার (২৫ মে) দুপুর ২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁরা এই ঘটনা ঘটান। পরে তাঁদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে এবং হাসপাতালের পরিচালক ডা. শফিউর রহমান জানান, চারজনই এখন ঝুঁকিমুক্ত।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট সূত্র জানিয়েছে, চোখে গুরুতর আঘাত পাওয়া মোট ৫৫ জন এখনো সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আজকের বিষপান করা চারজনও সেই তালিকায় ছিলেন।
ইনস্টিটিউট সূত্রগুলো বলছে, কীভাবে এই চারজন বিষ পেলেন কিংবা কেন তারা বিষ পান করলেন—সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও স্পষ্ট কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ঘটনার পরপরই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নেয় এবং দ্রুততর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। তবে বিষপানের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।